
শেফালী জরীওয়ালার মৃত্যুর পরে বয়স ধরে রাখার ওষুধ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। জানা যাচ্ছে, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই অনিয়ন্ত্রিত ওষুধ খেতেন প্রয়াত অভিনেত্রী। তাঁর বাড়ি থেকে দুই বাক্স ওষুধ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ বার এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন যোগগুরু বাবা রামদেব।
একটি সাক্ষাৎকারে শেফালীর মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন করা হয় যোগগুরুকে। তিনি তখন মানবদেহের সঙ্গে হার্ডঅয়্যার-সফটঅয়্যারের তুলনা টানেন। তিনি বলেন, “হার্ডঅয়্যার ভাল ছিল। কিন্তু সফটঅয়্যার খারাপ ছিল। উপসর্গগুলি ঠিকঠাক ছিল, কিন্তু ভিতরের যন্ত্রপাতিতে গোলমাল ছিল।” তবে এই মন্তব্যের জন্য নেটপাড়ায় কটাক্ষের শিকারও হতে হয়েছে রামদেবকে।
রামদেব বোঝাতে চেয়েছেন, বাইরে থেকে শেফালীকে দেখে সুস্থ-সবল মনে হত ঠিকই। কিন্তু ভিতরে বাসা বাঁধছিল অসুখ। তিনি আরও বলেন, “এই ভাসা ভাসা উপস্থিতি দেখে কিছুই বোঝা যায় না আসলে। দেখতে কেমন লাগছে আর ভিতর থেকে তিনি কেমন আছেন, তার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।”
এই সাক্ষাৎকারে ভাল খাওয়াদাওয়া নিয়েও তিনি কথা বলেন। খাওয়াদাওয়ার মাধ্যমে কী ভাবে আয়ু বাড়তে পারে, তা-ও তিনি জানান। মানুষের স্বাভাবিক আয়ু ১৫০-২০০ বছর বলে দাবি করেন রামদেব। মস্তিষ্ক, চোখ ও যকৃৎ-এর উপর প্রতি দিন চাপ প়ড়ে। তাই নানা রোগ বাসা বাঁধে। এই বিষয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ দেন তিনি। তাঁর মতে, যে খাবার মানুষের ১০০ বছর ধরে খাওয়ার কথা, তা এখন ২৫ বছরের মধ্যেই খেয়ে ফেলছে তারা।
রামদেবের কথায়, “আপনারা জানেন না, নিজেকে কী ভাবে চালনা করতে হয়। নিজেকে ভাল রাখতে জানলে, ১০০ বছর হয়ে গেলেও আপনারা বৃদ্ধ হবেন না।”
উল্লেখ্য, ২৭ জুন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় শেফালীর। জানা যাচ্ছে, মৃত্যুর আগে রক্তচাপ নীচে নেমে গিয়েছিল তাঁর।
একটি সাক্ষাৎকারে শেফালীর মৃত্যু নিয়ে প্রশ্ন করা হয় যোগগুরুকে। তিনি তখন মানবদেহের সঙ্গে হার্ডঅয়্যার-সফটঅয়্যারের তুলনা টানেন। তিনি বলেন, “হার্ডঅয়্যার ভাল ছিল। কিন্তু সফটঅয়্যার খারাপ ছিল। উপসর্গগুলি ঠিকঠাক ছিল, কিন্তু ভিতরের যন্ত্রপাতিতে গোলমাল ছিল।” তবে এই মন্তব্যের জন্য নেটপাড়ায় কটাক্ষের শিকারও হতে হয়েছে রামদেবকে।
রামদেব বোঝাতে চেয়েছেন, বাইরে থেকে শেফালীকে দেখে সুস্থ-সবল মনে হত ঠিকই। কিন্তু ভিতরে বাসা বাঁধছিল অসুখ। তিনি আরও বলেন, “এই ভাসা ভাসা উপস্থিতি দেখে কিছুই বোঝা যায় না আসলে। দেখতে কেমন লাগছে আর ভিতর থেকে তিনি কেমন আছেন, তার মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।”
এই সাক্ষাৎকারে ভাল খাওয়াদাওয়া নিয়েও তিনি কথা বলেন। খাওয়াদাওয়ার মাধ্যমে কী ভাবে আয়ু বাড়তে পারে, তা-ও তিনি জানান। মানুষের স্বাভাবিক আয়ু ১৫০-২০০ বছর বলে দাবি করেন রামদেব। মস্তিষ্ক, চোখ ও যকৃৎ-এর উপর প্রতি দিন চাপ প়ড়ে। তাই নানা রোগ বাসা বাঁধে। এই বিষয়গুলি নিয়ন্ত্রণ করার পরামর্শ দেন তিনি। তাঁর মতে, যে খাবার মানুষের ১০০ বছর ধরে খাওয়ার কথা, তা এখন ২৫ বছরের মধ্যেই খেয়ে ফেলছে তারা।
রামদেবের কথায়, “আপনারা জানেন না, নিজেকে কী ভাবে চালনা করতে হয়। নিজেকে ভাল রাখতে জানলে, ১০০ বছর হয়ে গেলেও আপনারা বৃদ্ধ হবেন না।”
উল্লেখ্য, ২৭ জুন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় শেফালীর। জানা যাচ্ছে, মৃত্যুর আগে রক্তচাপ নীচে নেমে গিয়েছিল তাঁর।