
আঁচিলে চুল পেঁচিয়ে রাখা একটি ঘরোয়া টোটকা। মা-ঠাকুরমারা প্রায়ই বলেন, আঁচিলে কষে চুল বা সুতো জড়িয়ে রাখলে, চাপ পড়ে সেটি পড়ে যাবে। এমন টোটকা যে কাজে আসে না, তা নয়। চুল পেঁচিয়ে অনেক সময়ে আঁচিল পড়েও যায়, কিন্তু এর পরে ত্বকের যে ক্ষতিটা হয়, তা নিয়ে ধারণা নেই অনেকেরই। আঁচিলে চুল বা সুতো জাতীয় কিছু জড়িয়ে রাখা একেবারেই নিরাপদ নয়। এতে ত্বকে ক্ষত তৈরি হতে পারে, আর সে পথে হানা দিতে পারে সংক্রামক ব্যাক্টেরিয়ারা।
আঁচিল এমনিতে ক্ষতিকারক নয়। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে ত্বকের কোষের অনিয়মিত বৃদ্ধির কারণে আঁচিল হয়। এই ভাইরাস ত্বকের বাইরের স্তর বা এপিডার্মিসে ঢোকে। সেখানে কোষগুলির বৃদ্ধি ঘটাতে থাকে। এর ফলেই ত্বকের উপরের অংশে ছোট-বড় নানা আকৃতির আঁচিল তৈরি হয়। আঁচিলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই বিভিন্ন ওষুধ খান। কেউ আবার লেজ়ার থেরাপিরও সাহায্য নেন। আঁচিল কমাতে এর পাশাপাশি ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া কিছু টোটকায়। তার মধ্যে একটি হল চুল বা সুতো পেঁচিয়ে রাখা।
আঁচিলে চুল জড়ালে কী হতে পারে?
চুল পেঁচিয়ে রাখলে ঘষা খেয়ে সেই অংশের ত্বকে ক্ষত তৈরি হতে পারে। সেখানে রক্তক্ষরণ হতে পারে। আর সেই জায়গায় ত্বকের রন্ধ্র বড় হয়ে গিয়ে সেখানে নানা রকম ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক জন্মাতে পারে।
আঁচিলে কিছু পেঁচিয়ে রাখলে সেই অংশের ত্বকে রক্ত চলাচল বাধা পায়। ফলে ত্বকের প্রদাহ বাড়ে। এর থেকে ঘা, পুঁজ হতে পারে। যদি চুল পেঁচানোর পরে আঁচিল পড়েও যায়, তার পরেও ত্বকে ক্ষত থেকে যায়। সেখানে চুলকানি, র্যাশ বা পরবর্তীতে সোরিয়াসিসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চুল বা সুতো দিয়ে আঁচিলে চাপ দিলে তার উপরের অংশটি খসে যেতে পারে, তবে শিকড় ত্বকের গভীরে থেকে যায়। ফলে যেখানে এক বার আঁচিল হয়েছিল, সেই জায়গায় আবারও আঁচিল হতে পারে।
আঁচিল সারানোর উপায় কী?
স্যালিসাইলিক অ্যাসিডে আঁচিল সারতে পারে। জেল, লোশন বা ক্রিমের আকারে পাওয়া যায় স্যালিসাইলিক অ্যাসিড। নিয়মিত ব্যবহারে কয়েক সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে আঁচিল সারতে।
আঁচিল ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকলে ইলেক্ট্রোসার্জারিও করেন চিকিৎসকেরা। একে বলে ইলেক্ট্রোকটারি।
ক্রায়োথেরাপি বা তরল নাইট্রোজেন ব্যবহার করেও আঁচিল সারানো যেতে পারে। আবার লেজ়ার থেরাপিও হয়। তবে এই পদ্ধতি খুবই ব্যয়বহুল।
আঁচিল এমনিতে ক্ষতিকারক নয়। হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে ত্বকের কোষের অনিয়মিত বৃদ্ধির কারণে আঁচিল হয়। এই ভাইরাস ত্বকের বাইরের স্তর বা এপিডার্মিসে ঢোকে। সেখানে কোষগুলির বৃদ্ধি ঘটাতে থাকে। এর ফলেই ত্বকের উপরের অংশে ছোট-বড় নানা আকৃতির আঁচিল তৈরি হয়। আঁচিলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই বিভিন্ন ওষুধ খান। কেউ আবার লেজ়ার থেরাপিরও সাহায্য নেন। আঁচিল কমাতে এর পাশাপাশি ভরসা রাখতে পারেন ঘরোয়া কিছু টোটকায়। তার মধ্যে একটি হল চুল বা সুতো পেঁচিয়ে রাখা।
আঁচিলে চুল জড়ালে কী হতে পারে?
চুল পেঁচিয়ে রাখলে ঘষা খেয়ে সেই অংশের ত্বকে ক্ষত তৈরি হতে পারে। সেখানে রক্তক্ষরণ হতে পারে। আর সেই জায়গায় ত্বকের রন্ধ্র বড় হয়ে গিয়ে সেখানে নানা রকম ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস বা ছত্রাক জন্মাতে পারে।
আঁচিলে কিছু পেঁচিয়ে রাখলে সেই অংশের ত্বকে রক্ত চলাচল বাধা পায়। ফলে ত্বকের প্রদাহ বাড়ে। এর থেকে ঘা, পুঁজ হতে পারে। যদি চুল পেঁচানোর পরে আঁচিল পড়েও যায়, তার পরেও ত্বকে ক্ষত থেকে যায়। সেখানে চুলকানি, র্যাশ বা পরবর্তীতে সোরিয়াসিসের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
চুল বা সুতো দিয়ে আঁচিলে চাপ দিলে তার উপরের অংশটি খসে যেতে পারে, তবে শিকড় ত্বকের গভীরে থেকে যায়। ফলে যেখানে এক বার আঁচিল হয়েছিল, সেই জায়গায় আবারও আঁচিল হতে পারে।
আঁচিল সারানোর উপায় কী?
স্যালিসাইলিক অ্যাসিডে আঁচিল সারতে পারে। জেল, লোশন বা ক্রিমের আকারে পাওয়া যায় স্যালিসাইলিক অ্যাসিড। নিয়মিত ব্যবহারে কয়েক সপ্তাহ বা মাস লাগতে পারে আঁচিল সারতে।
আঁচিল ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকলে ইলেক্ট্রোসার্জারিও করেন চিকিৎসকেরা। একে বলে ইলেক্ট্রোকটারি।
ক্রায়োথেরাপি বা তরল নাইট্রোজেন ব্যবহার করেও আঁচিল সারানো যেতে পারে। আবার লেজ়ার থেরাপিও হয়। তবে এই পদ্ধতি খুবই ব্যয়বহুল।