
আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশে বিদ্রোহী দমন অভিযানে আবার সাফল্য পাক বাহিনীর। বৃহস্পতিবার রাত থেকে উত্তর ওয়াজিরিস্তানের হাসান খেল এলাকায় সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন বিদ্রোহী নিহত হয়েছেন বলে পাক সেনার দাবি।
পাক সেনার ‘আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ বিভাগ’ (‘ইন্টার-সার্ভিস পাবলিক রিলেশন’ বা আইএসপিআর)-এর তরফে শুক্রবার দাবি করা হয়েছে, আফগানিস্তান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে অনুপ্রবেশের সময় গুলির লড়াইয়ে ওই জঙ্গিদের মৃত্যু হয়েছে। নিহতেরা বিদ্রোহী সংগঠন ফিতনা-আল-খাওয়ারিজের সদস্য বলে জানিয়েছে পাক ফৌজ।
উত্তর ওয়াজিরিস্তানের ওই এলাকায় আর এক বিদ্রোহী গোষ্ঠী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)-এর সক্রিয়তাও রয়েছে। গত বছর থেকে দুই বিদ্রোহী সংগঠন হাত মিলিয়ে পাক সেনার বিরুদ্ধে ধারাবাহিক হামলা চালচ্ছে। একদা পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর মদতপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী ‘হক্কানি নেটওয়ার্ক’-এর নিয়ন্ত্রণে ছিল উত্তর ওয়াজিরিস্থান। ‘ভারত বিরোধী’ হিসাবে পরিচিত ওই গোষ্ঠীর নেতা সিরাজুদ্দিন হক্কানি আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
কিন্তু আফগান প্রধানমন্ত্রী হাসান আখুন্দ, উপপ্রধানমন্ত্রী আব্দুল গনি বরাদর এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোল্লা মহম্মদ ইয়াকুবের দ্বন্দ্বের জেরে মাসকয়েক আগে সিরাজুদ্দিন ইস্তফা দিয়ে রাজধানী কাবুল ছেড়েছেন বলে কয়েকটি খবরে দাবি। তার আগে গত ডিসেম্বরে সিরাজুদ্দিনের কাকা তথা আফগানিস্তানের শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রী খলিল হক্কানি কাবুলে মানববোমার হামলায় নিহত হয়েছিলেন। ঘটনাচক্রে, তার পরেই টিটিপি ঘনিষ্ঠ ফিতনা-আল-খাওয়ারিজের দখলে চলে গিয়েছে উত্তর ওয়াজিরিস্তান। গত সপ্তাহে সেখানে পাক সেনার কনভয়ে আত্মঘাতী হানায় ১৬ জন জওয়ান নিহত হয়েছিলেন। তার পর থেকেই নতুন করে উত্তর ওয়াজিরিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে অভিযান শুরু করেছে পাক সেনা।
পাক সেনার ‘আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ বিভাগ’ (‘ইন্টার-সার্ভিস পাবলিক রিলেশন’ বা আইএসপিআর)-এর তরফে শুক্রবার দাবি করা হয়েছে, আফগানিস্তান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে অনুপ্রবেশের সময় গুলির লড়াইয়ে ওই জঙ্গিদের মৃত্যু হয়েছে। নিহতেরা বিদ্রোহী সংগঠন ফিতনা-আল-খাওয়ারিজের সদস্য বলে জানিয়েছে পাক ফৌজ।
উত্তর ওয়াজিরিস্তানের ওই এলাকায় আর এক বিদ্রোহী গোষ্ঠী তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি)-এর সক্রিয়তাও রয়েছে। গত বছর থেকে দুই বিদ্রোহী সংগঠন হাত মিলিয়ে পাক সেনার বিরুদ্ধে ধারাবাহিক হামলা চালচ্ছে। একদা পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর মদতপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী ‘হক্কানি নেটওয়ার্ক’-এর নিয়ন্ত্রণে ছিল উত্তর ওয়াজিরিস্থান। ‘ভারত বিরোধী’ হিসাবে পরিচিত ওই গোষ্ঠীর নেতা সিরাজুদ্দিন হক্কানি আফগানিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
কিন্তু আফগান প্রধানমন্ত্রী হাসান আখুন্দ, উপপ্রধানমন্ত্রী আব্দুল গনি বরাদর এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোল্লা মহম্মদ ইয়াকুবের দ্বন্দ্বের জেরে মাসকয়েক আগে সিরাজুদ্দিন ইস্তফা দিয়ে রাজধানী কাবুল ছেড়েছেন বলে কয়েকটি খবরে দাবি। তার আগে গত ডিসেম্বরে সিরাজুদ্দিনের কাকা তথা আফগানিস্তানের শরণার্থী বিষয়ক মন্ত্রী খলিল হক্কানি কাবুলে মানববোমার হামলায় নিহত হয়েছিলেন। ঘটনাচক্রে, তার পরেই টিটিপি ঘনিষ্ঠ ফিতনা-আল-খাওয়ারিজের দখলে চলে গিয়েছে উত্তর ওয়াজিরিস্তান। গত সপ্তাহে সেখানে পাক সেনার কনভয়ে আত্মঘাতী হানায় ১৬ জন জওয়ান নিহত হয়েছিলেন। তার পর থেকেই নতুন করে উত্তর ওয়াজিরিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে অভিযান শুরু করেছে পাক সেনা।