রাজশাহীর দুর্গাপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দু'পক্ষের সংঘর্ষে হাসিবুর রহমান (২৮) নামের এক যুবক নিহতের ঘটনায় ১৮ জনের বিরুদ্ধে দুর্গাপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দুর্গাপুর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার ১৫ মে রাতে হাসিবুরের বাবা আবুল কাশেম বাদী হয়ে ১৮ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ১৫/২০ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। হত্যা মামলায় এজাহার নামীয় আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের হোজা অনন্তকান্দি গ্রামে জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধের জেরে বুধবার বিকেলে দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় হাসিবুর নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন ১১ জন।
এলাকাবাসী আরও জানান,গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের রহেদসহ তার পাঁচ ভাইকে নিয়ে গাম্য সালিশে বসেন স্থানীয় ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। সালিসি বৈঠকে জমিজমা সংক্রান্ত জেরে দু-পক্ষের মধ্যে গ্রুপে বিভক্ত হয়। সালিশের পরেরদিন বুধবার বিকেলে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা রেজাউল করিম ওরফে হক মাস্টার ও হান্নান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এতে অন্তত ১১ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় হাসিবুর'কে প্রথেম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তারপর রামেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে বুধবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ও উভয়পক্ষের অন্তত ১১ জন আহত হন। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
দুর্গাপুর থানার ওসি দুরুল হোদা জানান, দু'পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত হাসিবুরের বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
দুর্গাপুর থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার ১৫ মে রাতে হাসিবুরের বাবা আবুল কাশেম বাদী হয়ে ১৮ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও ১৫/২০ জনের নামে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। হত্যা মামলায় এজাহার নামীয় আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের হোজা অনন্তকান্দি গ্রামে জমির মালিকানা নিয়ে বিরোধের জেরে বুধবার বিকেলে দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় হাসিবুর নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হন ১১ জন।
এলাকাবাসী আরও জানান,গত মঙ্গলবার সকালে উপজেলার মাড়িয়া ইউনিয়নের হোজা অনন্তকান্দি গ্রামের রহেদসহ তার পাঁচ ভাইকে নিয়ে গাম্য সালিশে বসেন স্থানীয় ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। সালিসি বৈঠকে জমিজমা সংক্রান্ত জেরে দু-পক্ষের মধ্যে গ্রুপে বিভক্ত হয়। সালিশের পরেরদিন বুধবার বিকেলে দুই পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা রেজাউল করিম ওরফে হক মাস্টার ও হান্নান গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এতে অন্তত ১১ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় হাসিবুর'কে প্রথেম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তারপর রামেক হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে বুধবার রাত সাড়ে এগারোটার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। ও উভয়পক্ষের অন্তত ১১ জন আহত হন। এ ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
দুর্গাপুর থানার ওসি দুরুল হোদা জানান, দু'পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত হাসিবুরের বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এলাকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।