
গত ২০ বছর ধরে গভীর ঘুমে ছিলেন তিনি। জলের মতো অর্থ ব্যয় হয়েছে। কিন্তু রাজপুত্রকে জাগানো যায়নি। কোনও ‘সোনার কাঠি’ ছুঁইয়ে কোমা থেকে তোলা গেল না সৌদি আরবের রাজপুত্র আল ওয়ালিদ বিন খালিদ বিন তালাল আল সৌদকে। শনিবার ঘুমের মধ্যেই চিরঘুমে তলিয়ে গেলেন তিনি। বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর।
সৌদি রাজ পরিবারের সদস্য খালিদ বিন তালাল আল সৌদ পুত্রের মৃত্যুর খবর দেন সংবাদমাধ্যমে। পুত্রশোকে দীর্ঘ বার্তা লিখেছেন তিনি।
২০০৫ সালে সৌদির যুবরাজ ওয়ালিদ ১৮ বছর বয়সে রিয়াদে একটি পথ দুর্ঘটনার মুখোমুখি হন। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তরুণকে। কিন্তু কোমায় চলে যান তিনি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, মস্তিষ্কে চোট লাগার কারণে তিনি কোমায় চলে গিয়েছেন। তার পর দীর্ঘ ২০ বছর কোমায় ছিলেন সৌদির ‘ঘুমন্ত রাজপুত্র।’ রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। রাজপুত্রকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আল-ফকিরিয়া জেলায় তাঁর প্রাসাদে পুরুষ এবং মহিলারা আলাদা আলাদা করে যেতে পারবেন। তবে সেটা ২৩ জুলাইয়ের পরে।
রিপোর্টে প্রকাশ, ২০০৫ সাল থেকে ওয়ালিদের অবস্থার কোনও রকম উন্নতি হয়নি। চিকিৎসকেরা ওয়ালিদকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার সব আশা ত্যাগ করলেও, তাঁর বাবা খালিদের আশা ছিল ছেলে এক দিন ঠিক সুস্থ হয়ে উঠবে। বছর দুই আগেই চিকিৎসকেরা জানিয়ে দিয়েছিলেন যুবরাজকে ‘জাগানো’ আর সম্ভব নয়। তবে অত্যাশ্চর্য কিছুর আশায় ছিলেন পিতা। তিনি পুত্রকে ‘লাইফ সাপোর্ট’ থেকে বার করতে চাননি। এ বছরের জুনে ইদ-উল-আজহায় অন্য পুত্রদের নিয়ে ‘ঘুমন্ত রাজপুত্র’কে দেখতে গিয়েছিলেন খালিদ। পুত্রের আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করেন। কিন্তু শেষমেশ না-ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন ওয়ালিদ।
সৌদি রাজ পরিবারের সদস্য খালিদ বিন তালাল আল সৌদ পুত্রের মৃত্যুর খবর দেন সংবাদমাধ্যমে। পুত্রশোকে দীর্ঘ বার্তা লিখেছেন তিনি।
২০০৫ সালে সৌদির যুবরাজ ওয়ালিদ ১৮ বছর বয়সে রিয়াদে একটি পথ দুর্ঘটনার মুখোমুখি হন। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল তরুণকে। কিন্তু কোমায় চলে যান তিনি। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, মস্তিষ্কে চোট লাগার কারণে তিনি কোমায় চলে গিয়েছেন। তার পর দীর্ঘ ২০ বছর কোমায় ছিলেন সৌদির ‘ঘুমন্ত রাজপুত্র।’ রবিবার তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। রাজপুত্রকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আল-ফকিরিয়া জেলায় তাঁর প্রাসাদে পুরুষ এবং মহিলারা আলাদা আলাদা করে যেতে পারবেন। তবে সেটা ২৩ জুলাইয়ের পরে।
রিপোর্টে প্রকাশ, ২০০৫ সাল থেকে ওয়ালিদের অবস্থার কোনও রকম উন্নতি হয়নি। চিকিৎসকেরা ওয়ালিদকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার সব আশা ত্যাগ করলেও, তাঁর বাবা খালিদের আশা ছিল ছেলে এক দিন ঠিক সুস্থ হয়ে উঠবে। বছর দুই আগেই চিকিৎসকেরা জানিয়ে দিয়েছিলেন যুবরাজকে ‘জাগানো’ আর সম্ভব নয়। তবে অত্যাশ্চর্য কিছুর আশায় ছিলেন পিতা। তিনি পুত্রকে ‘লাইফ সাপোর্ট’ থেকে বার করতে চাননি। এ বছরের জুনে ইদ-উল-আজহায় অন্য পুত্রদের নিয়ে ‘ঘুমন্ত রাজপুত্র’কে দেখতে গিয়েছিলেন খালিদ। পুত্রের আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করেন। কিন্তু শেষমেশ না-ফেরার দেশে পাড়ি দিলেন ওয়ালিদ।