
আগের ম্যাচে গোল করতে পারেননি লিয়োনেল মেসি। হেরেছিল তাঁর দল ইন্টার মায়ামি। আবার গোলে ফিরলেন মেসি। নিউ ইয়র্ক রেড বুলসের বিরুদ্ধে জোড়া গোল করলেন তিনি। তাঁর দাপটে জিতল ইন্টার মায়ামি। মেজর লিগ সকারে নজির গড়লেন আর্জেন্টিনার ফুটবলার।
মেজর লিগ সকারে প্রথম দুই মরসুমে অন্তত ৩৫ গোল ও ২৫ অ্যাসিস্ট করা ফুটবলারদের তালিকায় ঢুকে পড়েছেন মেসি। এই তালিকায় আরও চার জন রয়েছেন। বাকিরা হলেন রবি কিন (২০১৩-১৪), সেবাস্তিয়ান জিয়োভিনকো (২০১৫-১৬), কার্লোস ভেলা (২০১৮-১৯) ও কুচো হের্নান্দেস (২০২৩-২৪)। গত সাত ম্যাচের মধ্যে ছ’টাতে জোড়া গোল করেছেন মেসি। আমেরিকার লিগে রেকর্ড গড়েছেন তিনি। আগে কোনও ফুটবলার এই কীর্তি করতে পারেননি।
ম্যাচের শুরুটা ভাল হয়নি মায়ামির। ১৪ মিনিটে গোল করে রেড বুলসকে এগিয়ে দেন আলেকজ়ান্ডার হ্যাক। যদিও সেই লিড বেশি ক্ষণ ছিল না। তিন মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করে এগিয়ে যায় মায়ামি। ২৪ মিনিটে মেসির পাস থেকে গোল করেন জর্দি আলবা। ২৭ মিনিটে আবার সেই মেসির পাস থেকে গোল করেন টেলাস্টো সেগোভিয়া। বিরতির ঠিক আগে নিজের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন সেগোভিয়া। ৩-১ এগিয়ে বিরতিতে যায় মায়ামি।
দ্বিতীয়ার্ধে মেসির জাদু। প্রথমার্ধে অনেক চেষ্টায় তাঁকে আটকাতে পেরেছিলেন রেড বুলসের ডিফেন্ডারেরা। কিন্তু ১-৩ পিছিয়ে থাকায় দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার চেষ্টা করে রেড বুলস। ফলে মেসিও পাল্টা সুযোগ পান। ৬০ মিনিটের মাথায় নিজের প্রথম গোল করেন মেসি। ১৫ মিনিট পর লুই সুয়ারেসের পাস ধরে দ্বিতীয় গোল করেন তিনি। ৫-১ গোলে ম্যাচ জেতে মায়ামি। চলতি মরসুমে মায়ামির হয়ে ১৮ গোল করে ফেললেন লিয়ো।
চলতি মরসুমে এই প্রথম কোনও ম্যাচে ৫ গোল খেল রেড বুলস। শুরুটা ভাল করেছিল তারা। প্রথম ১১ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ছিল। পরের ১৩ ম্যাচে মাত্র ৭ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। আট নম্বরে নেমে গিয়েছে নিউ ইয়র্কের ক্লাব। অন্য দিকে ২১ ম্যাচে ৪১ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচ নম্বরে রয়েছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা সিনসিনাটির থেকে ৭ পয়েন্ট কম তাদের। তবে সিনসিনাটি মায়ামির থেকে তিনটে ম্যাচ বেশি খেলেছে।
মেজর লিগ সকারে প্রথম দুই মরসুমে অন্তত ৩৫ গোল ও ২৫ অ্যাসিস্ট করা ফুটবলারদের তালিকায় ঢুকে পড়েছেন মেসি। এই তালিকায় আরও চার জন রয়েছেন। বাকিরা হলেন রবি কিন (২০১৩-১৪), সেবাস্তিয়ান জিয়োভিনকো (২০১৫-১৬), কার্লোস ভেলা (২০১৮-১৯) ও কুচো হের্নান্দেস (২০২৩-২৪)। গত সাত ম্যাচের মধ্যে ছ’টাতে জোড়া গোল করেছেন মেসি। আমেরিকার লিগে রেকর্ড গড়েছেন তিনি। আগে কোনও ফুটবলার এই কীর্তি করতে পারেননি।
ম্যাচের শুরুটা ভাল হয়নি মায়ামির। ১৪ মিনিটে গোল করে রেড বুলসকে এগিয়ে দেন আলেকজ়ান্ডার হ্যাক। যদিও সেই লিড বেশি ক্ষণ ছিল না। তিন মিনিটের ব্যবধানে জোড়া গোল করে এগিয়ে যায় মায়ামি। ২৪ মিনিটে মেসির পাস থেকে গোল করেন জর্দি আলবা। ২৭ মিনিটে আবার সেই মেসির পাস থেকে গোল করেন টেলাস্টো সেগোভিয়া। বিরতির ঠিক আগে নিজের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন সেগোভিয়া। ৩-১ এগিয়ে বিরতিতে যায় মায়ামি।
দ্বিতীয়ার্ধে মেসির জাদু। প্রথমার্ধে অনেক চেষ্টায় তাঁকে আটকাতে পেরেছিলেন রেড বুলসের ডিফেন্ডারেরা। কিন্তু ১-৩ পিছিয়ে থাকায় দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলার চেষ্টা করে রেড বুলস। ফলে মেসিও পাল্টা সুযোগ পান। ৬০ মিনিটের মাথায় নিজের প্রথম গোল করেন মেসি। ১৫ মিনিট পর লুই সুয়ারেসের পাস ধরে দ্বিতীয় গোল করেন তিনি। ৫-১ গোলে ম্যাচ জেতে মায়ামি। চলতি মরসুমে মায়ামির হয়ে ১৮ গোল করে ফেললেন লিয়ো।
চলতি মরসুমে এই প্রথম কোনও ম্যাচে ৫ গোল খেল রেড বুলস। শুরুটা ভাল করেছিল তারা। প্রথম ১১ ম্যাচে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ছিল। পরের ১৩ ম্যাচে মাত্র ৭ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। আট নম্বরে নেমে গিয়েছে নিউ ইয়র্কের ক্লাব। অন্য দিকে ২১ ম্যাচে ৪১ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচ নম্বরে রয়েছে মায়ামি। শীর্ষে থাকা সিনসিনাটির থেকে ৭ পয়েন্ট কম তাদের। তবে সিনসিনাটি মায়ামির থেকে তিনটে ম্যাচ বেশি খেলেছে।