
কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশ আটকাতে চাইছেন রিপাবলিকানেরা? মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে (হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভ) গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরুর নির্ধারিত দিনের আগেই রিপাবলিকানেরা ছুটি নিয়ে বাড়ির পথ ধরেছেন। অনেকের দাবি, এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশ করার ভোটাভুটিতে যাতে অংশ নিতে না-হয় সেই কারণেই এই সিদ্ধান্ত। ডেমোক্র্যাটদের অভিযোগ, রিপাবলিকানেরা এপস্টিনের ফাইল নিয়ে ভয় পাচ্ছেন!
শুক্রবার থেকে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হচ্ছে। পাঁচ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে। তবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অধিবেশন চলার কথা ছিল। ‘গার্ডিয়ান’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, মঙ্গলবার রিপাবলিকানেরা ঘোষণা করেছেন, ডেমেক্র্যাটেরা এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশের জন্য ভোট দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করছেন। সেই কারণে অধিবেশনের শেষ দিনের আগেই তাঁরা হাউস ছাড়ছেন।
হাউসের স্পিকার মাইক জনসন সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘‘এপস্টাইন মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নথি প্রকাশের আহ্বান জানানোর বিষয়ে আমাদের অনেক সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এই সব নথি প্রকাশ হলে ভুক্তভোগীরা ফের মানসিক আঘাত পেতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।’’ যদিও ডেমোক্র্যাটদের অভিযোগ, এপস্টিনের ফাইল নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর ক্ষোভ মোকাবিলা করার পরিবর্তে রিপাবলিকানেরা ‘ভয়’ পেয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন!
এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশের বিষয়টি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন। মার্কিন প্রশাসনের তরফে এপস্টাইন ফাইলের কিছু অংশ প্রকাশের জন্য আবেদন জানানো হল নিউ ইয়র্কের আদালতে। ওই ফাইল নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে ট্রাম্প প্রশাসন অস্বস্তিতে। অভিযোগ, একসময় এপস্টিনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন ট্রাম্প।
সম্প্রতি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে দাবি, এপস্টাইনকে নগ্ন মহিলার ছবি এঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। ২০০৩ সালে এপস্টাইনের ৫০তম জন্মদিনে চিঠি লিখে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন তিনি। প্রতিবেদন প্রকাশের পর মার্কিন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত ডো জোন্স এবং রুপার্ট মার্ডকের বিরুদ্ধে শুক্রবার মানহানির মামলা করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন এক হাজার কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় যা ৮৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। ট্রাম্পের দাবি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের ওই প্রতিবেদনে তাঁর নামে অপপ্রচার করা হয়েছে। তাতে মানহানির আইন লঙ্ঘিত হয়েছে।
দীর্ঘ দিন ধরে এপস্টাইন মামলা চলছে। তবে এই মামলায় এখনও পর্যন্ত ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কোনও অন্যায়ের অভিযোগ আনা হয়নি। ট্রাম্প দাবি করেছেন, এপস্টাইন তরুণীদের যৌন নির্যাতন করতেন, সেই সম্পর্কে তাঁর কোনও ধারণা ছিল না। তবে ডেমোক্র্যাটেরা এই ফাইল নিয়ে সরব হয়েছেন।
শুক্রবার থেকে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে গ্রীষ্মকালীন ছুটি শুরু হচ্ছে। পাঁচ সপ্তাহ বন্ধ থাকবে। তবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অধিবেশন চলার কথা ছিল। ‘গার্ডিয়ান’-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, মঙ্গলবার রিপাবলিকানেরা ঘোষণা করেছেন, ডেমেক্র্যাটেরা এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশের জন্য ভোট দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করছেন। সেই কারণে অধিবেশনের শেষ দিনের আগেই তাঁরা হাউস ছাড়ছেন।
হাউসের স্পিকার মাইক জনসন সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘‘এপস্টাইন মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত নথি প্রকাশের আহ্বান জানানোর বিষয়ে আমাদের অনেক সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, এই সব নথি প্রকাশ হলে ভুক্তভোগীরা ফের মানসিক আঘাত পেতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।’’ যদিও ডেমোক্র্যাটদের অভিযোগ, এপস্টিনের ফাইল নিয়ে ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপর ক্ষোভ মোকাবিলা করার পরিবর্তে রিপাবলিকানেরা ‘ভয়’ পেয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন!
এপস্টাইনের ফাইল প্রকাশের বিষয়টি বর্তমানে আদালতে বিচারাধীন। মার্কিন প্রশাসনের তরফে এপস্টাইন ফাইলের কিছু অংশ প্রকাশের জন্য আবেদন জানানো হল নিউ ইয়র্কের আদালতে। ওই ফাইল নিয়ে গত কয়েক দিন ধরে ট্রাম্প প্রশাসন অস্বস্তিতে। অভিযোগ, একসময় এপস্টিনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন ট্রাম্প।
সম্প্রতি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে দাবি, এপস্টাইনকে নগ্ন মহিলার ছবি এঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। ২০০৩ সালে এপস্টাইনের ৫০তম জন্মদিনে চিঠি লিখে শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন তিনি। প্রতিবেদন প্রকাশের পর মার্কিন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত ডো জোন্স এবং রুপার্ট মার্ডকের বিরুদ্ধে শুক্রবার মানহানির মামলা করেছেন ট্রাম্প। দাবি করেছেন এক হাজার কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় যা ৮৬ হাজার কোটি টাকার বেশি। ট্রাম্পের দাবি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের ওই প্রতিবেদনে তাঁর নামে অপপ্রচার করা হয়েছে। তাতে মানহানির আইন লঙ্ঘিত হয়েছে।
দীর্ঘ দিন ধরে এপস্টাইন মামলা চলছে। তবে এই মামলায় এখনও পর্যন্ত ট্রাম্পের বিরুদ্ধে কোনও অন্যায়ের অভিযোগ আনা হয়নি। ট্রাম্প দাবি করেছেন, এপস্টাইন তরুণীদের যৌন নির্যাতন করতেন, সেই সম্পর্কে তাঁর কোনও ধারণা ছিল না। তবে ডেমোক্র্যাটেরা এই ফাইল নিয়ে সরব হয়েছেন।