 
            নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় এক কলেজছাত্রীকে অপহরণের পর সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে অচেতন অবস্থায় মুড়াপাড়া কলেজের পেছন থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। মেয়েটি বর্তমানে ওই হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় একাদশ শ্রেণি পড়ুয়া ওই ছাত্রীর মা রূপগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
কলেজছাত্রীর বাবা জানান, মঙ্গলবার সকালে কলেজে যাওয়ার উদ্দেশে তার মেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। পরে দুপুরে তাদের ফোন দিয়ে মেয়েকে অপহরণের কথা জানিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় থানায় গিয়ে সহযোগিতা চাইলেও পুলিশ সহযোগিতা করেনি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
মেয়েটির বাবা বলেন, অপহরণকারীদের ফোন পেয়ে তিনি রূপগঞ্জ থানায় গিয়ে ওসির সঙ্গে কথা বলে সহযোগিতা চাইলে ওসি লিখিত অভিযোগ করার পরামর্শ দেন। পরে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করার পর দায়িত্বরত দারোগা আব্দুল করিম তাকে সহযোগিতা না করে উল্টো বলেন তাদের মেয়ে কোনো ছেলের সঙ্গে প্রেম করে চলে গেছে। সেখানে খোঁজ করে দেখার জন্য বলেন। পরে বুধবার দুপুরে অচেতন অবস্থায় মেয়েকে মুড়াপাড়া কলেজের পেছনে ফেলে রেখে তাদের ফোন করে জানানো হয় মেয়েকে নিয়ে যেতে। সেই তথ্যমতে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেয়েকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
রূপগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে রাত ৮টা পর্যন্ত টহল দিয়েছি। যে মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দেওয়া হয়েছিল, সেটি বন্ধ ছিল। তারপরও সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। তাদের সহযোগিতা করা হয়নি এ অভিযোগ সঠিক নয়। (গতকাল) দুপুরে উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত যাই। ভিকটিমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভিকটিমের পরিবার আমার কাছে এলে ভিকটিমকে উদ্ধারে আমাদের অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে টাকা চাওয়ার নম্বরটি বন্ধ থাকায় উদ্ধার কাজে ব্যাঘাত ঘটে। অপরাধীদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।’
            বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে অচেতন অবস্থায় মুড়াপাড়া কলেজের পেছন থেকে তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। মেয়েটি বর্তমানে ওই হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় একাদশ শ্রেণি পড়ুয়া ওই ছাত্রীর মা রূপগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ করেছেন।
কলেজছাত্রীর বাবা জানান, মঙ্গলবার সকালে কলেজে যাওয়ার উদ্দেশে তার মেয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। পরে দুপুরে তাদের ফোন দিয়ে মেয়েকে অপহরণের কথা জানিয়ে ১ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়। তবে এ ঘটনায় থানায় গিয়ে সহযোগিতা চাইলেও পুলিশ সহযোগিতা করেনি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
মেয়েটির বাবা বলেন, অপহরণকারীদের ফোন পেয়ে তিনি রূপগঞ্জ থানায় গিয়ে ওসির সঙ্গে কথা বলে সহযোগিতা চাইলে ওসি লিখিত অভিযোগ করার পরামর্শ দেন। পরে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করার পর দায়িত্বরত দারোগা আব্দুল করিম তাকে সহযোগিতা না করে উল্টো বলেন তাদের মেয়ে কোনো ছেলের সঙ্গে প্রেম করে চলে গেছে। সেখানে খোঁজ করে দেখার জন্য বলেন। পরে বুধবার দুপুরে অচেতন অবস্থায় মেয়েকে মুড়াপাড়া কলেজের পেছনে ফেলে রেখে তাদের ফোন করে জানানো হয় মেয়েকে নিয়ে যেতে। সেই তথ্যমতে গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেয়েকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
রূপগঞ্জ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল করিম বলেন, ‘অভিযোগ পেয়ে রাত ৮টা পর্যন্ত টহল দিয়েছি। যে মোবাইল নম্বর থেকে ফোন দেওয়া হয়েছিল, সেটি বন্ধ ছিল। তারপরও সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। তাদের সহযোগিতা করা হয়নি এ অভিযোগ সঠিক নয়। (গতকাল) দুপুরে উদ্ধারের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত যাই। ভিকটিমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘ভিকটিমের পরিবার আমার কাছে এলে ভিকটিমকে উদ্ধারে আমাদের অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে টাকা চাওয়ার নম্বরটি বন্ধ থাকায় উদ্ধার কাজে ব্যাঘাত ঘটে। অপরাধীদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।’
