
সীমান্ত এলাকার নিয়ন্ত্রণ নেয়াকে কেন্দ্র করে থাই এবং কম্বোডিয়ান বাহিনীর মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। দুই পক্ষের সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এলাকা ছেড়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। এ অবস্থায় দ্রুত সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থা। খবর, আল জাজিরার।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল থেকেই সীমান্তের অপর অংশ লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ শুরু করে থাই সেনারা। পাশাপাশি কম্বোডিয়ান সেনাদের বিভিন্ন ঘাটিতে চলছে ড্রোন হামলাও। অপরদিকে, থাই সেনাদের অবস্থান লক্ষ্য করে বিএম টুয়েন্টি ওয়ান রকেট ছোঁড়ে কম্বোডিয়ান বাহিনী।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া সংঘাতের পরিধি সময়ের সাথে সাথে আরও বাড়ছে। ব্যাংককের অভিযোগ, হামলায় নো ম্যান্স ল্যান্ডে মাইন ব্যবহার করছে কম্বোডিয়ান বাহিনী। আর নমপেনের দাবি, ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করছে অন্যদিকে থাই সেনারা।
এদিকে, পাল্টাপাল্টি হামলার মুখে থাইল্যান্ডের ৪ প্রদেশ থেকে ১ লাখের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সীমান্ত থেকে সরানো হয়েছে ২০ হাজার বাসিন্দাকে।
থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দে বালানকুর বলেন, ২৪ জুলাই রাত থেকে কামানের গোলাবর্ষণ শুরু করে কম্বোডিয়ান বাহিনী। ভোর পর্যন্ত চলতে থাকে এই হামলা। বেসামরিক অবস্থান এবং ঘরবাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালায় তারা।
অপরদিকে, কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যালি সোচেতা বলেন, আমাদের ৮টি স্থানে হামলা করা হয়েছে। যারমধ্যে একাধিক টেম্পলও রয়েছে। এফ-সিক্সটিন বিমান থেকে বোমা হামলা করা হয়েছে।
এ অবস্থায় দুপক্ষকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, আসিয়ানসহ বিভিন্ন সংস্থা এবং দেশ।
জাতিসংঘে নিযুক্ত চীনের প্রতিনিধি ফু কং বলেছেন, দুটি দেশই চীনের ঘনিষ্ঠ মিত্র। এর পাশাপাশি তারা আসিয়ানেরও সদস্য। আমরা আশা করছি শিগগিরই দেশ দুটি সংঘাত বন্ধে সম্মত হবে।
উল্লেখ্য, বিবাদের শুরু গত ১৬ জুলাই। সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত হয় বেশ কয়েকজন থাই সেনা। ব্যাংককের দাবি, সীমান্ত এলাকায় মাইন পুতে রেখেছে কম্বোডিয়ান সেনারা। সেই অভিযোগে হামলা করা হয়ে কম্বোডিয়ায়। এরপর থেকেই সংঘর্ষ চলছে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে।
শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল থেকেই সীমান্তের অপর অংশ লক্ষ্য করে গোলাবর্ষণ শুরু করে থাই সেনারা। পাশাপাশি কম্বোডিয়ান সেনাদের বিভিন্ন ঘাটিতে চলছে ড্রোন হামলাও। অপরদিকে, থাই সেনাদের অবস্থান লক্ষ্য করে বিএম টুয়েন্টি ওয়ান রকেট ছোঁড়ে কম্বোডিয়ান বাহিনী।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া সংঘাতের পরিধি সময়ের সাথে সাথে আরও বাড়ছে। ব্যাংককের অভিযোগ, হামলায় নো ম্যান্স ল্যান্ডে মাইন ব্যবহার করছে কম্বোডিয়ান বাহিনী। আর নমপেনের দাবি, ক্লাস্টার বোমা ব্যবহার করছে অন্যদিকে থাই সেনারা।
এদিকে, পাল্টাপাল্টি হামলার মুখে থাইল্যান্ডের ৪ প্রদেশ থেকে ১ লাখের বেশি মানুষকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। অন্যদিকে কম্বোডিয়ার সীমান্ত থেকে সরানো হয়েছে ২০ হাজার বাসিন্দাকে।
থাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নিকোরন্দে বালানকুর বলেন, ২৪ জুলাই রাত থেকে কামানের গোলাবর্ষণ শুরু করে কম্বোডিয়ান বাহিনী। ভোর পর্যন্ত চলতে থাকে এই হামলা। বেসামরিক অবস্থান এবং ঘরবাড়ি লক্ষ্য করে হামলা চালায় তারা।
অপরদিকে, কম্বোডিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যালি সোচেতা বলেন, আমাদের ৮টি স্থানে হামলা করা হয়েছে। যারমধ্যে একাধিক টেম্পলও রয়েছে। এফ-সিক্সটিন বিমান থেকে বোমা হামলা করা হয়েছে।
এ অবস্থায় দুপক্ষকেই দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, আসিয়ানসহ বিভিন্ন সংস্থা এবং দেশ।
জাতিসংঘে নিযুক্ত চীনের প্রতিনিধি ফু কং বলেছেন, দুটি দেশই চীনের ঘনিষ্ঠ মিত্র। এর পাশাপাশি তারা আসিয়ানেরও সদস্য। আমরা আশা করছি শিগগিরই দেশ দুটি সংঘাত বন্ধে সম্মত হবে।
উল্লেখ্য, বিবাদের শুরু গত ১৬ জুলাই। সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত হয় বেশ কয়েকজন থাই সেনা। ব্যাংককের দাবি, সীমান্ত এলাকায় মাইন পুতে রেখেছে কম্বোডিয়ান সেনারা। সেই অভিযোগে হামলা করা হয়ে কম্বোডিয়ায়। এরপর থেকেই সংঘর্ষ চলছে দুই দেশের বাহিনীর মধ্যে।