
নাটোরের লালপুরে নিখোঁজের ২দিন পর সোহাগ হোসন সুইট (২১) নামের এক যুবকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে গোপালপুর পৌরসভার বিজয়পুর এলাকার দাড়পাড়া মাঠে একটি পাট ক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত সুইট উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড বিজয়পুর পূর্বপাড়া এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, গত (১৯ জুলাই) শনিবার সন্ধ্যার সময় বাড়ি থেকে বের হয় সোহাগ হোসেন সুইট। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়ে বন্ধ পান। পরে রবিবার সম্ভাব্য সকল জায়গায় খোঁজ করে তার কোন সন্ধান না পেয়ে সোমবার সকালে লালপুর থানায় একটি জিডি করেন তার পিতা।
নিহত সোহাগ হোসেনের পিতা আব্দুর রহিম জানান গত (১৯ জুলাই) আমার স্ত্রীকে নিয়ে রাজশাহী ছিলাম। বিকেলে ছেলের সাথে মুঠোফোনে কথা হয়। রবিবার বাড়ি ফেরার পর জানতে পারি সুইট রাতে বাড়ি ফিরে নাই। পরে সকল আত্নীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়ে সুইটের সন্ধান না পেয়ে সোমবার সকালে লালপুর থানায় একটি জিডি করি।
পরে সোমবার দুপুরে বিজয়পুর দাড়পাড়া মাঠে রাস্তার পাশে একটি স্যান্ডেল পরে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। বিষয়টি শুনে ঘটনা স্থলে গিয়ে ছেলের ব্যবহৃত স্যান্ডেল বলে সনাক্ত করেন তিনি। পরে স্থানীয় লোকজন সহ মাঠের মধ্যে খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে রাস্তার পাশে পাট ক্ষেতে সুইটের লাশ পড়ে থাকতে দেখতে পান তিনি । কে বা কাহারা হত্যা কি কারণে হত্যা করেছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান। লাশ পাওয়ার বিষয়টি লালপুর থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করেন।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মমিনুজ্জামান জানান ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে কে কাহারা হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তদন্ত করে ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।
সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে গোপালপুর পৌরসভার বিজয়পুর এলাকার দাড়পাড়া মাঠে একটি পাট ক্ষেত থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহত সুইট উপজেলার গোপালপুর পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড বিজয়পুর পূর্বপাড়া এলাকার আব্দুর রহিমের ছেলে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানাযায়, গত (১৯ জুলাই) শনিবার সন্ধ্যার সময় বাড়ি থেকে বের হয় সোহাগ হোসেন সুইট। রাতে বাড়ি না ফেরায় পরিবারের লোকজন তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিয়ে বন্ধ পান। পরে রবিবার সম্ভাব্য সকল জায়গায় খোঁজ করে তার কোন সন্ধান না পেয়ে সোমবার সকালে লালপুর থানায় একটি জিডি করেন তার পিতা।
নিহত সোহাগ হোসেনের পিতা আব্দুর রহিম জানান গত (১৯ জুলাই) আমার স্ত্রীকে নিয়ে রাজশাহী ছিলাম। বিকেলে ছেলের সাথে মুঠোফোনে কথা হয়। রবিবার বাড়ি ফেরার পর জানতে পারি সুইট রাতে বাড়ি ফিরে নাই। পরে সকল আত্নীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়ে সুইটের সন্ধান না পেয়ে সোমবার সকালে লালপুর থানায় একটি জিডি করি।
পরে সোমবার দুপুরে বিজয়পুর দাড়পাড়া মাঠে রাস্তার পাশে একটি স্যান্ডেল পরে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। বিষয়টি শুনে ঘটনা স্থলে গিয়ে ছেলের ব্যবহৃত স্যান্ডেল বলে সনাক্ত করেন তিনি। পরে স্থানীয় লোকজন সহ মাঠের মধ্যে খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে রাস্তার পাশে পাট ক্ষেতে সুইটের লাশ পড়ে থাকতে দেখতে পান তিনি । কে বা কাহারা হত্যা কি কারণে হত্যা করেছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কিছু জানেন না বলে জানান। লাশ পাওয়ার বিষয়টি লালপুর থানায় জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করেন।
লালপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মমিনুজ্জামান জানান ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে কে কাহারা হত্যা করে ফেলে রেখে গেছে। ইতিমধ্যে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তদন্ত করে ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানান তিনি।