
পাকিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ পাঞ্জাবে এক ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত হয়েছে। রোববার (২৭ জুলাই) চকওয়াল জেলার বালকাসার ইন্টারচেঞ্জের কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন আরও ১৮ জন। খবর, দ্য ডনের।
রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে লাহোরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের একটি চাকা হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়। এতে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশে গভীর খাদে পড়ে উল্টে যায়। বাসটিতে ৩৫ থেকে ৪০ জন যাত্রী ছিলেন।
নিহতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছেন। তাদের বয়স যথাক্রমে ৮ মাস, ১ বছর ও ২ বছর। সর্বোচ্চ বয়সের নিহত ব্যক্তি ৪৫ বছর বয়সী ছিলেন। আহতদের বয়স ১৪ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে।
চকওয়াল জেলা সদর হাসপাতালের মেডিকেল সুপার ডা. মুখতার সারওয়ার নিয়াজি বলেন, হাসপাতালে আনা ১২ জন আহতের মধ্যে ৪ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং তাদের রাওয়ালপিন্ডির এক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
চকওয়ালের এসপি আহমেদ মোহিউদ্দিন একদল ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল ঘিরে রাখা হয়েছে এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
আহতদের কালার কাহার তহসিল সদর হাসপাতাল এবং চকওয়াল জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। নিহতদের মরদেহও হাসপাতালে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানে মহাসড়কে প্রায়ই মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এর মূল কারণ হিসেবে ধরা হয় উচ্চগতিতে গাড়ি চালানোর পাশাপাশি ট্রাফিক আইন অমান্য করা ও বেপরোয়া ওভারটেকিং।
রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে লাহোরগামী একটি যাত্রীবাহী বাসের একটি চাকা হঠাৎ বিস্ফোরিত হয়। এতে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে বাসটি রাস্তার পাশে গভীর খাদে পড়ে উল্টে যায়। বাসটিতে ৩৫ থেকে ৪০ জন যাত্রী ছিলেন।
নিহতদের মধ্যে তিনজন শিশু রয়েছেন। তাদের বয়স যথাক্রমে ৮ মাস, ১ বছর ও ২ বছর। সর্বোচ্চ বয়সের নিহত ব্যক্তি ৪৫ বছর বয়সী ছিলেন। আহতদের বয়স ১৪ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে।
চকওয়াল জেলা সদর হাসপাতালের মেডিকেল সুপার ডা. মুখতার সারওয়ার নিয়াজি বলেন, হাসপাতালে আনা ১২ জন আহতের মধ্যে ৪ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক এবং তাদের রাওয়ালপিন্ডির এক হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
চকওয়ালের এসপি আহমেদ মোহিউদ্দিন একদল ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনাস্থল ঘিরে রাখা হয়েছে এবং আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
আহতদের কালার কাহার তহসিল সদর হাসপাতাল এবং চকওয়াল জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। নিহতদের মরদেহও হাসপাতালে পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, পাকিস্তানে মহাসড়কে প্রায়ই মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। এর মূল কারণ হিসেবে ধরা হয় উচ্চগতিতে গাড়ি চালানোর পাশাপাশি ট্রাফিক আইন অমান্য করা ও বেপরোয়া ওভারটেকিং।