
পর্যবেক্ষণের জন্য জুলাই সনদের খসড়া সব রাজনৈতিক দলের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ।
সোমবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
ড. রীয়াজ বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে অনুরোধ করেছি যদি কোনো সুপারিশ, পরামর্শ বা পরিবর্তনের কথা তারা বলতে চান, সেগুলো যেন ৩০ জুলাই দুপুর ১২টার মধ্যে আমাদের জানানো হয়।’
তিনি বলেন, আলোচনা হচ্ছে৷ যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো তার (জুলাই সনদ) মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এর আগে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে তিনি বলেন, জুলাই সনদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পথচলায় একটি ঐতিহাসিক দলিল তৈরি করতে চায় কমিশন।
তিনি বলেন, ‘আলাপ-আলোচনার মধ্যদিয়ে বারবার আমরা পরিবর্তন ও সংস্কার করি এই কারণে যে, এতে যেন সবাই একটি নির্দিষ্ট স্থানে একমত হতে পারে। এখন পর্যন্ত ১২টি বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। যদিও দুটি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে। তবুও আমি বলব, যেহেতু সবাই ছাড় দিচ্ছেন, সে কারণে এই ঐকমত্য গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়গুলো কোনো না কোনোভাবে আমাদের নিষ্পত্তি করতেই হবে। যেমন ধরুন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আমাদের সবার দীর্ঘদিনের সংগ্রাম রয়েছে এবং এ বিষয়ে একটি কাঠামো আমাদের জাতির সামনে উপস্থাপন করতে হবে, যেন ভবিষ্যতে আমরা এ রকম ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে আরেকবার না যাই। এ কারণেই বারবার আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে, তা পরিবর্তন পরিমার্জন ও প্রয়োজনে সংশোধন করা হচ্ছে।’
এ সময় আলোচনা একইভাবে অব্যাহত রেখে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছনোর জন্য রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার (২৮ জুলাই) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
ড. রীয়াজ বলেন, ‘আমরা রাজনৈতিক দলগুলোকে অনুরোধ করেছি যদি কোনো সুপারিশ, পরামর্শ বা পরিবর্তনের কথা তারা বলতে চান, সেগুলো যেন ৩০ জুলাই দুপুর ১২টার মধ্যে আমাদের জানানো হয়।’
তিনি বলেন, আলোচনা হচ্ছে৷ যেসব বিষয়ে ঐকমত্য হবে সেগুলো তার (জুলাই সনদ) মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এর আগে রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে তিনি বলেন, জুলাই সনদের মাধ্যমে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পথচলায় একটি ঐতিহাসিক দলিল তৈরি করতে চায় কমিশন।
তিনি বলেন, ‘আলাপ-আলোচনার মধ্যদিয়ে বারবার আমরা পরিবর্তন ও সংস্কার করি এই কারণে যে, এতে যেন সবাই একটি নির্দিষ্ট স্থানে একমত হতে পারে। এখন পর্যন্ত ১২টি বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। যদিও দুটি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে। তবুও আমি বলব, যেহেতু সবাই ছাড় দিচ্ছেন, সে কারণে এই ঐকমত্য গড়ে তোলা সম্ভব হয়েছে।’
কমিশনের সহসভাপতি বলেন, ‘রাষ্ট্র কাঠামোর মৌলিক সংস্কারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়গুলো কোনো না কোনোভাবে আমাদের নিষ্পত্তি করতেই হবে। যেমন ধরুন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে আমাদের সবার দীর্ঘদিনের সংগ্রাম রয়েছে এবং এ বিষয়ে একটি কাঠামো আমাদের জাতির সামনে উপস্থাপন করতে হবে, যেন ভবিষ্যতে আমরা এ রকম ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে আরেকবার না যাই। এ কারণেই বারবার আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের মতামতের প্রতিফলন ঘটিয়ে, তা পরিবর্তন পরিমার্জন ও প্রয়োজনে সংশোধন করা হচ্ছে।’
এ সময় আলোচনা একইভাবে অব্যাহত রেখে আগামী দু-এক দিনের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পৌঁছনোর জন্য রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।