
নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে কাঠের খাটিয়ায় আঘাত করে হত্যা করার দায়ে স্বামী মোস্তাফিজুর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে নওগাঁ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–১–এর বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ রায় দেন।
মোস্তাফিজুর রহমান নিয়ামতপুর উপজেলার হরিপুর গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে।
আদালতের নিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ইকবাল জামিল চৌধুরী লাকি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৫ সালের ১১ আগস্ট যৌতুক না পেয়ে স্ত্রী রানী বেগমকে কাঠের খাটিয়া দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুতর জখম করেন মোস্তাফিজুর। এতে ঘটনাস্থলেই রানীর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত রানীর পিতা আনিছুর রহমান নিয়ামতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মঙ্গলবার শুনানি শেষে বিচারক আসামিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেন।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) দুপুরে নওগাঁ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল–১–এর বিচারক মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এ রায় দেন।
মোস্তাফিজুর রহমান নিয়ামতপুর উপজেলার হরিপুর গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে।
আদালতের নিযুক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ইকবাল জামিল চৌধুরী লাকি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ২০১৫ সালের ১১ আগস্ট যৌতুক না পেয়ে স্ত্রী রানী বেগমকে কাঠের খাটিয়া দিয়ে মাথায় আঘাত করে গুরুতর জখম করেন মোস্তাফিজুর। এতে ঘটনাস্থলেই রানীর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহত রানীর পিতা আনিছুর রহমান নিয়ামতপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মঙ্গলবার শুনানি শেষে বিচারক আসামিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড এবং ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করেন।