
বয়স বাড়লে হাঁটুর ব্যথাও বাড়ে। বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের দেখলেই তা বোঝা যায়। বসলে উঠতে পারেন না। আবার তাড়াতাড়ি বসতেও পারেন না। মাঝেমাঝে এমন যন্ত্রণা হয় যে, দু’দিন বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারেন না অনেকে। চলাফেরা করাও দুরূহ হয়ে ওঠে। বয়সজনিত কারণে পায়ের পেশিগুলি নমনীয়তা হারাতে থাকে। ফলে পেশি তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা হারায়। আর্থ্রাইটিসের মতো রোগের জন্ম হয় এই ভাবেই। ওজন বেশি হলে কিন্তু এই সমস্যা অকালেই দেখা দিতে শুরু করে। এখন অল্পবয়সিরাও এই রোগের ঠেলায় অস্থির হয়ে পড়ছেন। কড়া কড়া ওষুধ ছাড়াও এই ধরনের ব্যথাবেদনা সারানোর জন্য ডায়েটের উপর নজর দেওয়া ভীষণ জরুরি।
আর্থ্রাইটিসের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ডায়েটে প্রোবায়োটিক রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টবিদেরা। বাতের ব্যথা বাড়লে মুড়িমুড়কির মতো বেদনানাশক খেতেই আমরা অভ্যস্ত। প্রোবায়োটিকের গুণাগুণ সম্পর্কে তেমন ধারণা অনেকেরই নেই।
আমাদের শরীরে যেমন খারাপ ব্যক্টেরিয়া আছে, তেমনই ভাল ব্যাকটেরিয়াও আছে। এই ভাল ব্যক্টেরিয়ারা হজমশক্তি বাড়ায়। খাদ্য বিপাকে সাহায্য করে। প্রোবায়োটিক হল এমন কিছু জৈব পদার্থ, যা শরীরে উপকারী ব্যক্টেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, প্রতি দিন আমরা যে সব ফল বা শাকসব্জি খাই, তার মাধ্যমে অনেক রাসায়নিক ঢোকে শরীরে। বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে আমাদের অন্ত্রে খারাপ ব্যক্টেরিয়ার সংখ্যাও বাড়ে। এই খারাপ ব্যক্টেরিয়াগুলি নষ্ট করার জন্যই প্রয়োজন প্রোবায়োটিক। শরীর কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, খনিজ, জল— এই ছয়টি স্তম্ভের উপরেই নির্ভরশীল। আর খাবার থেকে এই পুষ্টিগুণ শরীরে শোষণ করতে সাহায্য করে উপকারী ব্যক্টেরিয়া। আর তার ভারসাম্য বজায় রাখে প্রোবায়োটিক। ঘুরপথে হলেও সমগ্র শরীরকে সুস্থ ভাবে চালনা করতে এর অবদান অনস্বীকার্য। প্রোবায়োটিক শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। আর সেই কারণেই ডায়েটে প্রোবায়োটিক যোগ করেই বাতের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
কোন কোন খাবারে থাকে প্রোয়াবোটিক?
টক দই প্রোবায়োটিকের সব চেয়ে ভাল উৎস। রোজ টক দই খেলে উপকার হবে। টক দই দিয়ে লস্যি বা ঘোল বানিয়েও খাওয়া যায়। পারমেজ়ান, গওডা, শেডারের মতো কয়েক ধরনের চিজ়েও প্রোবায়োটিক থাকে। ইডলি, দোসা, দই, আচার, ঘোলের মতো খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যাবে। প্রোবায়োটিক সাপ্লিমেন্টও পাওয়া যায় বাজারে। তবে রোজের খাবার থেকেই প্রোবায়োটিক শরীরে ঢুকলে ভাল হয়। পুষ্টিবিদেরা পরামর্শ দিচ্ছেন, ভাজাভুজি কমিয়ে বাড়িতে পাতা টক দই, ইডলি, দোসা খাওয়া দরকার।
আর্থ্রাইটিসের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ডায়েটে প্রোবায়োটিক রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টবিদেরা। বাতের ব্যথা বাড়লে মুড়িমুড়কির মতো বেদনানাশক খেতেই আমরা অভ্যস্ত। প্রোবায়োটিকের গুণাগুণ সম্পর্কে তেমন ধারণা অনেকেরই নেই।
আমাদের শরীরে যেমন খারাপ ব্যক্টেরিয়া আছে, তেমনই ভাল ব্যাকটেরিয়াও আছে। এই ভাল ব্যক্টেরিয়ারা হজমশক্তি বাড়ায়। খাদ্য বিপাকে সাহায্য করে। প্রোবায়োটিক হল এমন কিছু জৈব পদার্থ, যা শরীরে উপকারী ব্যক্টেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, প্রতি দিন আমরা যে সব ফল বা শাকসব্জি খাই, তার মাধ্যমে অনেক রাসায়নিক ঢোকে শরীরে। বাইরের প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে আমাদের অন্ত্রে খারাপ ব্যক্টেরিয়ার সংখ্যাও বাড়ে। এই খারাপ ব্যক্টেরিয়াগুলি নষ্ট করার জন্যই প্রয়োজন প্রোবায়োটিক। শরীর কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, খনিজ, জল— এই ছয়টি স্তম্ভের উপরেই নির্ভরশীল। আর খাবার থেকে এই পুষ্টিগুণ শরীরে শোষণ করতে সাহায্য করে উপকারী ব্যক্টেরিয়া। আর তার ভারসাম্য বজায় রাখে প্রোবায়োটিক। ঘুরপথে হলেও সমগ্র শরীরকে সুস্থ ভাবে চালনা করতে এর অবদান অনস্বীকার্য। প্রোবায়োটিক শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। আর সেই কারণেই ডায়েটে প্রোবায়োটিক যোগ করেই বাতের ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
কোন কোন খাবারে থাকে প্রোয়াবোটিক?
টক দই প্রোবায়োটিকের সব চেয়ে ভাল উৎস। রোজ টক দই খেলে উপকার হবে। টক দই দিয়ে লস্যি বা ঘোল বানিয়েও খাওয়া যায়। পারমেজ়ান, গওডা, শেডারের মতো কয়েক ধরনের চিজ়েও প্রোবায়োটিক থাকে। ইডলি, দোসা, দই, আচার, ঘোলের মতো খাবারে প্রোবায়োটিক পাওয়া যাবে। প্রোবায়োটিক সাপ্লিমেন্টও পাওয়া যায় বাজারে। তবে রোজের খাবার থেকেই প্রোবায়োটিক শরীরে ঢুকলে ভাল হয়। পুষ্টিবিদেরা পরামর্শ দিচ্ছেন, ভাজাভুজি কমিয়ে বাড়িতে পাতা টক দই, ইডলি, দোসা খাওয়া দরকার।