
নাটোরের লালপুরে নিজ ঘর থেকে নিলা বেগম নামে এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে উপজেলার নান্দ-রায়পুর গ্রামের নিলা বেগমের বাড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত নিলা একই গ্রামের মোজাফফর হোসেনের স্ত্রী। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত গৃহবধূর শাশুড়ি মর্জিনা বেগমকে আটক করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর স্বামী মোজাফর হোসেন ও শ্বশুর খোশবার হোসেন পলাতক রয়েছেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতে খাওয়া শেষ করে নিজ ঘরে চলে যান নিলা বেগম। এর কিছু সময় পর গৃহবধূর শাশুড়ি তাঁকে ডাকতে গিয়ে দেখেন ঘরের তীরের সঙ্গে নিলা বেগমের মরদেহ ঝুলছে। এ সময় তাঁর চিৎকারে গৃহবধূর স্বামী ও শ্বশুরসহ প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে মরদেহটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তবে ঘটনার পর থেকেই নিহতের স্বামী মোজাফর হোসেন ও শ্বশুর খোশবার হোসেন পলাতক রয়েছেন। পুলিশ নিহত নীলা বেগমের শ্বাশুড়ি মর্জিনা বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা সেটা জানতে তদন্ত শুরু করেছে। নিহত গৃহবধূর স্বামী ও শ্বশুরকে আটকের জন্য অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।
নিহত নিলা একই গ্রামের মোজাফফর হোসেনের স্ত্রী। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিহত গৃহবধূর শাশুড়ি মর্জিনা বেগমকে আটক করেছে পুলিশ। তবে ঘটনার পর থেকে গৃহবধূর স্বামী মোজাফর হোসেন ও শ্বশুর খোশবার হোসেন পলাতক রয়েছেন।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতে খাওয়া শেষ করে নিজ ঘরে চলে যান নিলা বেগম। এর কিছু সময় পর গৃহবধূর শাশুড়ি তাঁকে ডাকতে গিয়ে দেখেন ঘরের তীরের সঙ্গে নিলা বেগমের মরদেহ ঝুলছে। এ সময় তাঁর চিৎকারে গৃহবধূর স্বামী ও শ্বশুরসহ প্রতিবেশীরা এগিয়ে এসে মরদেহটি দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তবে ঘটনার পর থেকেই নিহতের স্বামী মোজাফর হোসেন ও শ্বশুর খোশবার হোসেন পলাতক রয়েছেন। পুলিশ নিহত নীলা বেগমের শ্বাশুড়ি মর্জিনা বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে। ঘটনাটি হত্যা না আত্মহত্যা সেটা জানতে তদন্ত শুরু করেছে। নিহত গৃহবধূর স্বামী ও শ্বশুরকে আটকের জন্য অভিযান শুরু করেছে পুলিশ।