
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ-বটতলী সড়কের পূর্ব শান্তিপুর গ্রামে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) শেষ বিকালে বৈরি আবহাওয়ায় হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি পড়েছিল। ঠিক এমন সময় হঠাৎ করে প্রচন্ড বাতাসসহ ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়। প্রবল বেগে বাতাস ও ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ৬ থেকে ৭ টি বাড়ির টিন, গাছপালা ও আসবাপত্রে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, আচমকা ঝড়ে গাছপালা, ঘরের টিন ও চালা প্রচন্ড বাসাতের বেগে উড়িয়ে নিয়ে গেছে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, ঘটনাটি ছিল আচমকা এবং অনেকটা ‘হাতির সুর নামা’র মতো শব্দ করে ঘূর্ণিটি শুরু হয়। এবং এটি ঘুরতে ঘুরতে যেদিক দিয়ে গেছে সেদিক সব তছনছ করে ফেলেছে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
নেকমরদ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল হোসেন মুঠোফোনে জানান, আমি ও আমার ইউপি সদস্যদের নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে মিটিং করছিলাম। সন্ধ্যার পর ঘটনাটি জানতে পারি। এবং সাথে সাথে ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যকে খোঁজখবর নেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে দেই। তিনি আমাকে ৫-৬ টি বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে। আমি আগামীকাল সকালে নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবো।
ভুক্তভোগীরা জানান, আচমকা ঝড়ে গাছপালা, ঘরের টিন ও চালা প্রচন্ড বাসাতের বেগে উড়িয়ে নিয়ে গেছে।
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, ঘটনাটি ছিল আচমকা এবং অনেকটা ‘হাতির সুর নামা’র মতো শব্দ করে ঘূর্ণিটি শুরু হয়। এবং এটি ঘুরতে ঘুরতে যেদিক দিয়ে গেছে সেদিক সব তছনছ করে ফেলেছে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে।
নেকমরদ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আবুল হোসেন মুঠোফোনে জানান, আমি ও আমার ইউপি সদস্যদের নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে মিটিং করছিলাম। সন্ধ্যার পর ঘটনাটি জানতে পারি। এবং সাথে সাথে ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যকে খোঁজখবর নেয়ার জন্য ঘটনাস্থলে পাঠিয়ে দেই। তিনি আমাকে ৫-৬ টি বাড়ির ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে। আমি আগামীকাল সকালে নিজে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবো।