
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের বাহের গজালিয়া গ্রামের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে গ্যাসের ট্যাবলেট খেয়ে এক তরুণীর মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে। বুধবার (৬ আগস্ট) বিকালে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত তরুণীর নাম মিম আক্তার (১৭)। তিনি গজালিয়ার ৩নং ওয়ার্ডের বাহের গজালিয়া গ্রামের আব্বাস গাজীর মেয়ে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মীম গত একবছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল, সেজন্যই হয়তো ঘরে থাকা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে ফেলে। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত তাকে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে বিকেল ৫ টার দিকে পথে আমখোলা বাজারের সংলগ্ন তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুর রহমান বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলেই মনে হচ্ছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।”
এদিকে, বারবার গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় সচেতন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং এই বিষাক্ত ট্যাবলেটের অবাধ বিক্রি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি দাবি করেছেন।
নিহত তরুণীর নাম মিম আক্তার (১৭)। তিনি গজালিয়ার ৩নং ওয়ার্ডের বাহের গজালিয়া গ্রামের আব্বাস গাজীর মেয়ে।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, মীম গত একবছর ধরে মানসিক ভারসাম্যহীন ছিল, সেজন্যই হয়তো ঘরে থাকা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে ফেলে। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত তাকে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। তবে বিকেল ৫ টার দিকে পথে আমখোলা বাজারের সংলগ্ন তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
গলাচিপা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসাদুর রহমান বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলেই মনে হচ্ছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।”
এদিকে, বারবার গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় সচেতন মহল উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং এই বিষাক্ত ট্যাবলেটের অবাধ বিক্রি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি দাবি করেছেন।