
নওগাঁর মহাদেবপুরে সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ এবং সেই দৃশ্য ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার চাঞ্চল্যকর মামলার প্রধান আসামি মোঃ রিফাত হোসেনকে (২৪) গ্রেফতার করেছে র্যাব-৫।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) দিনগত রাতে জেলার বদলগাছী উপজেলার গোল্লা মাধুপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার রিফাত হোসেন মহাদেবপুর উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের মোঃ শহিদুল ইসলামের ছেলে।
মামলার বরাত দিতে জানা যায়, গত ১৩ জুলাই ভুক্তভোগী ১৪ বছর বয়সী ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি দোকানে যাওয়ার পথে রিফাত তাকে জোরপূর্বক নির্মাণাধীন একটি শৌচাগারে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এই সময়ে তার সহযোগী হিসেবে মোঃ ধানী ওরফে দানেস (৫০) নামের এক ব্যক্তি পাহারা দিচ্ছিল। আসামিরা ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও ধারণ করে এবং পরবর্তীতে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে মহাদেবপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকেই রিফাত পালিয়ে ছিল।
র্যাব-৫, এর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আসামির অবস্থান শনাক্ত করে। অবশেষে শুক্রবার মধ্যরাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রিফাত ঘটনার সাথে তার জড়িত বলে স্বীকার করেছে। পরে তাকে মহাদেবপুর থানায় হস্তান্তর করের র্যাব।
শনিবার সকালে ধর্ষণ রিফাতকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে মহাদেবপুর থানা পুলিশ।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) দিনগত রাতে জেলার বদলগাছী উপজেলার গোল্লা মাধুপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার রিফাত হোসেন মহাদেবপুর উপজেলার বিনোদপুর গ্রামের মোঃ শহিদুল ইসলামের ছেলে।
মামলার বরাত দিতে জানা যায়, গত ১৩ জুলাই ভুক্তভোগী ১৪ বছর বয়সী ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি দোকানে যাওয়ার পথে রিফাত তাকে জোরপূর্বক নির্মাণাধীন একটি শৌচাগারে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এই সময়ে তার সহযোগী হিসেবে মোঃ ধানী ওরফে দানেস (৫০) নামের এক ব্যক্তি পাহারা দিচ্ছিল। আসামিরা ধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও ধারণ করে এবং পরবর্তীতে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিলে এলাকায় ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে মহাদেবপুর থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকেই রিফাত পালিয়ে ছিল।
র্যাব-৫, এর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আসামির অবস্থান শনাক্ত করে। অবশেষে শুক্রবার মধ্যরাতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে রিফাত ঘটনার সাথে তার জড়িত বলে স্বীকার করেছে। পরে তাকে মহাদেবপুর থানায় হস্তান্তর করের র্যাব।
শনিবার সকালে ধর্ষণ রিফাতকে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে মহাদেবপুর থানা পুলিশ।