
নিরাপত্তা উদ্বেগ এবং অবৈধ সিমের ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার দেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বৈধভাবে সিম কার্ড সরবরাহের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দশ হাজার সিম কার্ড বিতরণের একটি পাইলট প্রকল্প চালু করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
যাচাই-বাছাই শেষে এই দশ হাজার সিম শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে বিতরণ করা হতে পারে। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হলো, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ব্যবহৃত অবৈধ বাংলাদেশী ও মিয়ানমারের সিমের ব্যবহার বন্ধ করে তাদের যোগাযোগের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনা।
অতীতে নিরাপত্তাজনিত কারণে সরকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থ্রিজি ও ফোরজি নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়েছিল এবং রোহিঙ্গাদের কাছে সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তবে, ক্যাম্পে অবৈধভাবে সিমের ব্যবহার বাড়তে থাকায় এবং এর ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হওয়ায় সরকার এখন বৈধভাবে সিম দিয়ে তাদের যোগাযোগের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা ভাবছে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রতিটি রোহিঙ্গা পরিবারকে তাদের পরিচয়পত্রের (এফসিএন ডাটাবেস ও স্মার্ট আইডি কার্ড) ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিকভাবে পাঁচটি করে সিম দেওয়া হতে পারে।
এই সিমগুলো নির্দিষ্ট নম্বর সিরিজের হবে, যাতে সহজেই ব্যবহারকারী শনাক্ত করা যায়। এছাড়া, ক্যাম্প এলাকার বাইরে যেন এই সিম ব্যবহার করা না যায়, সেজন্য জিও-ফেন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করার কথাও ভাবা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো। তারা মনে করছে, এর ফলে রোহিঙ্গারা বৈধভাবে সিম কেনার সুযোগ পাবে। তবে, সিম নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সহজ করার এবং নিরাপত্তা খাতে অপারেটরদের বিনিয়োগ সুরক্ষার বিষয়েও তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
যাচাই-বাছাই শেষে এই দশ হাজার সিম শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের কার্যালয়ের তত্ত্বাবধানে বিতরণ করা হতে পারে। এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য হলো, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে ব্যবহৃত অবৈধ বাংলাদেশী ও মিয়ানমারের সিমের ব্যবহার বন্ধ করে তাদের যোগাযোগের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনা।
অতীতে নিরাপত্তাজনিত কারণে সরকার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থ্রিজি ও ফোরজি নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিয়েছিল এবং রোহিঙ্গাদের কাছে সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। তবে, ক্যাম্পে অবৈধভাবে সিমের ব্যবহার বাড়তে থাকায় এবং এর ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি হওয়ায় সরকার এখন বৈধভাবে সিম দিয়ে তাদের যোগাযোগের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে আনার কথা ভাবছে।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত পরিকল্পনা অনুযায়ী, প্রতিটি রোহিঙ্গা পরিবারকে তাদের পরিচয়পত্রের (এফসিএন ডাটাবেস ও স্মার্ট আইডি কার্ড) ওপর ভিত্তি করে প্রাথমিকভাবে পাঁচটি করে সিম দেওয়া হতে পারে।
এই সিমগুলো নির্দিষ্ট নম্বর সিরিজের হবে, যাতে সহজেই ব্যবহারকারী শনাক্ত করা যায়। এছাড়া, ক্যাম্প এলাকার বাইরে যেন এই সিম ব্যবহার করা না যায়, সেজন্য জিও-ফেন্সিং প্রযুক্তি ব্যবহার করার কথাও ভাবা হচ্ছে।
সরকারের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো। তারা মনে করছে, এর ফলে রোহিঙ্গারা বৈধভাবে সিম কেনার সুযোগ পাবে। তবে, সিম নিবন্ধনের প্রক্রিয়া সহজ করার এবং নিরাপত্তা খাতে অপারেটরদের বিনিয়োগ সুরক্ষার বিষয়েও তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।