
বাংলাদেশের বিনোদন জগতের বেশ কয়েকজন তারকা বিভিন্ন সময়ে স্ক্যান্ডালের মতো ঘটনার শিকার হয়েছেন, যা তাদের ক্যারিয়ারেও ফেলেছে দীর্ঘ ছায়া। এমন ১২ জন নায়িকা ও গায়িকার স্ক্যান্ডাল এবং তাদের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা হলো।
ইভা রহমান: সঙ্গীতশিল্পী ইভা রহমানের নামে এক সময় একটি অন্তরঙ্গ ভিডিওর গুজব ছড়ায়, যা পরবর্তীতে ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়। তিনি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমানের সাথে বিবাহবিচ্ছেদের পর ব্যবসায়ী সোহেল আরমানকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে বিয়ের পর তিনি ইভা আরমান নামে পরিচিত হন। ২০২২ সালের জুন মাসে তার বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল, যেখানে তিনি হাইকোর্টে আগাম জামিন চেয়েছিলেন।
তিন্নি: মডেল ও অভিনেত্রী শ্রাবস্তী দত্ত তিন্নির নামে একসময় একটি সেক্স স্ক্যান্ডালের গুজব রটে, যা প্রমাণিত হয়নি। ২০১০ সালের পর তিনি মিডিয়ায় অনিয়মিত হয়ে পড়েন।[4] বর্তমানে তিন্নি তার মেয়ে ওয়ারিশাকে নিয়ে কানাডার মন্ট্রিয়ল শহরে বসবাস করছেন। সেখানে তিনি একটি ডে-কেয়ার সেন্টারে চাকরি করছেন এবং ভবিষ্যতে দেশে ফিরে একটি হলেও কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
প্রভা: ২০১০ সালে অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভার একটি ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস হলে তার ক্যারিয়ারে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। এই ঘটনার পর তিনি কিছু সময়ের জন্য অভিনয় থেকে দূরে ছিলেন। তবে পরে আবার অভিনয়ে ফেরেন। সাম্প্রতিক খবর অনুযায়ী, প্রভা অভিনয় জগৎ থেকে বিদায় নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছেন এবং সেখানে একজন পেশাদার মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে নতুন ক্যারিয়ার গড়েছেন।
চৈতি: ২০১১ সালে মডেল ও উপস্থাপিকা লামিয়া তাবাসসুম চৈতির একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশিত হয়। এরপর দীর্ঘদিন তিনি মিডিয়ার আড়ালে ছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, তার প্রথম এবং একমাত্র টেলিফিল্ম 'ছবির মত মেয়ে'-এর শুটিং চলাকালীন তার বাবা মারা যান, যা তাকে অভিনয় থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি জানিয়েছেন, ভালো চরিত্র ও সুযোগ পেলে তিনি অভিনয়ে ফিরতে আগ্রহী।
মেহজাবিন: জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরীর নামেও একসময় একটি পর্নো ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছিল, যা তিনি অপপ্রচার বলে দাবি করেন। এই ঘটনা তার ক্যারিয়ারে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। তিনি বর্তমানে ছোট পর্দার অন্যতম ব্যস্ত এবং জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি গল্পকার হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেছেন এবং সম্প্রতি পরিচালক আদনান আল রাজীবের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তিনি সম্প্রতি এআই ব্যবহার করে ছবি বিকৃতকারীদের শাস্তির দাবিও জানিয়েছেন।
সারিকা: মডেল ও অভিনেত্রী সারিকা সাবরিনের নামে ইন্টারনেটে একটি পর্নো ভিডিও ছড়ানোর গুজব ওঠে, যা তার ঘনিষ্ঠজনেরা মিথ্যা বলে দাবি করেন। ব্যক্তিগত জীবনে নানা চড়াই-উতরাইয়ের কারণে তার ক্যারিয়ারেও প্রভাব পড়ে। 'অশিল্পীসুলভ আচরণের' জন্য টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন তাকে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল। তবে বর্তমানে তিনি আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হয়েছেন এবং নাটক ও ওয়েব সিরিজে কাজ করছেন।
আনিকা কবির শখ: মডেল ও অভিনেত্রী আনিকা কবির শখের নামেও ২০১১ সালে একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়ানো হয়, যদিও পরে জানা যায় সেটি তিনি ছিলেন না। ব্যক্তিগত জীবনে শখ নিলয় আলমগীরের সাথে বিচ্ছেদের পর ২০২০ সালে আতিকুর রহমান জনকে বিয়ে করেন এবং বর্তমানে তিনি এক কন্যাসন্তানের মা। মাতৃত্বজনিত বিরতির পর তিনি আবারও অভিনয়ে ফিরেছেন এবং একাধিক ধারাবাহিক নাটক ও ওয়েব ফিল্মে কাজ করছেন।
বিদ্যা সিনহা মীম: লাক্স তারকা ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীমের নামেও এক বিদেশি ক্রিকেটারের সাথে জড়িয়ে আপত্তিকর দৃশ্যের ফুটেজ প্রকাশের গুজব ওঠে, যার সত্যতা নিয়ে সংশয় ছিল। এই বিতর্ক তার ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলেনি। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ ও কলকাতার সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করছেন এবং একাধিক নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
পড়শী: জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী পড়শীর নামেও একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, তবে ভিডিওর মেয়েটি পড়শী কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এই ঘটনা তার সঙ্গীত জীবনে কোনো বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি। তিনি নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন এবং স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গানের পাশাপাশি তিনি নাটকেও অভিনয় করছেন।
বিন্দু: অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দুর নামে একসময় একটি ভিডিও স্ক্যান্ডালের কথা শোনা গেলেও পরে তা গুজব বলে প্রমাণিত হয়। ২০১৪ সালে বিয়ের পর তিনি অভিনয় জগৎ থেকে নিজেকে পুরোপুরি গুটিয়ে নিয়েছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর তিনি মিজানুর রহমান আরিয়ানের 'উনিশ২০' নামক একটি ওয়েব ফিল্মের মাধ্যমে অভিনয়ে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
মিলা: পপ গায়িকা মিলা ইসলামের নামে ইন্টারনেটে একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশের গুজব ছড়ায়, যা তিনি অস্বীকার করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি তার সাবেক স্বামীর সাথে যৌতুক ও নির্যাতনের মামলাসহ একাধিক আইনি লড়াইয়ে জড়িয়েছিলেন। সম্প্রতি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে তিনি ও তার সাবেক স্বামী অব্যাহতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি সঙ্গীত জগতে আবারও সক্রিয় হয়েছেন, নিয়মিত স্টেজ শো করছেন এবং নতুন গান প্রকাশ করছেন। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন তিনি বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন।
নোভা: মডেল ও অভিনেত্রী নোভা ফিরোজের নামেও ২০১০ সালে একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়ানোর কথা শোনা যায়, যার সত্যতা মেলেনি। ব্যক্তিগত জীবনে নির্মাতা রায়হান খানের সাথে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। বর্তমানে নোভা অভিনয়, উপস্থাপনা এবং একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় চাকরি এই তিন মাধ্যমেই কাজ করছেন। তিনি 'মৃধা বনাম মৃধা' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায়ও পা রেখেছেন।
ইভা রহমান: সঙ্গীতশিল্পী ইভা রহমানের নামে এক সময় একটি অন্তরঙ্গ ভিডিওর গুজব ছড়ায়, যা পরবর্তীতে ভিত্তিহীন প্রমাণিত হয়। তিনি এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমানের সাথে বিবাহবিচ্ছেদের পর ব্যবসায়ী সোহেল আরমানকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে বিয়ের পর তিনি ইভা আরমান নামে পরিচিত হন। ২০২২ সালের জুন মাসে তার বিরুদ্ধে মানব পাচারের অভিযোগে একটি মামলা দায়ের হয়েছিল, যেখানে তিনি হাইকোর্টে আগাম জামিন চেয়েছিলেন।
তিন্নি: মডেল ও অভিনেত্রী শ্রাবস্তী দত্ত তিন্নির নামে একসময় একটি সেক্স স্ক্যান্ডালের গুজব রটে, যা প্রমাণিত হয়নি। ২০১০ সালের পর তিনি মিডিয়ায় অনিয়মিত হয়ে পড়েন।[4] বর্তমানে তিন্নি তার মেয়ে ওয়ারিশাকে নিয়ে কানাডার মন্ট্রিয়ল শহরে বসবাস করছেন। সেখানে তিনি একটি ডে-কেয়ার সেন্টারে চাকরি করছেন এবং ভবিষ্যতে দেশে ফিরে একটি হলেও কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
প্রভা: ২০১০ সালে অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভার একটি ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস হলে তার ক্যারিয়ারে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। এই ঘটনার পর তিনি কিছু সময়ের জন্য অভিনয় থেকে দূরে ছিলেন। তবে পরে আবার অভিনয়ে ফেরেন। সাম্প্রতিক খবর অনুযায়ী, প্রভা অভিনয় জগৎ থেকে বিদায় নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেছেন এবং সেখানে একজন পেশাদার মেকআপ আর্টিস্ট হিসেবে নতুন ক্যারিয়ার গড়েছেন।
চৈতি: ২০১১ সালে মডেল ও উপস্থাপিকা লামিয়া তাবাসসুম চৈতির একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশিত হয়। এরপর দীর্ঘদিন তিনি মিডিয়ার আড়ালে ছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, তার প্রথম এবং একমাত্র টেলিফিল্ম 'ছবির মত মেয়ে'-এর শুটিং চলাকালীন তার বাবা মারা যান, যা তাকে অভিনয় থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি জানিয়েছেন, ভালো চরিত্র ও সুযোগ পেলে তিনি অভিনয়ে ফিরতে আগ্রহী।
মেহজাবিন: জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরীর নামেও একসময় একটি পর্নো ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছিল, যা তিনি অপপ্রচার বলে দাবি করেন। এই ঘটনা তার ক্যারিয়ারে কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি। তিনি বর্তমানে ছোট পর্দার অন্যতম ব্যস্ত এবং জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে নিজের অবস্থান ধরে রেখেছেন। অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি গল্পকার হিসেবেও আত্মপ্রকাশ করেছেন এবং সম্প্রতি পরিচালক আদনান আল রাজীবের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তিনি সম্প্রতি এআই ব্যবহার করে ছবি বিকৃতকারীদের শাস্তির দাবিও জানিয়েছেন।
সারিকা: মডেল ও অভিনেত্রী সারিকা সাবরিনের নামে ইন্টারনেটে একটি পর্নো ভিডিও ছড়ানোর গুজব ওঠে, যা তার ঘনিষ্ঠজনেরা মিথ্যা বলে দাবি করেন। ব্যক্তিগত জীবনে নানা চড়াই-উতরাইয়ের কারণে তার ক্যারিয়ারেও প্রভাব পড়ে। 'অশিল্পীসুলভ আচরণের' জন্য টেলিভিশন প্রোগ্রাম প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশন তাকে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল। তবে বর্তমানে তিনি আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হয়েছেন এবং নাটক ও ওয়েব সিরিজে কাজ করছেন।
আনিকা কবির শখ: মডেল ও অভিনেত্রী আনিকা কবির শখের নামেও ২০১১ সালে একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়ানো হয়, যদিও পরে জানা যায় সেটি তিনি ছিলেন না। ব্যক্তিগত জীবনে শখ নিলয় আলমগীরের সাথে বিচ্ছেদের পর ২০২০ সালে আতিকুর রহমান জনকে বিয়ে করেন এবং বর্তমানে তিনি এক কন্যাসন্তানের মা। মাতৃত্বজনিত বিরতির পর তিনি আবারও অভিনয়ে ফিরেছেন এবং একাধিক ধারাবাহিক নাটক ও ওয়েব ফিল্মে কাজ করছেন।
বিদ্যা সিনহা মীম: লাক্স তারকা ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিদ্যা সিনহা মীমের নামেও এক বিদেশি ক্রিকেটারের সাথে জড়িয়ে আপত্তিকর দৃশ্যের ফুটেজ প্রকাশের গুজব ওঠে, যার সত্যতা নিয়ে সংশয় ছিল। এই বিতর্ক তার ক্যারিয়ারে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলেনি। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশ ও কলকাতার সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করছেন এবং একাধিক নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।
পড়শী: জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী পড়শীর নামেও একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, তবে ভিডিওর মেয়েটি পড়শী কিনা তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এই ঘটনা তার সঙ্গীত জীবনে কোনো বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি। তিনি নিয়মিত নতুন গান প্রকাশ করছেন এবং স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। গানের পাশাপাশি তিনি নাটকেও অভিনয় করছেন।
বিন্দু: অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দুর নামে একসময় একটি ভিডিও স্ক্যান্ডালের কথা শোনা গেলেও পরে তা গুজব বলে প্রমাণিত হয়। ২০১৪ সালে বিয়ের পর তিনি অভিনয় জগৎ থেকে নিজেকে পুরোপুরি গুটিয়ে নিয়েছিলেন। দীর্ঘ আট বছর পর তিনি মিজানুর রহমান আরিয়ানের 'উনিশ২০' নামক একটি ওয়েব ফিল্মের মাধ্যমে অভিনয়ে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
মিলা: পপ গায়িকা মিলা ইসলামের নামে ইন্টারনেটে একটি আপত্তিকর ভিডিও প্রকাশের গুজব ছড়ায়, যা তিনি অস্বীকার করেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি তার সাবেক স্বামীর সাথে যৌতুক ও নির্যাতনের মামলাসহ একাধিক আইনি লড়াইয়ে জড়িয়েছিলেন। সম্প্রতি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা থেকে তিনি ও তার সাবেক স্বামী অব্যাহতি পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি সঙ্গীত জগতে আবারও সক্রিয় হয়েছেন, নিয়মিত স্টেজ শো করছেন এবং নতুন গান প্রকাশ করছেন। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন তিনি বিয়ের জন্য পাত্র খুঁজছেন।
নোভা: মডেল ও অভিনেত্রী নোভা ফিরোজের নামেও ২০১০ সালে একটি ভিডিও ফুটেজ ছড়ানোর কথা শোনা যায়, যার সত্যতা মেলেনি। ব্যক্তিগত জীবনে নির্মাতা রায়হান খানের সাথে তার বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে। বর্তমানে নোভা অভিনয়, উপস্থাপনা এবং একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় চাকরি এই তিন মাধ্যমেই কাজ করছেন। তিনি 'মৃধা বনাম মৃধা' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায়ও পা রেখেছেন।