
মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী মিতু আক্তার (৩২)-কে ধারালো বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার পর পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন স্বামী সুমন মিয়া।
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) রাত ২ টার দিকে মিরকাদিম পৌরাসভার পুর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ভোর ৫টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন স্বামী সুমন। নিহত মিতু আক্তার ওই পৌরসভার নৈয়দিঘীর পাথর গ্রামের মন্টু মিয়ার মেয়ে।
সুমন মিয়া (৫০) মিরকাদিম পৌরসভার পূর্বপাড়ার শরিয়তউল্লা মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনরা জানান, প্রায় ৮ মাস আগে মিতু আক্তারকে বিয়ে করেন অভিযুক্ত সুমন। নিহত মিতু আক্তারের আগে আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেখানে তিনটি সন্তান রয়েছে।
সুমনেরও এটি দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ, ঝগড়াঝাটি লেগেই ছিল। কিছুদিন আগে ঝগড়া করে মিতু তার বাবার বাড়িতে চলে গেলে গতকাল সোমবার তার স্বামীর বন্ধুরা তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন। পরে রাত ২টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করে তাদের সহযোগিতায় স্ত্রী মিতুকে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে ও গলায় আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন স্বামী সুমন। পরে ভোরে স্বেচ্ছায় থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, ‘স্ত্রীকে হত্যা করে নিজেই থানায় এসে স্ত্রীকে হত্যার কথা বিষয়টি অবগত করে আত্মসমর্পণ করেন স্বামী সুমন মিয়া। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) রাত ২ টার দিকে মিরকাদিম পৌরাসভার পুর্বপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ভোর ৫টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন স্বামী সুমন। নিহত মিতু আক্তার ওই পৌরসভার নৈয়দিঘীর পাথর গ্রামের মন্টু মিয়ার মেয়ে।
সুমন মিয়া (৫০) মিরকাদিম পৌরসভার পূর্বপাড়ার শরিয়তউল্লা মিয়ার ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনরা জানান, প্রায় ৮ মাস আগে মিতু আক্তারকে বিয়ে করেন অভিযুক্ত সুমন। নিহত মিতু আক্তারের আগে আরেকটি বিয়ে হয়েছিল। সেখানে তিনটি সন্তান রয়েছে।
সুমনেরও এটি দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ, ঝগড়াঝাটি লেগেই ছিল। কিছুদিন আগে ঝগড়া করে মিতু তার বাবার বাড়িতে চলে গেলে গতকাল সোমবার তার স্বামীর বন্ধুরা তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনেন। পরে রাত ২টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে মদ্যপান করে তাদের সহযোগিতায় স্ত্রী মিতুকে ধারালো বটি দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে ও গলায় আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন স্বামী সুমন। পরে ভোরে স্বেচ্ছায় থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন তিনি।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, ‘স্ত্রীকে হত্যা করে নিজেই থানায় এসে স্ত্রীকে হত্যার কথা বিষয়টি অবগত করে আত্মসমর্পণ করেন স্বামী সুমন মিয়া। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’