
টলিউডে আবারও যৌন হেনস্থার অভিযোগ উঠল। অভিনয় জগতে সুযোগ দেওয়ার নামে এক মহিলাকে যৌন হয়রানির অভিযোগে পরিচালক রাজর্ষি দে এবং প্রযোজক এসএস উদ্দিনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ কলকাতার কসবা থানা এলাকায়।
সোমবার (১৮ আগস্ট), এক মহিলা কসবা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে তিনি জানান যে, ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত দুই ব্যক্তি তাকে যৌনভাবে হেনস্থা করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন স্থানে তাকে একাধিকবার শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় বলেও তিনি অভিযোগ করেছেন। দীর্ঘদিন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার কারণে তিনি এতদিন বিষয়টি প্রকাশ্যে আনতে পারেননি বলে জানিয়েছেন।
অভিযোগ পাওয়ার পরেই কসবা থানার পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে, যার কেস নম্বর ৩৮৩ এবং তারিখ ১৮.৮.২৫। এফআইআরে অভিযুক্ত হিসেবে পরিচালক রাজর্ষি দে এবং প্রযোজক এসএস উদ্দিনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এই বিষয়ে পরিচালক রাজর্ষি দে-র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি। তাই এই বিষয়ে আমার কিছুই বলার নেই।"
এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই টলিউড জগতে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এবং সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের মধ্যে নিন্দার ঝড় উঠেছে। কসবা থানার পুলিশ জানিয়েছে যে, তদন্তের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও পরিচালক রাজর্ষিদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। একটি বেসরকারি চ্যানেলের ভুয়ো নথি, স্ট্যাম্প এবং লোগো ব্যবহার করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল।
এছাড়াও, ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিশিয়ান্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার সভাপতির নামে টাকা তোলা এবং অভিনেত্রী নুসরত জাহানের সই নকল করার মতো গুরুতর অভিযোগও উঠেছিল তার বিরুদ্ধে, যা প্রযোজক অরিন্দম ঘোষ এনেছিলেন। সেই সময় রাজর্ষি দে এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছিলেন যে, তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার।
সোমবার (১৮ আগস্ট), এক মহিলা কসবা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে তিনি জানান যে, ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত দুই ব্যক্তি তাকে যৌনভাবে হেনস্থা করেন। পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন স্থানে তাকে একাধিকবার শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় বলেও তিনি অভিযোগ করেছেন। দীর্ঘদিন মানসিকভাবে বিপর্যস্ত থাকার কারণে তিনি এতদিন বিষয়টি প্রকাশ্যে আনতে পারেননি বলে জানিয়েছেন।
অভিযোগ পাওয়ার পরেই কসবা থানার পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে, যার কেস নম্বর ৩৮৩ এবং তারিখ ১৮.৮.২৫। এফআইআরে অভিযুক্ত হিসেবে পরিচালক রাজর্ষি দে এবং প্রযোজক এসএস উদ্দিনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
এই বিষয়ে পরিচালক রাজর্ষি দে-র সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, "এখনও পর্যন্ত এই বিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি। তাই এই বিষয়ে আমার কিছুই বলার নেই।"
এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই টলিউড জগতে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এবং সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের মধ্যে নিন্দার ঝড় উঠেছে। কসবা থানার পুলিশ জানিয়েছে যে, তদন্তের ভিত্তিতে দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও পরিচালক রাজর্ষিদের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। একটি বেসরকারি চ্যানেলের ভুয়ো নথি, স্ট্যাম্প এবং লোগো ব্যবহার করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছিল।
এছাড়াও, ফেডারেশন অফ সিনে টেকনিশিয়ান্স অ্যান্ড ওয়ার্কার্স অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার সভাপতির নামে টাকা তোলা এবং অভিনেত্রী নুসরত জাহানের সই নকল করার মতো গুরুতর অভিযোগও উঠেছিল তার বিরুদ্ধে, যা প্রযোজক অরিন্দম ঘোষ এনেছিলেন। সেই সময় রাজর্ষি দে এই সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছিলেন যে, তার বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ ভিত্তিহীন এবং তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার।