
বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার ফিটনেস বহু মানুষের কাছেই এক বিরাট অনুপ্রেরণা। ৫১ বছর বয়সেও তাঁর তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য লুকিয়ে রয়েছে তাঁর কঠোর পরিশ্রম এবং একটি সুশৃঙ্খল জীবনযাত্রার মধ্যে।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী তাঁর ফিটনেস সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও দর্শনের কথা তুলে ধরেছেন।
ছোটবেলা থেকেই নিয়মানুবর্তী জীবন:
মালাইকা জানান, কলেজে পড়ার সময় থেকেই তিনি সময়মতো খাওয়াদাওয়া এবং শরীরচর্চা করতেন। এমনকি বোনের অনুরোধেও তিনি পার্টি এড়িয়ে চলতেন। তখন থেকেই তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়ে তোলেন তিনি। তাঁর মতে, রুপোলি জগতে টিকে থাকার জন্য যেটুকু প্রয়োজন, তার বাইরে তিনি তাঁর দৈনন্দিন জীবনে বিশেষ কোনো পরিবর্তন আনেননি।
নির্দিষ্ট রুটিনের গুরুত্ব:
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলেন মালাইকা। তিনি বলেন, "যা-ই হোক না কেন, আমি প্রতিদিন সকালে শরীরচর্চা করবই। আমার মতে, সেটা সারা দিনের আমেজকে তৈরি করে দেয়। কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং অন্য দিনের তুলনায় আরও বেশি কাজ করতে পারি।" অভিনেত্রী মনে করেন, শুধু জিমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটালেই ফিট থাকা যায় না। তাঁর ভাষায়, "রাত ৩টের সময় ঘুমোতে গেলে তো কোনও লাভ নেই! নির্দিষ্ট জীবন যাপনই মানুষের আয়ু বৃদ্ধি করতে পারে।" যারা অল্প সময়ের জন্য হলেও নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তাঁদের তিনি শ্রদ্ধা করেন বলেও জানিয়েছেন।
ডায়েট ও খাদ্যাভ্যাস:
ফিট থাকতে শরীরচর্চার পাশাপাশি একটি বিশেষ ডায়েটও মেনে চলেন মালাইকা। তাঁর দিন শুরু হয় ডিটক্স পানীয় দিয়ে, যেমন - গরম জলে লেবু ও মধু, জিরের জল বা সাধারণ জল। এরপর তিনি স্বাস্থ্যকর স্মুদি পান করেন, যাতে ওটস, গুড় এবং মধু থাকে। মালাইকা 'ওয়াটার থেরাপি'-তে বিশ্বাসী এবং সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল ও স্বাস্থ্যকর তরল পান করেন।
তিনি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংও
দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে খাবার না খাওয়া করেন। সাধারণত সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নেন এবং পরের দিন দুপুর ১২টায় খাবার গ্রহণ করেন। তাঁর দুপুরের খাবারে মাংস, সবুজ শাকসবজি এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার থাকে। রাতের খাবারে তিনি সেদ্ধ সবজির স্যুপ এবং সালাদ খেতে পছন্দ করেন। মালাইকা ভারতীয় খাবার খেতে ভালোবাসেন এবং ভাত, রুটি, ডাল, সবজি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করেন।
শরীরচর্চার রুটিন:
নিয়মিত যোগব্যায়াম, জিম, সাঁতার এবং হাঁটা মালাইকার দৈনন্দিন রুটিনের অংশ। তিনি বিভিন্ন ধরণের যোগাসন, যেমন - ওয়াল যোগা, মার্জারাসন, সলভাসন এবং বিভিন্ন প্ল্যাঙ্ক এক্সারসাইজ করে থাকেন। তাঁর মতে, শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে একটি নির্দিষ্ট জীবনচর্যা অত্যন্ত জরুরি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী তাঁর ফিটনেস সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য ও দর্শনের কথা তুলে ধরেছেন।
ছোটবেলা থেকেই নিয়মানুবর্তী জীবন:
মালাইকা জানান, কলেজে পড়ার সময় থেকেই তিনি সময়মতো খাওয়াদাওয়া এবং শরীরচর্চা করতেন। এমনকি বোনের অনুরোধেও তিনি পার্টি এড়িয়ে চলতেন। তখন থেকেই তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়ে তোলেন তিনি। তাঁর মতে, রুপোলি জগতে টিকে থাকার জন্য যেটুকু প্রয়োজন, তার বাইরে তিনি তাঁর দৈনন্দিন জীবনে বিশেষ কোনো পরিবর্তন আনেননি।
নির্দিষ্ট রুটিনের গুরুত্ব:
প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট রুটিন মেনে চলেন মালাইকা। তিনি বলেন, "যা-ই হোক না কেন, আমি প্রতিদিন সকালে শরীরচর্চা করবই। আমার মতে, সেটা সারা দিনের আমেজকে তৈরি করে দেয়। কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং অন্য দিনের তুলনায় আরও বেশি কাজ করতে পারি।" অভিনেত্রী মনে করেন, শুধু জিমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটালেই ফিট থাকা যায় না। তাঁর ভাষায়, "রাত ৩টের সময় ঘুমোতে গেলে তো কোনও লাভ নেই! নির্দিষ্ট জীবন যাপনই মানুষের আয়ু বৃদ্ধি করতে পারে।" যারা অল্প সময়ের জন্য হলেও নিয়মিত শরীরচর্চা করেন, তাঁদের তিনি শ্রদ্ধা করেন বলেও জানিয়েছেন।
ডায়েট ও খাদ্যাভ্যাস:
ফিট থাকতে শরীরচর্চার পাশাপাশি একটি বিশেষ ডায়েটও মেনে চলেন মালাইকা। তাঁর দিন শুরু হয় ডিটক্স পানীয় দিয়ে, যেমন - গরম জলে লেবু ও মধু, জিরের জল বা সাধারণ জল। এরপর তিনি স্বাস্থ্যকর স্মুদি পান করেন, যাতে ওটস, গুড় এবং মধু থাকে। মালাইকা 'ওয়াটার থেরাপি'-তে বিশ্বাসী এবং সারাদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে জল ও স্বাস্থ্যকর তরল পান করেন।
তিনি ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিংও
দিনের একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে খাবার না খাওয়া করেন। সাধারণত সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টার মধ্যে রাতের খাবার খেয়ে নেন এবং পরের দিন দুপুর ১২টায় খাবার গ্রহণ করেন। তাঁর দুপুরের খাবারে মাংস, সবুজ শাকসবজি এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট জাতীয় খাবার থাকে। রাতের খাবারে তিনি সেদ্ধ সবজির স্যুপ এবং সালাদ খেতে পছন্দ করেন। মালাইকা ভারতীয় খাবার খেতে ভালোবাসেন এবং ভাত, রুটি, ডাল, সবজি পরিমিত পরিমাণে গ্রহণ করেন।
শরীরচর্চার রুটিন:
নিয়মিত যোগব্যায়াম, জিম, সাঁতার এবং হাঁটা মালাইকার দৈনন্দিন রুটিনের অংশ। তিনি বিভিন্ন ধরণের যোগাসন, যেমন - ওয়াল যোগা, মার্জারাসন, সলভাসন এবং বিভিন্ন প্ল্যাঙ্ক এক্সারসাইজ করে থাকেন। তাঁর মতে, শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে একটি নির্দিষ্ট জীবনচর্যা অত্যন্ত জরুরি।