
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় দশটি ইউনিয়নের ২০০ জন কৃষকের মধ্যে মাসকলাই বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নের ২০ জন কৃষককে ৫ কেজি মাসকলাই বীজ, ১০ কেজি ডিএপি এবং ৫ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে উপজেলা কৃষি অফিস চত্বরে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) দীপ জন মিত্র।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সরওয়ার তৌহিদ। স্বাগত বক্তব্যে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার বলেন, "পতিত জমিকে আবাদে আনলে শুধু ফসল উৎপাদনই বাড়বে না, গ্রামীণ অর্থনীতিও শক্তিশালী হবে।"
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও দীপ জন মিত্র কৃষকদের উদ্দেশে বলেন, "মাসকলাই চাষ লাভজনক। সঠিকভাবে আবাদ করলে অল্প সময়েই ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব। তবে প্রণোদনার বীজ ও সার বিক্রি না করে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।"
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউআরসি ইনস্ট্রাক্টর আতিকুর রহমান, সহকারী প্রোগ্রামার আশরাফুল আলম, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
প্রণোদনার আওতায় ১৭০ জন পুরুষ ও ৩০ জন নারী কৃষককে উপকরণ দেওয়া হয়। প্রতিটি ইউনিয়নের প্রণোদনা প্রাপ্ত কৃষকরা হলেন-
পাথরডুবি ইউনিয়ন: শাহ আলম, নুর আহম্মদ, আবু তালেব, হোসেন, আতিকুর, ছাত্তার, লিটন, কালাম, জালাল, আলো খাতুন, রুহুল, আল্পনা, সাইফুর, মেরিনা, আবেদা, আশরাফুর, মাইদুল, সালমা, সুলতান, হাওয়া।
শিলখুড়ি ইউনিয়ন: আয়নাল, রাজু, সামিউল, সুফিয়া, জাহিদুল, নুরুল, হাকিম, ইউনুস, মুবিন, নুর, শহিদুল, মনির, সোহেন, মারফত, রাসেল, মিরাজ, মোশাররফ, শামীমা, আলমিন, আলমগীর।
তিলাই ইউনিয়ন: সায়েম, খিজির, লাইলি, সাইদুল, সোহরাব, শাহজালাল, জহুরুল, ইউসুব, রাজ্জাক, নিজাম, ইয়াছিন, আলতাফ, আতোয়ার, করিম, বাবলু, আমজাদ, করিম, লভলী, মকবুল, আরিফুল।
পাইকেরছড়া ইউনিয়ন: শামীম, মোতাব্বেরুল, জিয়াউর, শাকিল, কাশেম, ছোবান, মমিনুর, আমিনুর, সায়েম, নুর নবী, জায়েদ, মিজানুর, মোরশেদুর, আহসান হাবিব, আসাদুল্লাহ, শাহানাজ, সূচনা।
ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়ন: তাহের, নুর মোহাম্মদ, শ্রী পেল্টুয়া, মাহফুজার, কাদের, এনামুল, আরিফুল, নুর ইসলাম, ওসমান, আব্দুল কাদের, নূরনবী, নুরুজ্জামান, বছির উদ্দিন, হযরত, আজিম, আসাদুল, স্বপন, শাহ আলম, আজাহার, একরামুল।
জয়মনিরহাট ইউনিয়ন: সোলায়মান, বিপ্লব, হযরত, আমিনুর, মোক্তার, আলিম, রুপারী, হাফেজ, মাসুদ, সবুজ, মইনুল, আকবর, শরিফুল, নাসির, হাজেরা, মল্লিকা, নাসিমা, ফারুক, হাসমত।
আন্ধারীঝাড়া ইউনিয়ন: আনোয়ার, সাত্তার, এরশাদুল, একাব্বর, রাজ্জাক, আমজাদ, আজিজুল, রউফ, আয়নাল, শহিদুল্লাহ, ওসমান, কালাম, শফিউল, মুকুল, সোহেল, এনামুল, হাসানুজ্জামান, জাহাঙ্গীর, খাদিজা, জেসমিন।
বলদিয়া ইউনিয়ন: রফিকুল, সাহেদ, কুদ্দুস, জয়নাল, মজিবর, মানিক, শুকুর, হাবিব, আলিম, মনিরুজ্জামান, রফিকুল, আমিনুল, রোজিনা, শাহানাজ, আলতাফ, শহিদুল, আহমেদ, রফিকুল, সানোয়ার, কামরুল।
চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়ন: নুর আলম, নজরুল, শিয়াল, মিলন, আকলিমা, রেহেনা, জাহানারা, দেলোয়ার, জাহাঙ্গীর, রফিকুল, গনি, শিল্পী, ফরিদা, কুদ্দুস, জাকির, মোস্তাফিজুর, রহিম, আমিনুল, কামরুন্নাহার, রেজাউল।
বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়ন: সাগর, শিউলি, মরিয়ম, বক্কর, মাইদুল, ভুট্টু, সানজু, ইয়াসির, মিজানুর, আসাদুল, আসাদুল, আকবর, সোবহান, ফারুক, কাদের, আবু সামা, নুরুজ্জামান, আল-আমিন, মঞ্জুয়ারা, ফজল, আকরামুল।
অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার কৃষকদের সঠিকভাবে প্রণোদনা ব্যবহারের আহ্বান জানান এবং পতিত জমিকে আবাদে আনার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে উপজেলা কৃষি অফিস চত্বরে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) দীপ জন মিত্র।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সরওয়ার তৌহিদ। স্বাগত বক্তব্যে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার বলেন, "পতিত জমিকে আবাদে আনলে শুধু ফসল উৎপাদনই বাড়বে না, গ্রামীণ অর্থনীতিও শক্তিশালী হবে।"
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও দীপ জন মিত্র কৃষকদের উদ্দেশে বলেন, "মাসকলাই চাষ লাভজনক। সঠিকভাবে আবাদ করলে অল্প সময়েই ভালো ফলন পাওয়া সম্ভব। তবে প্রণোদনার বীজ ও সার বিক্রি না করে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে হবে।"
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউআরসি ইনস্ট্রাক্টর আতিকুর রহমান, সহকারী প্রোগ্রামার আশরাফুল আলম, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
প্রণোদনার আওতায় ১৭০ জন পুরুষ ও ৩০ জন নারী কৃষককে উপকরণ দেওয়া হয়। প্রতিটি ইউনিয়নের প্রণোদনা প্রাপ্ত কৃষকরা হলেন-
পাথরডুবি ইউনিয়ন: শাহ আলম, নুর আহম্মদ, আবু তালেব, হোসেন, আতিকুর, ছাত্তার, লিটন, কালাম, জালাল, আলো খাতুন, রুহুল, আল্পনা, সাইফুর, মেরিনা, আবেদা, আশরাফুর, মাইদুল, সালমা, সুলতান, হাওয়া।
শিলখুড়ি ইউনিয়ন: আয়নাল, রাজু, সামিউল, সুফিয়া, জাহিদুল, নুরুল, হাকিম, ইউনুস, মুবিন, নুর, শহিদুল, মনির, সোহেন, মারফত, রাসেল, মিরাজ, মোশাররফ, শামীমা, আলমিন, আলমগীর।
তিলাই ইউনিয়ন: সায়েম, খিজির, লাইলি, সাইদুল, সোহরাব, শাহজালাল, জহুরুল, ইউসুব, রাজ্জাক, নিজাম, ইয়াছিন, আলতাফ, আতোয়ার, করিম, বাবলু, আমজাদ, করিম, লভলী, মকবুল, আরিফুল।
পাইকেরছড়া ইউনিয়ন: শামীম, মোতাব্বেরুল, জিয়াউর, শাকিল, কাশেম, ছোবান, মমিনুর, আমিনুর, সায়েম, নুর নবী, জায়েদ, মিজানুর, মোরশেদুর, আহসান হাবিব, আসাদুল্লাহ, শাহানাজ, সূচনা।
ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়ন: তাহের, নুর মোহাম্মদ, শ্রী পেল্টুয়া, মাহফুজার, কাদের, এনামুল, আরিফুল, নুর ইসলাম, ওসমান, আব্দুল কাদের, নূরনবী, নুরুজ্জামান, বছির উদ্দিন, হযরত, আজিম, আসাদুল, স্বপন, শাহ আলম, আজাহার, একরামুল।
জয়মনিরহাট ইউনিয়ন: সোলায়মান, বিপ্লব, হযরত, আমিনুর, মোক্তার, আলিম, রুপারী, হাফেজ, মাসুদ, সবুজ, মইনুল, আকবর, শরিফুল, নাসির, হাজেরা, মল্লিকা, নাসিমা, ফারুক, হাসমত।
আন্ধারীঝাড়া ইউনিয়ন: আনোয়ার, সাত্তার, এরশাদুল, একাব্বর, রাজ্জাক, আমজাদ, আজিজুল, রউফ, আয়নাল, শহিদুল্লাহ, ওসমান, কালাম, শফিউল, মুকুল, সোহেল, এনামুল, হাসানুজ্জামান, জাহাঙ্গীর, খাদিজা, জেসমিন।
বলদিয়া ইউনিয়ন: রফিকুল, সাহেদ, কুদ্দুস, জয়নাল, মজিবর, মানিক, শুকুর, হাবিব, আলিম, মনিরুজ্জামান, রফিকুল, আমিনুল, রোজিনা, শাহানাজ, আলতাফ, শহিদুল, আহমেদ, রফিকুল, সানোয়ার, কামরুল।
চর ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়ন: নুর আলম, নজরুল, শিয়াল, মিলন, আকলিমা, রেহেনা, জাহানারা, দেলোয়ার, জাহাঙ্গীর, রফিকুল, গনি, শিল্পী, ফরিদা, কুদ্দুস, জাকির, মোস্তাফিজুর, রহিম, আমিনুল, কামরুন্নাহার, রেজাউল।
বঙ্গসোনাহাট ইউনিয়ন: সাগর, শিউলি, মরিয়ম, বক্কর, মাইদুল, ভুট্টু, সানজু, ইয়াসির, মিজানুর, আসাদুল, আসাদুল, আকবর, সোবহান, ফারুক, কাদের, আবু সামা, নুরুজ্জামান, আল-আমিন, মঞ্জুয়ারা, ফজল, আকরামুল।
অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আব্দুল জব্বার কৃষকদের সঠিকভাবে প্রণোদনা ব্যবহারের আহ্বান জানান এবং পতিত জমিকে আবাদে আনার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির ওপর জোর দেন।