
সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় পা পিছলে স্বামীর গায়ের ওপর পড়ে যান ১২৮ কেজি ওজনের স্ত্রী’। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও, দুজনেরই মৃত্যু হয়।
এই অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী হল বিশ্ববাসী। যা ডাক্তার থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, কেউ বিশ্বাস করতে পারছে না। কিন্তু ঘটনাটা শতভাগ সত্যি!
এ দম্পতি হলেন- নটবরলাল বিথালিনী ও মঞ্জু বিথালিনী। তারা থাকতেন ভারতের রাজকোটের অভিজাত কালাভাড় রোডের রমধাম সোসাইটিতে।
মঙ্গলবার ভোরে ছেলে আশিসের শ্বাসকষ্টের খবর পেয়ে সিঁড়ি দিয়ে হুড়মুড়িয়ে উঠে ছেলের ঘরে যাচ্ছিলেন মঞ্জুলাদেবী। ঠিক আগেই ছিলেন স্বামী নটবরলাল।
সে সময় পা পিছলে ১২৮ কেজির মঞ্জুলা স্বামীর ওপর পড়ে যান। নটবরলালের মাথায় মারাত্মক চোট লাগে, আহত হন মঞ্জুলাও।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের জেরে দুজনেরই মৃত্যু হয়।
এই দম্পতির ছেলে আশিসের স্ত্রী’ নিশা তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করলে পিছলে পড়েন তিনিও। পায়ে চোট নিয়ে তিনিও হাসপাতালে ভর্তি। জানা গেছে, রমধাম সোসাইটির দোতলা বাংলোর একতলায় থাকতেন ওই স্বামী স্ত্রী’, দোতলায় ছেলে আশিস ও পুত্রবধূ নিশা।
সোমবার ভোর চারটে নাগাদ আশিসের শ্বাসকষ্ট শুরু হলে নিশা নীচে ওষুধ আনতে যান। তখনই বিষয়টি জানতে পারেন তিনি।
এই অদ্ভুত ঘটনার সাক্ষী হল বিশ্ববাসী। যা ডাক্তার থেকে শুরু করে আত্মীয়-স্বজন, কেউ বিশ্বাস করতে পারছে না। কিন্তু ঘটনাটা শতভাগ সত্যি!
এ দম্পতি হলেন- নটবরলাল বিথালিনী ও মঞ্জু বিথালিনী। তারা থাকতেন ভারতের রাজকোটের অভিজাত কালাভাড় রোডের রমধাম সোসাইটিতে।
মঙ্গলবার ভোরে ছেলে আশিসের শ্বাসকষ্টের খবর পেয়ে সিঁড়ি দিয়ে হুড়মুড়িয়ে উঠে ছেলের ঘরে যাচ্ছিলেন মঞ্জুলাদেবী। ঠিক আগেই ছিলেন স্বামী নটবরলাল।
সে সময় পা পিছলে ১২৮ কেজির মঞ্জুলা স্বামীর ওপর পড়ে যান। নটবরলালের মাথায় মারাত্মক চোট লাগে, আহত হন মঞ্জুলাও।
হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের জেরে দুজনেরই মৃত্যু হয়।
এই দম্পতির ছেলে আশিসের স্ত্রী’ নিশা তাদের বাঁচানোর চেষ্টা করলে পিছলে পড়েন তিনিও। পায়ে চোট নিয়ে তিনিও হাসপাতালে ভর্তি। জানা গেছে, রমধাম সোসাইটির দোতলা বাংলোর একতলায় থাকতেন ওই স্বামী স্ত্রী’, দোতলায় ছেলে আশিস ও পুত্রবধূ নিশা।
সোমবার ভোর চারটে নাগাদ আশিসের শ্বাসকষ্ট শুরু হলে নিশা নীচে ওষুধ আনতে যান। তখনই বিষয়টি জানতে পারেন তিনি।