
সোফির কথায়, “আমি প্রথমে গায়িকা হিসেবেই ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছিলাম। তখন নিজের ঝুলিতে দু-তিনটে জনপ্রিয় অ্যালবাম ছিল আমার। কিন্তু মন চাইছিল অভিনয়েও একটু চেষ্টা করি। তখনই কয়েকজন প্রযোজক-পরিচালকের সঙ্গে দেখা করি। কেউ কেউ খুব ভাল ছিলেন, কিন্তু কিছু মানুষ এমন সব মন্তব্য করতেন যা শুনে আমি অস্বস্তিতে পড়ে যেতাম।”
তাঁর কথায়, “তখন আমার মা মজা করে বলতেন, 'তারা যখন বলত যে তোমায় একটু অ্যাডজাস্ট করতে হবে, কম্প্রোমাইজ করতে হবে', তখন আমরা সেটার মানে বুঝতেই পারতাম না। মা ভাবতেন—মেয়ে তো খুব খাটতে পারে, ১৫ ঘণ্টা কাজেও কষ্ট করবে না। কিন্তু পরে বুঝলাম এই এখানে কম্প্রোমাইজ বা অ্যাডজাস্ট শব্দের অর্থটা অন্যরকম।”
স্পষ্টভাবে সোফি বলেন, “এই কারণেই আমি অনেক বড় সুযোগ ছেড়ে দিয়েছি। ইন্ডাস্ট্রিতে একটা ধারণা আছে যে, তুমি যদি বিদেশ থেকে আসো তবে তুমি সহজলভ্য। তাই অনেকে ভাবত, ‘আর একজন হলে কী এমন হবে’, কিংবা 'তোমায় একটু বেশি করে চিনতে চাই', আবার কেউ বলে—‘আমার বিয়ে ভাঙার মুখে, তোমার সঙ্গে সময় কাটাতে চাই’, এসব বাজে কথা বলে সময় নষ্ট করত, সিনেমা তো করবেই না!”
তাঁর কথায়, “তখন আমার মা মজা করে বলতেন, 'তারা যখন বলত যে তোমায় একটু অ্যাডজাস্ট করতে হবে, কম্প্রোমাইজ করতে হবে', তখন আমরা সেটার মানে বুঝতেই পারতাম না। মা ভাবতেন—মেয়ে তো খুব খাটতে পারে, ১৫ ঘণ্টা কাজেও কষ্ট করবে না। কিন্তু পরে বুঝলাম এই এখানে কম্প্রোমাইজ বা অ্যাডজাস্ট শব্দের অর্থটা অন্যরকম।”
স্পষ্টভাবে সোফি বলেন, “এই কারণেই আমি অনেক বড় সুযোগ ছেড়ে দিয়েছি। ইন্ডাস্ট্রিতে একটা ধারণা আছে যে, তুমি যদি বিদেশ থেকে আসো তবে তুমি সহজলভ্য। তাই অনেকে ভাবত, ‘আর একজন হলে কী এমন হবে’, কিংবা 'তোমায় একটু বেশি করে চিনতে চাই', আবার কেউ বলে—‘আমার বিয়ে ভাঙার মুখে, তোমার সঙ্গে সময় কাটাতে চাই’, এসব বাজে কথা বলে সময় নষ্ট করত, সিনেমা তো করবেই না!”