
রাজশাহী নগরীর বিনোদপুর বাজারে বাইক-অটোরিকশার সংঘর্ষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ইংরেজি বিভাগের ৬৭ ব্যাচের মেধাবী শিক্ষার্থী ইফতেখারুল ইসলাম ফাহিম (২২) নিহত হয়েছেন।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে মহানগরীর মতিহার থানার বিনোদপুর বাজার সংলগ্ন মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতে ফাহিম বিনোদপুর বাজার থেকে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন। পথে একটি অটোরিকশার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাইকের সাথে সংঘর্ষ হলে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় তাকে তাঁর সহপাঠীরা উদ্ধার করে দ্রæত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে ভর্তি করেন। সেখানে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরিক্ষা নিরিক্ষা শেষে রাত সোয়া ১২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রামেক পুলিশ বক্সের দায়িত্বরত কন্সটেবল মোঃ সিহাব হোসেন জানান, ফাহিমের সহপাঠীরা মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল মালেক বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারের অভিভাবকদের খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসলে আলোচনা সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার মরদেহ তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ইফতেখারুল ইসলাম ফাহিমের মৃত্যুর খবর ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে। ঝাঁকে ঝাঁকে শিক্ষার্থীরা তাকে দেখতে ছুটে যান রামেক হাসপাতালে ।
রাবি ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মোসাঃ মিতু খাতুন বলেন, ফাহিম বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পাশাপাশি সহপাঠী, শিক্ষক ও বন্ধুদের মাঝে শোকের ছায়া বিরাজ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহত শিক্ষার্থীর আত্মার মাগফিরাত কামনায় শোকসভা আয়োজন করা হবে এবং তার পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী ফাহিমের অকাল মৃতুতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গভীরভাবে শোকাহত বলে জানান সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে মহানগরীর মতিহার থানার বিনোদপুর বাজার সংলগ্ন মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার রাতে ফাহিম বিনোদপুর বাজার থেকে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন। পথে একটি অটোরিকশার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাইকের সাথে সংঘর্ষ হলে তিনি গুরুতর আহত হন। এ সময় তাকে তাঁর সহপাঠীরা উদ্ধার করে দ্রæত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে ভর্তি করেন। সেখানে থাকা কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রয়োজনীয় পরিক্ষা নিরিক্ষা শেষে রাত সোয়া ১২টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রামেক পুলিশ বক্সের দায়িত্বরত কন্সটেবল মোঃ সিহাব হোসেন জানান, ফাহিমের সহপাঠীরা মুমূর্ষ অবস্থায় তাকে হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি মারা যান।
এ ব্যপারে জানতে চাইলে মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ আব্দুল মালেক বলেন, নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারের অভিভাবকদের খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসলে আলোচনা সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার মরদেহ তাঁর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
ইফতেখারুল ইসলাম ফাহিমের মৃত্যুর খবর ক্যাম্পাসে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থীদের মধ্যে গভীর শোকের ছায়া নেমে আসে। ঝাঁকে ঝাঁকে শিক্ষার্থীরা তাকে দেখতে ছুটে যান রামেক হাসপাতালে ।
রাবি ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মোসাঃ মিতু খাতুন বলেন, ফাহিম বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তার অকাল মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পাশাপাশি সহপাঠী, শিক্ষক ও বন্ধুদের মাঝে শোকের ছায়া বিরাজ করছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহত শিক্ষার্থীর আত্মার মাগফিরাত কামনায় শোকসভা আয়োজন করা হবে এবং তার পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী ফাহিমের অকাল মৃতুতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার গভীরভাবে শোকাহত বলে জানান সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।