
টটেনহামের ফুলব্যাক জেড স্পেন্স প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড জাতীয় দলের স্কোয়াডে ডাক পেয়েছেন। কোচ থমাস টুখেল তাকে আগামী ৬ ও ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের অ্যান্ডোরা ও সার্বিয়া ম্যাচের জন্য অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এই ডাকের মাধ্যমে স্পেন্স সম্ভবত ইংল্যান্ডের প্রথম মুসলিম পুরুষ খেলোয়াড় হিসেবে ইতিহাস গড়তে যাচ্ছেন।
২৫ বছর বয়সী স্পেন্সের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এর আগে তিনি তিনবার লোনে খেলেছেন রেনেস, লিডস এবং জেনোয়া ক্লাবে, কিন্তু গত মৌসুমে টটেনহামের প্রথম দলে নিজের জায়গা নিশ্চিত করেছেন।
স্পেন্স জানান, ডাক পেয়ে তিনি মুগ্ধ এবং কিছুটা চমকে গেছেন। তিনি বলেন, এটা অসাধারণ, সত্যিই অবর্ণনীয়। ইংল্যান্ডের সিনিয়র দলে প্রথম মুসলিম খেলোয়াড় হিসেবে ডাক পেয়ে আমি মুগ্ধ। এটা আমার জীবনের জন্য এক বিশাল আশীর্বাদ।
ধর্ম তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্পেন্স বলেন, প্রথমে আল্লাহ সবচেয়ে মহান। আমি সব সময় প্রার্থনা করি। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আমি বিশ্বাস করেছি আল্লাহ আমার পাশে আছেন। জেতার বা ভালো অবস্থায় থাকা মুহূর্তেও আল্লাহর প্রশংসা করি।
তিনি আশা করছেন, তার গল্প অন্যান্য শিশুদের, বিশেষ করে মুসলিম ও ধর্মবিশ্বাসী শিশুদের অনুপ্রেরণা দেবে। যদি আমি করতে পারি, তুমিও করতে পারো। শুধু মুসলিম শিশু নয়, যেকোনো ধর্মের শিশু। মনের শক্তি দিয়ে কিছু করলে সবই সম্ভব।
গত মৌসুমে স্পেন্স টটেনহামের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার দারুণ পারফরম্যান্সের কারণে এই মৌসুমে প্রতিটি ম্যাচে খেলার পরই ইংল্যান্ড স্কোয়াডে ডাক পেয়েছেন।
২৫ বছর বয়সী স্পেন্সের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। এর আগে তিনি তিনবার লোনে খেলেছেন রেনেস, লিডস এবং জেনোয়া ক্লাবে, কিন্তু গত মৌসুমে টটেনহামের প্রথম দলে নিজের জায়গা নিশ্চিত করেছেন।
স্পেন্স জানান, ডাক পেয়ে তিনি মুগ্ধ এবং কিছুটা চমকে গেছেন। তিনি বলেন, এটা অসাধারণ, সত্যিই অবর্ণনীয়। ইংল্যান্ডের সিনিয়র দলে প্রথম মুসলিম খেলোয়াড় হিসেবে ডাক পেয়ে আমি মুগ্ধ। এটা আমার জীবনের জন্য এক বিশাল আশীর্বাদ।
ধর্ম তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। স্পেন্স বলেন, প্রথমে আল্লাহ সবচেয়ে মহান। আমি সব সময় প্রার্থনা করি। জীবনের কঠিন মুহূর্তেও আমি বিশ্বাস করেছি আল্লাহ আমার পাশে আছেন। জেতার বা ভালো অবস্থায় থাকা মুহূর্তেও আল্লাহর প্রশংসা করি।
তিনি আশা করছেন, তার গল্প অন্যান্য শিশুদের, বিশেষ করে মুসলিম ও ধর্মবিশ্বাসী শিশুদের অনুপ্রেরণা দেবে। যদি আমি করতে পারি, তুমিও করতে পারো। শুধু মুসলিম শিশু নয়, যেকোনো ধর্মের শিশু। মনের শক্তি দিয়ে কিছু করলে সবই সম্ভব।
গত মৌসুমে স্পেন্স টটেনহামের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তার দারুণ পারফরম্যান্সের কারণে এই মৌসুমে প্রতিটি ম্যাচে খেলার পরই ইংল্যান্ড স্কোয়াডে ডাক পেয়েছেন।