
ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেপ্তার অভিনেতা আশিস কাপুর। ‘ইয়ে রিস্তা ক্যায়া কেহলাতা হ্যায়’খ্যত অভিনেতাকে পুণে থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। দিল্লির সিভিলস লাইন্স থানায় অভিনেতার নামে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগকারিনীর অভিযোগ অনুযায়ী, গত ২ আগস্ট তাঁকে দিল্লিতে একটি হাউসপার্টি চলাকালীন শৌচালয়ের মধ্যে বন্ধ করে তাঁর উপর নির্যাতন চালান অভিনেতা। ১১ আগস্ট অভিনেতা আশিস কাপুরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন তিনি। তার উপর ভিত্তি করেই অভিনেতার খোঁজ শুরু করেন পুলিশ। শুধুই আশিস নন একইসঙ্গে আরও বেশ কিছুজনের। তার আরও অভিযোগ, বেশকিছু অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির সঙ্গে মিলেই অভিনেতা ওই মহিলাকে ধর্ষণ করেন।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, ইনস্টাগ্রামে অভিনেতার সঙ্গে পরিচিত হন ওই মহিলা। পরবর্তীকালে তাঁকে এক পরিচিতর বাড়িতে হাউস পার্টিতে আমন্ত্রণ জানান আশিস। সেখানেই ২ আগস্ট এই ঘটনাটি ঘটে। আরও জানা যাচ্ছে যে আশিসের সঙ্গে ওইদিন তার এক বন্ধু ও তাঁর স্ত্রী-ও যুক্ত ছিলেন। আরও জানা যাচ্ছে যে আশিসের সঙ্গে ওইদিন তার এক বন্ধু ও তাঁর স্ত্রী-ও যুক্ত ছিলেন। শুধু তাই নয়, অভিযোগকারিনীর আরও দাবি শৌচালয়ের মধ্যে তাঁর উপর নির্যাতন চালানোর ভিডিও ক্যামেরাবন্দি করা হয়। তবে সেই ভিডিও এখনও পায়নি পুলিশ। শোনা যাচ্ছে, আশিস ও তাঁর বন্ধু অভিযোগকারিনীকে ধর্ষণ করাকালীন তাঁর বন্ধুর স্ত্রী বলপূর্বক তাঁকে আটকে রেখেছিল। পরে তিনজনকে অনেকক্ষণ দেখতে পেয়ে পার্টিতে আসা বাকিরা খোঁজাখুঁজি শুরু করলে তাঁদের শোচালয় থেকে উদ্ধার করা হয়।
অভিযোগকারিনীর অভিযোগ অনুযায়ী, গত ২ আগস্ট তাঁকে দিল্লিতে একটি হাউসপার্টি চলাকালীন শৌচালয়ের মধ্যে বন্ধ করে তাঁর উপর নির্যাতন চালান অভিনেতা। ১১ আগস্ট অভিনেতা আশিস কাপুরের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেন তিনি। তার উপর ভিত্তি করেই অভিনেতার খোঁজ শুরু করেন পুলিশ। শুধুই আশিস নন একইসঙ্গে আরও বেশ কিছুজনের। তার আরও অভিযোগ, বেশকিছু অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির সঙ্গে মিলেই অভিনেতা ওই মহিলাকে ধর্ষণ করেন।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যাচ্ছে, ইনস্টাগ্রামে অভিনেতার সঙ্গে পরিচিত হন ওই মহিলা। পরবর্তীকালে তাঁকে এক পরিচিতর বাড়িতে হাউস পার্টিতে আমন্ত্রণ জানান আশিস। সেখানেই ২ আগস্ট এই ঘটনাটি ঘটে। আরও জানা যাচ্ছে যে আশিসের সঙ্গে ওইদিন তার এক বন্ধু ও তাঁর স্ত্রী-ও যুক্ত ছিলেন। আরও জানা যাচ্ছে যে আশিসের সঙ্গে ওইদিন তার এক বন্ধু ও তাঁর স্ত্রী-ও যুক্ত ছিলেন। শুধু তাই নয়, অভিযোগকারিনীর আরও দাবি শৌচালয়ের মধ্যে তাঁর উপর নির্যাতন চালানোর ভিডিও ক্যামেরাবন্দি করা হয়। তবে সেই ভিডিও এখনও পায়নি পুলিশ। শোনা যাচ্ছে, আশিস ও তাঁর বন্ধু অভিযোগকারিনীকে ধর্ষণ করাকালীন তাঁর বন্ধুর স্ত্রী বলপূর্বক তাঁকে আটকে রেখেছিল। পরে তিনজনকে অনেকক্ষণ দেখতে পেয়ে পার্টিতে আসা বাকিরা খোঁজাখুঁজি শুরু করলে তাঁদের শোচালয় থেকে উদ্ধার করা হয়।