
চকরিয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সদস্যকে দেশীয় তৈরি বন্দুক ও কার্তুজসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাত সাড় ১০টার দিকে চকরিয়া পৌরসভার গ্রামার স্কুল এলাকা থেকে দুই জন ও স্বীকারোক্তি মতে, রাত দেড়টার দিকে পূর্ব বড় ভেওলা এলাকা থেকে আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের সিকদারপাড়া এলাকার মৃত জালাল আহমেদের ছেলে জিসান(২০) একই এলাকার বাদশাহ মিয়ার ছেলে শাহজাহান(৪২) ও সাহারবিল ইউনিয়নের কোরালখালী এলাকার কালু ফকিরের ছেলে আবদুল্লাহ(২২)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, 'গোপন সংবাদে খবর আসে যে, পৌরসভার গ্রামার স্কুল এলাকায় একদল লোক ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার(চকরিয়া সার্কেল) অভিজিৎ দাশের নেতৃত্বে ও স্থানীয় জনসাধারণের সহযোগিতায় আমরা সেখানে অভিযান পরিচালনা করি।' তিনি আরও বলেন, 'অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে ধাওয়া করে জিশান ও আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের তথ্য মতে, রাত দেড়টার দিকে পূর্ব বড় ভেওলা এলাকা থেকে অপর সহযোগী শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তাদের কাছ থেকে একটি দেশীয় তৈরি এলজি বন্দুক, দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ, হাতুড়ি ও ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিশেষ ধরনের মাস্ক উদ্ধার করা হয়েছে।'
গ্রেফতারকৃতরা সবাই আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য এবং তাদের প্রত্যেকের নামে ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন থানার ওসি। অস্ত্র আইনে মামলা রুজু পূর্বক আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছপ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, উপজেলার পূর্ব বড় ভেওলা ইউনিয়নের সিকদারপাড়া এলাকার মৃত জালাল আহমেদের ছেলে জিসান(২০) একই এলাকার বাদশাহ মিয়ার ছেলে শাহজাহান(৪২) ও সাহারবিল ইউনিয়নের কোরালখালী এলাকার কালু ফকিরের ছেলে আবদুল্লাহ(২২)।
চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, 'গোপন সংবাদে খবর আসে যে, পৌরসভার গ্রামার স্কুল এলাকায় একদল লোক ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার(চকরিয়া সার্কেল) অভিজিৎ দাশের নেতৃত্বে ও স্থানীয় জনসাধারণের সহযোগিতায় আমরা সেখানে অভিযান পরিচালনা করি।' তিনি আরও বলেন, 'অভিযানের বিষয়টি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে ধাওয়া করে জিশান ও আবদুল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের তথ্য মতে, রাত দেড়টার দিকে পূর্ব বড় ভেওলা এলাকা থেকে অপর সহযোগী শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। তাদের কাছ থেকে একটি দেশীয় তৈরি এলজি বন্দুক, দুই রাউন্ড তাজা কার্তুজ, হাতুড়ি ও ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত বিশেষ ধরনের মাস্ক উদ্ধার করা হয়েছে।'
গ্রেফতারকৃতরা সবাই আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য এবং তাদের প্রত্যেকের নামে ডাকাতিসহ একাধিক মামলা রয়েছে বলে নিশ্চিত করেন থানার ওসি। অস্ত্র আইনে মামলা রুজু পূর্বক আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছপ।