
নাইজেরিয়ার উত্তর-মধ্য নাইজার রাজ্যে নৌকা ডুবে ৬০ জন মারা গেছেন। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেশ কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নৌকাটি মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টার দিকে মালালে জেলার টুংগান সুলে শহর থেকে ডুগা শহরের দিকে যাচ্ছিল।
নাইজার রাজ্যের জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা (এনএসইএমএ) জানিয়েছে, ডুবে থাকা গাছের গুঁড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর নৌকাটি ডুবে যায়।
স্থানীয় সংবাদপত্র ডেইলি ট্রাস্টকে এনএসইএমএ জানিয়েছে, অতিরিক্ত যাত্রী বহন এবং গাছের গুঁড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগায় নৌকাটি ডুবে যায়।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, নৌকার যাত্রীরা ডুগা শহরে একটি শোকসভায় অংশ নিতে যাচ্ছিলেন। এতে নারী ও শিশুরাও ছিলেন।
এনএসইএমএর মহাপরিচালক আবদুল্লাহি বাবা আরা বলেছেন, উদ্ধার অভিযান চলছে এবং নিখোঁজদের সন্ধানে কাজ করছেন উদ্ধারকারীরা।
তিনি জানান, নৌকাডুবিতে এখন পর্যন্ত ৬০ জনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শাগুমি এলাকার প্রধান সাআদু ইনুয়া মুহাম্মদ দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তিনি বলেন, ‘নৌকাটিতে ১০০ জনের বেশি যাত্রী ছিলেন।’
নাইজেরিয়ার নদীতীরবর্তী এলাকায় প্রায়শই নৌকা দুর্ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বর্ষাকালে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নৌকাটি মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টার দিকে মালালে জেলার টুংগান সুলে শহর থেকে ডুগা শহরের দিকে যাচ্ছিল।
নাইজার রাজ্যের জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা (এনএসইএমএ) জানিয়েছে, ডুবে থাকা গাছের গুঁড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর নৌকাটি ডুবে যায়।
স্থানীয় সংবাদপত্র ডেইলি ট্রাস্টকে এনএসইএমএ জানিয়েছে, অতিরিক্ত যাত্রী বহন এবং গাছের গুঁড়ির সঙ্গে ধাক্কা লাগায় নৌকাটি ডুবে যায়।
সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, নৌকার যাত্রীরা ডুগা শহরে একটি শোকসভায় অংশ নিতে যাচ্ছিলেন। এতে নারী ও শিশুরাও ছিলেন।
এনএসইএমএর মহাপরিচালক আবদুল্লাহি বাবা আরা বলেছেন, উদ্ধার অভিযান চলছে এবং নিখোঁজদের সন্ধানে কাজ করছেন উদ্ধারকারীরা।
তিনি জানান, নৌকাডুবিতে এখন পর্যন্ত ৬০ জনের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত হওয়া গেছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশঙ্কা করছেন তিনি।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
শাগুমি এলাকার প্রধান সাআদু ইনুয়া মুহাম্মদ দুর্ঘটনার পরপরই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তিনি বলেন, ‘নৌকাটিতে ১০০ জনের বেশি যাত্রী ছিলেন।’
নাইজেরিয়ার নদীতীরবর্তী এলাকায় প্রায়শই নৌকা দুর্ঘটনা ঘটে, বিশেষ করে মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বর্ষাকালে।