
রাজশাহীর তানোর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তার(টিসিএফ) কার্যালয়ের মাস্টার রোল কর্মচারী (ঝাড়ুদার) মাসুদ রানার বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তিনি অফিস সহায়ক(ঝাড়ুদার) হলেও তার দাপটে কর্মকর্তা ও মিলারগণ রীতিমতো অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।ঝাড়ুদার হয়েও তিনি নীতিমালা লঙ্ঘন করে ইন্সপেক্টরের দায়িত্ব পালন করছেন।
স্থানীয়দের অভিযোগ,এখানে কাজে ক্রটি থাক বা নাই থাক প্রতিটি কাজে তাকে পদে পদে ঘুষ দিতে হচ্ছে। ডিওলেটার আটকিয়ে টাকা আদায় নিয়মে পরিণত হয়েছে। এসব টাকা আদায় করছেন অফিসের মাস্টার রোল কর্মচারী (ঝাড়ুদার) মাসুদ রানা।
এদিকে তিনি কর্মচারী হয়েও অফিসের ফাইল পত্রের সকল কাজ তিনিই করেন। তিনি চেয়ার-টেবিলে বসে কর্মকর্তার মতোই কাজ করছেন। সবাই তাকে কর্মকর্তা (ইন্সপেক্টর) বলেই জানেন। তিনি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার মতো রাজশাহী শহর থেকে যাতায়াত করেন। তার যাতায়াতের খরচ ডিলার ও মিলারদের বহন করতে হয় বলেও জনশ্রুতি রয়েছে।
জানা গেছে, তাকে এখান থেকে অপসারণের জন্য মিলারদের পক্ষ থেকে একাধিকবার আবেদন করা হলেও, রহস্যজনক কারণে এখানো সে বহাল তবিওতে রয়েছেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এক ডিলার বলেন,প্রতিটি ডিও লেটার নিতে তাকে আনুঃপাতিক হারে উৎকোচ দিতে হয়। এছাড়াও খাদ্যগুদামের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ফাইল আটকে রেখে টাকা আদায় করা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও মিলারগণের দাবি মাসুদকে সরিয়ে প্রয়োজনে খাদ্যগুদাম থেকে পেষণে কাউকে নেয়া হোক। এবিষয়ে মিলারগণ সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মাসুদ রানা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে।তিনি বলেন,একটি গোষ্ঠী তার কাছে অবৈধ সুবিধা না পেয়ে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে।এবিষয়ে তানোর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (টিসিএফ) মলিউজ্জামান সজিব বলেন, জনবল সংকটের কারণে তাকে দিয়ে অফিসের কাজ করানো হয়।তিনি বলেন, অনেকে তার বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেছেন, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
স্থানীয়দের অভিযোগ,এখানে কাজে ক্রটি থাক বা নাই থাক প্রতিটি কাজে তাকে পদে পদে ঘুষ দিতে হচ্ছে। ডিওলেটার আটকিয়ে টাকা আদায় নিয়মে পরিণত হয়েছে। এসব টাকা আদায় করছেন অফিসের মাস্টার রোল কর্মচারী (ঝাড়ুদার) মাসুদ রানা।
এদিকে তিনি কর্মচারী হয়েও অফিসের ফাইল পত্রের সকল কাজ তিনিই করেন। তিনি চেয়ার-টেবিলে বসে কর্মকর্তার মতোই কাজ করছেন। সবাই তাকে কর্মকর্তা (ইন্সপেক্টর) বলেই জানেন। তিনি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তার মতো রাজশাহী শহর থেকে যাতায়াত করেন। তার যাতায়াতের খরচ ডিলার ও মিলারদের বহন করতে হয় বলেও জনশ্রুতি রয়েছে।
জানা গেছে, তাকে এখান থেকে অপসারণের জন্য মিলারদের পক্ষ থেকে একাধিকবার আবেদন করা হলেও, রহস্যজনক কারণে এখানো সে বহাল তবিওতে রয়েছেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এক ডিলার বলেন,প্রতিটি ডিও লেটার নিতে তাকে আনুঃপাতিক হারে উৎকোচ দিতে হয়। এছাড়াও খাদ্যগুদামের কর্মকর্তাদের বিভিন্ন ফাইল আটকে রেখে টাকা আদায় করা হয়। সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও মিলারগণের দাবি মাসুদকে সরিয়ে প্রয়োজনে খাদ্যগুদাম থেকে পেষণে কাউকে নেয়া হোক। এবিষয়ে মিলারগণ সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে মাসুদ রানা এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে।তিনি বলেন,একটি গোষ্ঠী তার কাছে অবৈধ সুবিধা না পেয়ে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করছে।এবিষয়ে তানোর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা (টিসিএফ) মলিউজ্জামান সজিব বলেন, জনবল সংকটের কারণে তাকে দিয়ে অফিসের কাজ করানো হয়।তিনি বলেন, অনেকে তার বিরুদ্ধে মৌখিক অভিযোগ করেছেন, লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।