
নবীগঞ্জের পল্লিতে পুকুরের পানিতে ডুবে ৩ শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) বিকালে উপজেলার করগাঁও ইউনিয়নের পাঞ্জারাই গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মর্মান্তিক এ ঘটনায় নবীগঞ্জের সর্বত্র শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পাঞ্জারাই গ্রামের রতিশ সরকারের ছেলে শ্রাবণ সরকার সাড়ে (৩), তার চাচাতো ভাই জগাই সরকারের ছেলে শুভ সরকার (৪) ও তাদের ফুফাতো বোন একই উপজেলার বাউশা ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের ব্রজ লাল সরকারের কন্যা অহনা রানী সরকার (৫) বাড়ির পাশে খেলার করছিল। একপর্যায়ে সবার অগোচরে রতিশ সরকারের বাড়ির পেছনের পুকুরে পানিতে পড়ে যায়।
বাড়ির লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাদের কোনো সন্ধান পাননি। একপর্যায়ে জনৈক মহিলা অহনা রানী সরকারকে ওই পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করেন। পরে এলাকার লোকজন পুকুরে পানিতে ডুবিয়ে ও জাল ফেলে খোঁজাখুঁজি করে একে একে শুভ সরকার ও শ্রাবণ সরকারের নিথর দেহ পানি থেকে তুলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে হাসপাতাল এলাকা ভারি হয়ে উঠে।
ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এসআই আনিছুর রহমান একদল পুলিশ নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছে লাশের সুরতহাল তৈরি করেন। এ ব্যাপারে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. চম্পক কিশোর সাহা সুমন জানান, হাসপাতালে আসার অনেক আগেই বাচ্চাদের মৃত্যু হয়েছে।
এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, পাঞ্জারাই গ্রামের রতিশ সরকারের ছেলে শ্রাবণ সরকার সাড়ে (৩), তার চাচাতো ভাই জগাই সরকারের ছেলে শুভ সরকার (৪) ও তাদের ফুফাতো বোন একই উপজেলার বাউশা ইউনিয়নের নোয়াগাঁও গ্রামের ব্রজ লাল সরকারের কন্যা অহনা রানী সরকার (৫) বাড়ির পাশে খেলার করছিল। একপর্যায়ে সবার অগোচরে রতিশ সরকারের বাড়ির পেছনের পুকুরে পানিতে পড়ে যায়।
বাড়ির লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাদের কোনো সন্ধান পাননি। একপর্যায়ে জনৈক মহিলা অহনা রানী সরকারকে ওই পুকুরে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পেয়ে তাকে উদ্ধার করেন। পরে এলাকার লোকজন পুকুরে পানিতে ডুবিয়ে ও জাল ফেলে খোঁজাখুঁজি করে একে একে শুভ সরকার ও শ্রাবণ সরকারের নিথর দেহ পানি থেকে তুলে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে হাসপাতাল এলাকা ভারি হয়ে উঠে।
ঘটনার খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানার এসআই আনিছুর রহমান একদল পুলিশ নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছে লাশের সুরতহাল তৈরি করেন। এ ব্যাপারে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. চম্পক কিশোর সাহা সুমন জানান, হাসপাতালে আসার অনেক আগেই বাচ্চাদের মৃত্যু হয়েছে।
এ ব্যাপারে নবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।