এশিয়া কাপে জয় দিয়ে শুরু করল বাংলাদেশ

আপলোড সময় : ১২-০৯-২০২৫ ০১:২৮:১৬ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ১২-০৯-২০২৫ ০১:২৮:১৬ অপরাহ্ন
অধিনায়ক লিটন দাস ও তৌহিদ হৃদয়ের জুটিতে হংকংকে সাত উইকেটে হারিয়ে এশিয়া কাপের অভিযান শুরু করল বাংলাদেশ। তবে যে হংকংকে ৯৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছিল আফগানিস্তান, তাদেরই হারাতে প্রায় কালঘাম ছুটল বাংলাদেশের। প্রথমে ব্যাট করে হংকং করেছিল সাত উইকেট হারিয়ে ১৪৩। বাংলাদেশ ১৭.৪ ওভারে সেই রান তুলল সাত উইকেট হারিয়ে। 

২৪ রানে প্রথম উইকেটের পতন হয় বাংলাদেশের। এরপর ৪৭ রানে টাইগাররা তাদের দ্বিতীয় উইকেটটি হারায়। তবে এরপর ম্যাচের রাশ হাতে নিয়ে নেন লিটন ও হৃদয়। তৃতীয় উইকেটের জুটিতে ওঠে ৯৫ রান। এশিয়া কাপে বাংলাদেশের হয়ে রেকর্ড রানের জুটি গড়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন এই দুই ব্যাটার। 

আবুধাবির শেখ জায়েদ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে হংকংকে ব্যাট করতে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস। ২০ ওভারে সাত উইকেটে ১৪৩ রান করে হংকং। জবাবে, বাংলাদেশ ১৭.৪ ওভারে তিন উইকেটে ১৪৪ রান করে এবং ম্যাচটি জিতে নেয়।

বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস এবং তৌহিদ হৃদয়ের জুটিতে ওঠে ৯৫ রান, যা টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপে তৃতীয় উইকেট বা তার নীচের জুটিতে চতুর্থ সর্বোচ্চ রান। এর আগে, ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে রোহিত শর্মা এবং সূর্যকুমার যাদব ৯৭ রানের জুটি গড়েছিলেন। এই ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছেন পাকিস্তানের শোয়েব মালিক এবং উমর আকমল, যাঁদের ২০১৬ সালে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির বিপক্ষে ১১৪* রানের সর্বোচ্চ জুটি ছিল। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন বিরাট কোহলি এবং সূর্যকুমার যাদবের জুটি, যাঁরা ২০২২ সালে হংকংয়ের বিপক্ষে ৯৮ রানের অপরাজিত জুটি খেলেছিলেন।

লিটন দাসের বড় অর্জন
হংকংয়ের বিরুদ্ধে লিটন দাস ৩৯ বলে ৫৯ রান করে আউট হন। তিনি ছয়টি চার এবং একটি ছক্কা হাঁকান। তৌহিদ ৩৬ বলে ৩৫ রান করে অপরাজিত থাকেন। এটি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে লিটনের চতুর্থ অর্ধশতক। পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপে ৫০+ রান করা বাংলাদেশের দ্বিতীয় ব্যাটার হলেন তিনি। এর আগে এই রেকর্ডটি ছিল সাব্বির রহমানের নামে, যিনি ২০১৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।

প্রথম জয়ে খুশি বাংলাদেশ অধিনায়ক
এশিয়া কাপে জয় দিয়ে শুরু করার পর বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস বলেন, “প্রথম ম্যাচ জেতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। আমরা গত দু’টি সিরিজে ভাল ক্রিকেট খেলেছি, কিন্তু এশিয়া কাপের চাপ ভিন্ন। আমরা খুব ভাল খেলেছি। আমাদের ফাস্ট বোলিং বিভাগ গত কয়েক বছরে খুব ভাল করেছে, এবং আমরা কেবল একজন লেগ স্পিনার খুঁজছিলাম। রিশাদ সেই ভূমিকায় নিজেকে প্রমাণ করেছে। উইকেট একটু স্লো ছিল, তাই আমাদের মাঝের ওভারগুলিতে সাবধানে খেলতে হয়েছে। তবে আমরা বড় মাঠের সুবিধা নিয়ে খুচরো রান তুলতে চেয়েছিলাম।”

সম্পাদকীয় :

Publisher & Editor :Md. Abu Hena Mostafa Zaman

Mobile No: 01971- 007766; 01711-954647

রাজশাহীর সময় অনলাইন নিউজ পোর্টাল আবেদনকৃত চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর, ঢাকা ।

অফিস :

Head office: 152- Aktroy more ( kazla)-6204 Thana : Motihar,Rajshahi

Email : [email protected],                    [email protected]