
পশ্চিমবঙ্গের পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ফেসিলিটি ম্যানেজার শেখ জাহির আব্বাসের বিরুদ্ধে এক অস্থায়ী ওয়ার্ড গার্লকে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগকারিণী জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরে অভিযুক্ত তাকে শারীরিক সম্পর্কের জন্য চাপ দিচ্ছিল এবং রাজি না হলে চাকরি হারানোর ভয় দেখাচ্ছিল। রবিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালের স্টোর রুমে এ ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
নির্যাতিতার অভিযোগের ভিত্তিতে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ অভিযুক্ত শেখ জাহির আব্বাসকে আটক করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনায় হাসপাতাল কর্মী এবং স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, অভিযুক্ত শেখ জাহির আব্বাস তৃণমূলের মদতপুষ্ট এবং হাসপাতালের বিভিন্ন অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। তারা আরও দাবি করেছে যে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এর আগেও নানা অভিযোগ উঠলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
অন্যদিকে, তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে অভিযুক্তকে পুলিশ আটক করেছে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। তারা বিরোধীদের অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিতাকে এর আগে অনেক প্রলোভন এবং ভয় দেখানো হলেও তিনি শারীরিক সম্পর্কে রাজি হননি। অভিযোগ অনুযায়ী, রবিবার সন্ধ্যায় সুযোগ বুঝে অভিযুক্ত ওয়ার্ড গার্লকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে । পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
অভিযোগকারিণী জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরে অভিযুক্ত তাকে শারীরিক সম্পর্কের জন্য চাপ দিচ্ছিল এবং রাজি না হলে চাকরি হারানোর ভয় দেখাচ্ছিল। রবিবার সন্ধ্যায় হাসপাতালের স্টোর রুমে এ ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
নির্যাতিতার অভিযোগের ভিত্তিতে পাঁশকুড়া থানার পুলিশ অভিযুক্ত শেখ জাহির আব্বাসকে আটক করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। এই ঘটনায় হাসপাতাল কর্মী এবং স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে। বিজেপির অভিযোগ, অভিযুক্ত শেখ জাহির আব্বাস তৃণমূলের মদতপুষ্ট এবং হাসপাতালের বিভিন্ন অনৈতিক কাজের সঙ্গে জড়িত। তারা আরও দাবি করেছে যে, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এর আগেও নানা অভিযোগ উঠলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
অন্যদিকে, তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে অভিযুক্তকে পুলিশ আটক করেছে এবং আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। তারা বিরোধীদের অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নির্যাতিতাকে এর আগে অনেক প্রলোভন এবং ভয় দেখানো হলেও তিনি শারীরিক সম্পর্কে রাজি হননি। অভিযোগ অনুযায়ী, রবিবার সন্ধ্যায় সুযোগ বুঝে অভিযুক্ত ওয়ার্ড গার্লকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে । পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।