
প্রেমিককে বিয়েতে রাজি করাতে ৬০০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে গিয়েছিলেন স্কুল শিক্ষক। রাজি করাতে ব্যর্থ হয়ে প্রেমিকাকে লোহার রড দিয়ে খুন করেছেন তিনি।
রাজস্থানের ঝুনঝুনুর অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজার মুকেশ কুমারী। তাঁর বিয়ে হয়েছিল আগেই। তবে প্রায় বছর দশ আগেই স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে যান। গত বছরের অক্টোবরে, তিনি ফেসবুকে বারমেরের একজন স্কুলশিক্ষক মানারামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দু'জনের দেখা সাক্ষাত বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে ঘনিষ্ঠতা। মুকেশ প্রায়শই ঝুনঝুনু থেকে বারমেরে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে মানারামের সঙ্গে দেখা করার জন্য গাড়ি চালিয়ে যেতেন।
মুকেশ কুমারী চেয়েছিলেন পুনরায় বিয়ে করে থিতু হতে। এবারেও তিনি গাড়ি চালিয়েই গিয়েছিলেন প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে। মানারামেরও বিয়ে হয়েছিল আগেই। তবে মুকেশ কুমারীর বিবাহবিচ্ছেদ হলেও, তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে এখনও। পুলিশ জানিয়েছে, মুকেশ মানারামকে বিয়ের পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। সাম্প্রতিককালে দু' জনের একাধিকবার বিবাদ হয়েছে এই প্রসঙ্গে।
১০ সেপ্টেম্বর, মুকেশ ঝুনঝুনু থেকে তাঁর অল্টো গাড়ি চালিয়ে বার্মেরের মানারামের গ্রামে যান। মানারামের বাড়িতে পৌঁছায় এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের তাঁদের সম্পর্কের কথা জানান। এতে মানারাম ক্ষুব্ধ হন এবং স্থানীয় থানা পর্যন্ত গড়ায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিতে বলেন।
মানারাম মুকেশকে বলেন তাঁরা এ বিষয়ে কথা বলবেন। সন্ধ্য়ায় দু' জনে একসঙ্গে থাকাকালীন তিনি লোহার রড দিয়ে মুকেশের মাথায় আঘাত করেন। অভিযোগ লোহার রডের আঘাতেই মুকেশের মৃত্যু হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত্যুর পর, তিনি মুকেশের মরদেহ তাঁর গাড়ির ড্রাইভিং সিটে রেখে রাস্তা থেকে গড়িয়ে ফেলেন যাতে এটি দুর্ঘটনা বলে মনে হয়। পরে বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে পুলিশে জানান প্রেমিকার মৃত্যুর খবর।
পুলিশকে মানারাম এটি দুর্ঘটনা বললেও, তদন্তে নেমেই পুলিশের সন্দেহ হয়। মানারামকে টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর, তিনি স্বীকার করে নেন, টানা বিয়ের চাপে তিনি খুন করেছেন প্রেমিকাকে।
রাজস্থানের ঝুনঝুনুর অঙ্গনওয়াড়ি সুপারভাইজার মুকেশ কুমারী। তাঁর বিয়ে হয়েছিল আগেই। তবে প্রায় বছর দশ আগেই স্বামীর থেকে আলাদা হয়ে যান। গত বছরের অক্টোবরে, তিনি ফেসবুকে বারমেরের একজন স্কুলশিক্ষক মানারামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। দু'জনের দেখা সাক্ষাত বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে ঘনিষ্ঠতা। মুকেশ প্রায়শই ঝুনঝুনু থেকে বারমেরে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে মানারামের সঙ্গে দেখা করার জন্য গাড়ি চালিয়ে যেতেন।
মুকেশ কুমারী চেয়েছিলেন পুনরায় বিয়ে করে থিতু হতে। এবারেও তিনি গাড়ি চালিয়েই গিয়েছিলেন প্রেমিকের সঙ্গে দেখা করতে। মানারামেরও বিয়ে হয়েছিল আগেই। তবে মুকেশ কুমারীর বিবাহবিচ্ছেদ হলেও, তাঁর বিবাহবিচ্ছেদের মামলা চলছে এখনও। পুলিশ জানিয়েছে, মুকেশ মানারামকে বিয়ের পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার জন্য চাপ দিচ্ছিলেন। সাম্প্রতিককালে দু' জনের একাধিকবার বিবাদ হয়েছে এই প্রসঙ্গে।
১০ সেপ্টেম্বর, মুকেশ ঝুনঝুনু থেকে তাঁর অল্টো গাড়ি চালিয়ে বার্মেরের মানারামের গ্রামে যান। মানারামের বাড়িতে পৌঁছায় এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের তাঁদের সম্পর্কের কথা জানান। এতে মানারাম ক্ষুব্ধ হন এবং স্থানীয় থানা পর্যন্ত গড়ায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি নিজেদের মধ্যে মিটিয়ে নিতে বলেন।
মানারাম মুকেশকে বলেন তাঁরা এ বিষয়ে কথা বলবেন। সন্ধ্য়ায় দু' জনে একসঙ্গে থাকাকালীন তিনি লোহার রড দিয়ে মুকেশের মাথায় আঘাত করেন। অভিযোগ লোহার রডের আঘাতেই মুকেশের মৃত্যু হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত্যুর পর, তিনি মুকেশের মরদেহ তাঁর গাড়ির ড্রাইভিং সিটে রেখে রাস্তা থেকে গড়িয়ে ফেলেন যাতে এটি দুর্ঘটনা বলে মনে হয়। পরে বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। পরের দিন সকালে পুলিশে জানান প্রেমিকার মৃত্যুর খবর।
পুলিশকে মানারাম এটি দুর্ঘটনা বললেও, তদন্তে নেমেই পুলিশের সন্দেহ হয়। মানারামকে টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর, তিনি স্বীকার করে নেন, টানা বিয়ের চাপে তিনি খুন করেছেন প্রেমিকাকে।