
৫০ ছুঁয়ে ফেললেও তাঁর শরীরী হিল্লোলের ভিডিও আজও বুকে কাঁপন ধরায় বহু যুবকের। নেটপাড়ায় সেইসব ভিডিও মুহূর্ত হয় ভাইরাল। আবার 'গদর ২'-এর মতো বক্স অফিসের রেকর্ড ভাঙা ছবিরও তিনি অভিনেত্রী। বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল সম্প্রতি খোলাখুলি জানালেন কেন তিনি আজও বিয়ে করেননি। কেন তিনি আজও সিঙ্গল? ৫০ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী জানিয়েছেন, একাধিক বিয়ের প্রস্তাব আসলেও তিনি তা ফিরিয়ে দিয়েছেন, কারণ বেশিরভাগ পুরুষই তাঁকে শর্ত দিয়েছিলেন—বিয়ে করলে অভিনয় ছাড়তে হবে। কিন্তু অভিনয়ই আমিশার প্রাণ, তাই এ নিয়ে তিনি কোনও আপস করেননি।
সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে আমিশা শেয়ার করেন নিজের ব্যক্তিগত জীবন। জানান, স্কুলজীবনে তিনি নিজেই ছেলেদের পেছনে ছুটতেন। তবে হ্যাঁ, এখনও প্রচুর প্রেমের, বিয়ের প্রস্তাব পান, কিন্তু বিয়ের পর কেরিয়ার ছেড়ে দিতে হবে—এই শর্ত তাঁকে মানতে হয়নি।
অভিনেত্রীর কথায়, “যে আপনাকে ভালবাসবে, সে কখনও আপনার কেরিয়ার থামাবে না। আমি জীবনে প্রেমের জন্য অনেক হারিয়েছি, আবার কেরিয়ারের জন্যও অনেক ত্যাগ করেছি। অভিনয়ে আসার আগে আমার এক সিরিয়াস সম্পর্ক ছিল। পরিবার, শিক্ষা, মানসিকতা—সবকিছুই মিলত তাঁর সঙ্গে। কিন্তু আমি যখন অভিনয়ে আসি, তখন আমার প্রেমিক চাইত না আমি বেশিদিন অভিনয় করি। তাই শেষমেশ আমি কেরিয়ারকেই বেছে নিলাম।”
তবে বিয়ের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না নায়িকা। তিনি বললেন, “আমি বিয়ে করার পক্ষে, তবে এমন কাউকে চাই, যে সত্যিই যোগ্য। আজও আমি প্রচুর প্রস্তাব পাই, সমৃদ্ধ পরিবার থেকেই সেসব প্রস্তাব আসে। এমনকী, আমার অর্ধেক বয়সের ছেলেরাও আমাকে ডেটে নিয়ে যেতে চায়! আমি তাতে রাজি, কারণ বয়স নয়, পরিণতমনস্কতাই আসল।”
প্রসঙ্গত, বিলাসবহুল জীবনযাপন আর দুর্লভ ফ্যাশন কালেকশনের ব্যাপারেও সম্প্রতি শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছিলেন আমিশা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, তাঁর কাছে রয়েছে প্রায় ৪০০টির মতো ডিজাইনার ব্যাগ, যেগুলোর মূল্য কোটি টাকারও বেশি। ছোটবেলা থেকেই নামী সংস্থার ব্যাগ আর পোশাকের প্রতি তাঁর ঝোঁক ছিল। এমনকী স্কুলজীবনেই তিনি ব্যবহার করতেন একটি দামী ডিজাইনার ব্যাগপ্যাক, যা তখন ভারতের অধিকাংশ মানুষ চিনতেও পারত না। উচ্চারণও নাকি করতে পারত না ওই সংস্থার নাম!
আমিশা বলেন, “আমি সবসময় এমন কিছু জিনিসের প্রতি টান অনুভব করেছি যেগুলো আলাদা আর মানসম্পন্ন। ব্যাগ আমার কাছে শুধু ব্যবহার করার জিনিস নয়, বরং ব্যক্তিত্ব প্রকাশের অংশ।” তাঁর মতে, পরিবারের পরিবেশ থেকেই এই রুচি ও ভাল লাগা তৈরি হয়েছিল। মা, মাসি বা দিদা—সবাই ছিলেন ফ্যাশনের প্রতি মারাত্মক সচেতন। বিশেষ করে দিদা ঘরে থেকেও দিনে তিনবার শাড়ি পাল্টাতেন এবং নিজের সাজগোজে কোনও খুঁত রাখতেন না। সেই অভ্যাসই তাঁকে শিখিয়েছে সুন্দর আর পরিপাটি থাকার গুরুত্ব।
সম্প্রতি, এক সাক্ষাৎকারে আমিশা শেয়ার করেন নিজের ব্যক্তিগত জীবন। জানান, স্কুলজীবনে তিনি নিজেই ছেলেদের পেছনে ছুটতেন। তবে হ্যাঁ, এখনও প্রচুর প্রেমের, বিয়ের প্রস্তাব পান, কিন্তু বিয়ের পর কেরিয়ার ছেড়ে দিতে হবে—এই শর্ত তাঁকে মানতে হয়নি।
অভিনেত্রীর কথায়, “যে আপনাকে ভালবাসবে, সে কখনও আপনার কেরিয়ার থামাবে না। আমি জীবনে প্রেমের জন্য অনেক হারিয়েছি, আবার কেরিয়ারের জন্যও অনেক ত্যাগ করেছি। অভিনয়ে আসার আগে আমার এক সিরিয়াস সম্পর্ক ছিল। পরিবার, শিক্ষা, মানসিকতা—সবকিছুই মিলত তাঁর সঙ্গে। কিন্তু আমি যখন অভিনয়ে আসি, তখন আমার প্রেমিক চাইত না আমি বেশিদিন অভিনয় করি। তাই শেষমেশ আমি কেরিয়ারকেই বেছে নিলাম।”
তবে বিয়ের সম্ভাবনা একেবারে উড়িয়ে দিচ্ছেন না নায়িকা। তিনি বললেন, “আমি বিয়ে করার পক্ষে, তবে এমন কাউকে চাই, যে সত্যিই যোগ্য। আজও আমি প্রচুর প্রস্তাব পাই, সমৃদ্ধ পরিবার থেকেই সেসব প্রস্তাব আসে। এমনকী, আমার অর্ধেক বয়সের ছেলেরাও আমাকে ডেটে নিয়ে যেতে চায়! আমি তাতে রাজি, কারণ বয়স নয়, পরিণতমনস্কতাই আসল।”
প্রসঙ্গত, বিলাসবহুল জীবনযাপন আর দুর্লভ ফ্যাশন কালেকশনের ব্যাপারেও সম্প্রতি শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছিলেন আমিশা। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, তাঁর কাছে রয়েছে প্রায় ৪০০টির মতো ডিজাইনার ব্যাগ, যেগুলোর মূল্য কোটি টাকারও বেশি। ছোটবেলা থেকেই নামী সংস্থার ব্যাগ আর পোশাকের প্রতি তাঁর ঝোঁক ছিল। এমনকী স্কুলজীবনেই তিনি ব্যবহার করতেন একটি দামী ডিজাইনার ব্যাগপ্যাক, যা তখন ভারতের অধিকাংশ মানুষ চিনতেও পারত না। উচ্চারণও নাকি করতে পারত না ওই সংস্থার নাম!
আমিশা বলেন, “আমি সবসময় এমন কিছু জিনিসের প্রতি টান অনুভব করেছি যেগুলো আলাদা আর মানসম্পন্ন। ব্যাগ আমার কাছে শুধু ব্যবহার করার জিনিস নয়, বরং ব্যক্তিত্ব প্রকাশের অংশ।” তাঁর মতে, পরিবারের পরিবেশ থেকেই এই রুচি ও ভাল লাগা তৈরি হয়েছিল। মা, মাসি বা দিদা—সবাই ছিলেন ফ্যাশনের প্রতি মারাত্মক সচেতন। বিশেষ করে দিদা ঘরে থেকেও দিনে তিনবার শাড়ি পাল্টাতেন এবং নিজের সাজগোজে কোনও খুঁত রাখতেন না। সেই অভ্যাসই তাঁকে শিখিয়েছে সুন্দর আর পরিপাটি থাকার গুরুত্ব।