
রাজশাহীর তানোরে শশুর-শাশুড়ির বিরুদ্ধে স্ত্রীকে আটকে রাখার অভিযোগ করেছেন জামাই। উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়নের (ইউপি) মালশিরা গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।এঘটনায় জামাই নাফিজ ইকবাল সিয়াম বাদি হয়ে শশুর আজিজুল হক ও শাশুড়ী আকলিমা বেগমকে বিবাদী করে তানোর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।এদিকে এখবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে,উঠেছে সমালোচনার ঝড়।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, কামারগাঁ ইউপির মালশিরা গ্রামের আজিজুল হকের কন্যার সঙ্গে মহাদেবপুর গ্রামের জসিম উদ্দিনের পুত্র নাফিজ ইকবাল সিয়ামের বিবাহ হয়। গত প্রায় ৫ আগে ইসলামি শরীয়া মোতাবেক কোর্ট এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে তারা বিবাহ করেন। বিবাহের পর থেকে তারা স্বামী-স্ত্রী শান্তিপূর্ণ ভাবে ঘর সংসার করছেন। কিন্ত্ত তার স্ত্রী লেখাপড়ার কারনে রাজশাহী শহরে অবস্থান করেন। এমতাবস্থায় গত ১৯ শনিবার সকালে সিয়াম তার স্ত্রীকে নিয়ে রাজশাহী থেকে গ্রামের বাড়ীতে আশার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। এদিন দুপুরে কামারগাঁ কলেজ মোড়ে পৌছামাত্র বিবাদীগণ সেখানে উপস্থিত হয়ে তাদের পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে কৌশলে সিয়ামের স্ত্রীকে মালশিরা গ্রামে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।
পরবর্তীতে সিয়াম তার স্ত্রীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়। একপর্যায়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় সিয়াম তার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য মালশিরা গ্রামে তার শশুর বাড়িতে যায়।এসময় স্বামী সিয়ামের সঙ্গে তার স্ত্রী সিয়ামের বাড়িতে যেতে চাই। কিন্ত্ত সিয়ামের শশুর ও শাশুড়ী সিয়ামের স্ত্রীকে তার সঙ্গে যেতে বাধা দেন। এবং জোরপুর্বক তাকে ঘরে নিয়ে আটকে রাখে।এমনকি জামাই সিয়ামকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে বের করে দেন।
তারা বলেন, তাদের মেয়েকে তারা আর তার বাড়ীতে যেতে দিবে না।এর পর যদি তুই এই বাড়ীতে আসিস তাহলে তোকে প্রানে মেরে ফেলব"। সিয়াম অনেক চেষ্টা করেও তার স্ত্রীকে আনতে ব্যার্থ হয়।
এদিকে সিয়ামের শশুর-শাশুড়ী বিভিন্ন মোবাইল নম্বর হতে কল দিয়ে সিয়ামকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতিসহ গ্রাণ নাশের হুমকি দিচ্ছেন। এবিষয়ে জানতে নাফিজ ইকবাল সিয়ামের (০১৩২৭-২৫-৬১৫৪) মুঠোফোনে কল করা হলে মুঠোফোন বন্ধ থাকায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।এবিষয়ে তানোর থানার ডিউটি অফিসার বলেন, অভিয়োগ পাওয়া গেছে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, কামারগাঁ ইউপির মালশিরা গ্রামের আজিজুল হকের কন্যার সঙ্গে মহাদেবপুর গ্রামের জসিম উদ্দিনের পুত্র নাফিজ ইকবাল সিয়ামের বিবাহ হয়। গত প্রায় ৫ আগে ইসলামি শরীয়া মোতাবেক কোর্ট এ্যাফিডেভিট এর মাধ্যমে তারা বিবাহ করেন। বিবাহের পর থেকে তারা স্বামী-স্ত্রী শান্তিপূর্ণ ভাবে ঘর সংসার করছেন। কিন্ত্ত তার স্ত্রী লেখাপড়ার কারনে রাজশাহী শহরে অবস্থান করেন। এমতাবস্থায় গত ১৯ শনিবার সকালে সিয়াম তার স্ত্রীকে নিয়ে রাজশাহী থেকে গ্রামের বাড়ীতে আশার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়। এদিন দুপুরে কামারগাঁ কলেজ মোড়ে পৌছামাত্র বিবাদীগণ সেখানে উপস্থিত হয়ে তাদের পারিবারিক বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে কৌশলে সিয়ামের স্ত্রীকে মালশিরা গ্রামে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়।
পরবর্তীতে সিয়াম তার স্ত্রীর সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়। একপর্যায়ে গত ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় সিয়াম তার স্ত্রীকে নেওয়ার জন্য মালশিরা গ্রামে তার শশুর বাড়িতে যায়।এসময় স্বামী সিয়ামের সঙ্গে তার স্ত্রী সিয়ামের বাড়িতে যেতে চাই। কিন্ত্ত সিয়ামের শশুর ও শাশুড়ী সিয়ামের স্ত্রীকে তার সঙ্গে যেতে বাধা দেন। এবং জোরপুর্বক তাকে ঘরে নিয়ে আটকে রাখে।এমনকি জামাই সিয়ামকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে বাড়ি থেকে বের করে দেন।
তারা বলেন, তাদের মেয়েকে তারা আর তার বাড়ীতে যেতে দিবে না।এর পর যদি তুই এই বাড়ীতে আসিস তাহলে তোকে প্রানে মেরে ফেলব"। সিয়াম অনেক চেষ্টা করেও তার স্ত্রীকে আনতে ব্যার্থ হয়।
এদিকে সিয়ামের শশুর-শাশুড়ী বিভিন্ন মোবাইল নম্বর হতে কল দিয়ে সিয়ামকে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতিসহ গ্রাণ নাশের হুমকি দিচ্ছেন। এবিষয়ে জানতে নাফিজ ইকবাল সিয়ামের (০১৩২৭-২৫-৬১৫৪) মুঠোফোনে কল করা হলে মুঠোফোন বন্ধ থাকায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।এবিষয়ে তানোর থানার ডিউটি অফিসার বলেন, অভিয়োগ পাওয়া গেছে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।