
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে আব্দুল গনি (৪০) নামের এক প্রবাসীর পাঁচ খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ।
শনিবার সকালে ঘোড়াশালের রেললাইনের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আব্দুল গনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার আঁটিয়াগাঁও গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিহতের ভাই মনির হোসেন জানান, আব্দুল গনি প্রায় দেড় যুগ ধরে সিঙ্গাপুরে কাজ করছিলেন এবং সম্প্রতি ছুটি নিয়ে দেশে এসেছিলেন। চলতি মাসের ২৯ তারিখে তার আবার সিঙ্গাপুরে ফেরার কথা ছিল। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে গনির স্ত্রী ফোন বন্ধ থাকায় বিষয়টি তাকে জানান। এরপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতেই ঘোড়াশাল ফাঁড়ি পুলিশ ও পলাশ থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়। গনির মোবাইল নম্বর রাত ৭টার পর থেকে বন্ধ থাকলেও রাত ১টা ৪১ মিনিটে এবং ফজরের নামাজের সময় কিছুক্ষণ খোলা পাওয়া যায়, তবে পুনরায় তা বন্ধ হয়ে যায়। ভোরে খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রেললাইনের পাশে মরদেহের খণ্ডিত অংশ পড়ে থাকতে দেখেন।
মনির হোসেন দাবি করেন, তার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রাখা হয়েছে। তিনি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার রহস্য উদঘাটন ও হত্যার বিচার দাবি করেছেন।
নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. নাজিম উদ্দিন জানান, “সকাল সাড়ে ৭টার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
স্থানীয়রা সকালে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ ও ঘোড়াশাল রেলস্টেশনের মাঝপথে রেললাইনের নিচে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে নিহতের ভাই মনির হোসেন তার পরিচয় নিশ্চিত করেন।
শনিবার সকালে ঘোড়াশালের রেললাইনের নিচ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত আব্দুল গনি পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল পৌর এলাকার আঁটিয়াগাঁও গ্রামের মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিহতের ভাই মনির হোসেন জানান, আব্দুল গনি প্রায় দেড় যুগ ধরে সিঙ্গাপুরে কাজ করছিলেন এবং সম্প্রতি ছুটি নিয়ে দেশে এসেছিলেন। চলতি মাসের ২৯ তারিখে তার আবার সিঙ্গাপুরে ফেরার কথা ছিল। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ১০টার দিকে গনির স্ত্রী ফোন বন্ধ থাকায় বিষয়টি তাকে জানান। এরপর থেকে তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। রাতেই ঘোড়াশাল ফাঁড়ি পুলিশ ও পলাশ থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়। গনির মোবাইল নম্বর রাত ৭টার পর থেকে বন্ধ থাকলেও রাত ১টা ৪১ মিনিটে এবং ফজরের নামাজের সময় কিছুক্ষণ খোলা পাওয়া যায়, তবে পুনরায় তা বন্ধ হয়ে যায়। ভোরে খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রেললাইনের পাশে মরদেহের খণ্ডিত অংশ পড়ে থাকতে দেখেন।
মনির হোসেন দাবি করেন, তার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রাখা হয়েছে। তিনি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে ঘটনার রহস্য উদঘাটন ও হত্যার বিচার দাবি করেছেন।
নরসিংদী রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির এসআই মো. নাজিম উদ্দিন জানান, “সকাল সাড়ে ৭টার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
স্থানীয়রা সকালে ঘোড়াশাল ফ্ল্যাগ ও ঘোড়াশাল রেলস্টেশনের মাঝপথে রেললাইনের নিচে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। পরে নিহতের ভাই মনির হোসেন তার পরিচয় নিশ্চিত করেন।