
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে যুবকের মাথা বিহীন দ্বিখন্ডিত মরদেহ উদ্ধারের একদিনের ব্যবধানে হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত পাঁচ আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। তবে এখনও উদ্ধার হয়নি মাথা।
তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে থানা পুলিশ গত শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের পশ্চিম রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত ইমার উদ্দিনের ছেলে মো. মাহাবুর রহমান (৪০), একই গ্রামের মৃত ওবায়দুল হক সরকারের চেলে মো. রায় হান সরকার রতন (৪৬), রশীদপুর গ্রামের সরকারপাড়া গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে ইসতিয়াক সরকার (৪০), মিরপুর জলেশ্বরী গ্রামের মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে মো. রাশেদুজ্জামান ডালিম (৪০) ও রশিদপুর মন্ডলপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে মো. আব্দুর হামেদ (৫২)।
জানা যায়, উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী রশীদপুর গ্রামের মৃত ইবনে সাউদ সরকারের ছেলে সাব্বির হোসেন সবুজ গত মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় নিজ বাড়ী থেকে আটপুকুরহাট শাখা রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিথোঁজ হন। দিন গড়িয়ে রাতেও সে আর বাড়ি ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়েও তার কোন সন্ধান পাননি।
পরে পরিবারের পক্ষ থেকে গত বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এরই এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী রশীদপুর গ্রামের একটি ধান ক্ষেতের ডোবা থেকে সাব্বির হোসেন সবুজের (৩০) মস্তক বিহীন দ্বিখন্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার মাথা এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে এ ঘটনায় নিহতের ছোটভাই সাদেক হাসান সজিব বাদী হয়ে গত শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে ৬জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার সূত্র ধরে পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ওই রাতেরই মামলার এজাহারভূক্ত পাঁচ আসামী গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম খন্দকার মুহিব্বুল বলেন, গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তবে মরদেহের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা মাথা এখনও উদ্ধার করা যায়নি, উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে থানা পুলিশ গত শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের পশ্চিম রামচন্দ্রপুর গ্রামের মৃত ইমার উদ্দিনের ছেলে মো. মাহাবুর রহমান (৪০), একই গ্রামের মৃত ওবায়দুল হক সরকারের চেলে মো. রায় হান সরকার রতন (৪৬), রশীদপুর গ্রামের সরকারপাড়া গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে ইসতিয়াক সরকার (৪০), মিরপুর জলেশ্বরী গ্রামের মৃত আফাজ উদ্দিনের ছেলে মো. রাশেদুজ্জামান ডালিম (৪০) ও রশিদপুর মন্ডলপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে মো. আব্দুর হামেদ (৫২)।
জানা যায়, উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী রশীদপুর গ্রামের মৃত ইবনে সাউদ সরকারের ছেলে সাব্বির হোসেন সবুজ গত মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টায় নিজ বাড়ী থেকে আটপুকুরহাট শাখা রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিথোঁজ হন। দিন গড়িয়ে রাতেও সে আর বাড়ি ফিরে না আসায় বাড়ির লোকজন আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে খোঁজ নিয়েও তার কোন সন্ধান পাননি।
পরে পরিবারের পক্ষ থেকে গত বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এরই এক পর্যায়ে বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার ৩নং কাজিহাল ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী রশীদপুর গ্রামের একটি ধান ক্ষেতের ডোবা থেকে সাব্বির হোসেন সবুজের (৩০) মস্তক বিহীন দ্বিখন্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তবে তার মাথা এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
এদিকে এ ঘটনায় নিহতের ছোটভাই সাদেক হাসান সজিব বাদী হয়ে গত শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে ৬জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আসামী করে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার সূত্র ধরে পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ওই রাতেরই মামলার এজাহারভূক্ত পাঁচ আসামী গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম খন্দকার মুহিব্বুল বলেন, গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আজ শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
তবে মরদেহের শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করা মাথা এখনও উদ্ধার করা যায়নি, উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।