
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে গভীর রাতে স্বামীর সাথে পুকুরে গোসল করতে গিয়ে এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। তবে পুলিশ তাৎক্ষণিক মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কোন কারণ জানাতে পারেনি।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহীন মিয়া। এর আগে, সোমববার দিনগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার মোহম্মদপুর ইউপিস্থ ৯নম্বর ওয়ার্ডের চর নোমান গ্রামের জামালের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গৃহবধূর নাম নাসিমা বেগম (২৮)। তিনি একই গ্রামের মাইন উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত গভীর রাতে ভিকটিম তার স্বামীর সাথের শারীরিক মেলামেশা করে। এরপর রাত ৩টার দিকে স্বামীসহ বাড়ির পুকুরে একসঙ্গে গোসল করতে যান। সেখানে গোসলের পাশাপাশি তিনি কাপড় ধোয়ার কাজ করেন। ওই সময় তার স্বামী গোসল শেষ করে আগেই ঘরে ফিরে এসে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ৪টার দিকে স্বামীর ঘুম ভাঙলে তিনি পাশে স্ত্রীকে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির লোকজনসহ পুকুরে গৃহবধূ নাসিমা বেগমকে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান।
ওসি মো.শাহীম মিয়া আরও বলেন, মঙ্গলবার বিকেলের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তবে এ ঘটনায় নিহতের স্বজনেরা গৃহবধূকে হত্যার কোন অভিযোগ করেনি তার স্বামীর বিরুদ্ধে। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহীন মিয়া। এর আগে, সোমববার দিনগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার মোহম্মদপুর ইউপিস্থ ৯নম্বর ওয়ার্ডের চর নোমান গ্রামের জামালের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত গৃহবধূর নাম নাসিমা বেগম (২৮)। তিনি একই গ্রামের মাইন উদ্দিনের স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সোমবার দিবাগত গভীর রাতে ভিকটিম তার স্বামীর সাথের শারীরিক মেলামেশা করে। এরপর রাত ৩টার দিকে স্বামীসহ বাড়ির পুকুরে একসঙ্গে গোসল করতে যান। সেখানে গোসলের পাশাপাশি তিনি কাপড় ধোয়ার কাজ করেন। ওই সময় তার স্বামী গোসল শেষ করে আগেই ঘরে ফিরে এসে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত ৪টার দিকে স্বামীর ঘুম ভাঙলে তিনি পাশে স্ত্রীকে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির লোকজনসহ পুকুরে গৃহবধূ নাসিমা বেগমকে ভাসমান অবস্থায় দেখতে পান।
ওসি মো.শাহীম মিয়া আরও বলেন, মঙ্গলবার বিকেলের দিকে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। তবে এ ঘটনায় নিহতের স্বজনেরা গৃহবধূকে হত্যার কোন অভিযোগ করেনি তার স্বামীর বিরুদ্ধে। তবে ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।