
৩০ বছর বয়সে মা হন আলিয়া ভট্ট। বিয়ের মাস কয়েকের মধ্যেই কন্যা সন্তানের জন্ম দেন। সেই সময় অভিনেত্রী ‘রকি রউর রানি কি প্রেম কহানি’ ছবির শুটিংয়ে ব্যস্ত। মা হওয়ার পর পর্দায় ফিরলে আলিয়াকে দেখে বোঝার উপায় ছিল না, যে তিনি সদ্য সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। সেই সময় বিস্তর আলোচনা হয়। রাতারাতি কী ভাবে ওজন ঝরালেন আলিয়া? সম্প্রতি তিনি জানান, সবটাই সম্ভব হয়েছে মেয়েকে স্তন্যপান করানোর কারণে।
সম্প্রতি কাজল ও টুইঙ্কল খন্নার অনুষ্ঠানে এসে আলিয়া নিজেই তাঁর রাতারাতি ওজন কমানোর উপায় খোলসা করেন। রাহার জন্মের পর মাত্র ৭ মাসের মধ্যে পুরনো আকার ফিরে পেতেই তাঁকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। অনেকেই সেই সময় বলেছিলেন, নিশ্চয়ই কোনও ওষুধ খান আলিয়া, নয়তো অন্য কোনও পদ্ধতিতে ওজন কমিয়েছেন। মা হওয়ার পর অনেকের দুই থেকে তিন বছর সময় লেগে যায় পুরনো আকারে ফিরতে। সেখানে আলিয়া যেন কয়েক মাসেই সকলকে চমক দেন।
এই প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমি আসল মেয়েকে বুকের দুধ খাওয়াতাম। সেটাই সাহায্য করেছে আমার ক্যালোরি ক্ষয় করতে। এ ছাড়াও আমি নিয়মিত যোগব্যায়াম করতাম। তা ছাড়া বাড়ির খাবার খেতাম।’’ আলিয়া এও জানান, এক একজনের শরীর এক এক ধরনের হয়। তাঁদের সেটা বুঝেই খাওয়াদাওয়া করা উচিত।
সম্প্রতি কাজল ও টুইঙ্কল খন্নার অনুষ্ঠানে এসে আলিয়া নিজেই তাঁর রাতারাতি ওজন কমানোর উপায় খোলসা করেন। রাহার জন্মের পর মাত্র ৭ মাসের মধ্যে পুরনো আকার ফিরে পেতেই তাঁকে নিয়ে শুরু হয় সমালোচনা। অনেকেই সেই সময় বলেছিলেন, নিশ্চয়ই কোনও ওষুধ খান আলিয়া, নয়তো অন্য কোনও পদ্ধতিতে ওজন কমিয়েছেন। মা হওয়ার পর অনেকের দুই থেকে তিন বছর সময় লেগে যায় পুরনো আকারে ফিরতে। সেখানে আলিয়া যেন কয়েক মাসেই সকলকে চমক দেন।
এই প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘‘আমি আসল মেয়েকে বুকের দুধ খাওয়াতাম। সেটাই সাহায্য করেছে আমার ক্যালোরি ক্ষয় করতে। এ ছাড়াও আমি নিয়মিত যোগব্যায়াম করতাম। তা ছাড়া বাড়ির খাবার খেতাম।’’ আলিয়া এও জানান, এক একজনের শরীর এক এক ধরনের হয়। তাঁদের সেটা বুঝেই খাওয়াদাওয়া করা উচিত।