
চট্টগ্রামের মিরসরাই থানায় চাঞ্চল্যকর হারুন হত্যা মামলার প্রধান আসামি, নিহত হারুনের ভাগ্নে শাহিন আলমকে নওগাঁ জেলার পত্নীতলা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম।
নিহত মোঃ হারুন একজন প্রবাসী ছিলেন এবং চলতি বছরের (৩০ এপ্রিল) তিন মাসের ছুটিতে দেশে এসেছিলেন। দীর্ঘ দিন ধরে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে ভিকটিমের পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জের ধরেই গত (৯ জুলাই) নিহত হারুনের বোন শাহেনা বেগমের বসতঘরের চালের পানি ভিকটিমের বাড়ির উঠানে পড়ে স্যাঁতসেঁতে অবস্থা তৈরি হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ভিকটিম এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ডাকলে ভাগ্নে শাহিন আলমের সাথে তার বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে ভাগ্নে শাহিন আলম এবং তার অন্যান্য সহযোগীরা তাদের বসতঘর থেকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র, ছুরি এবং লোহার রড নিয়ে ভিকটিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে শরীরের বিভিন্ন স্থানে উপর্যুপরি আঘাত করে। এতে হারুন গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন এবং হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ভিকটিমের পরিবার হারুনকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন (মামলা নং-০৯, তারিখ ১৩ জুলাই ২০২৫ইং, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০)।
এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং জড়িতদের আইনের আওতায় আনার জন্য গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে র্যাব-৭, চট্টগ্রামের। নজরদারির একপর্যায়ে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, মামলার ১নং এজাহারনামীয় প্রধান আসামি শাহিন আলম নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানা এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে গত শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৫টায় র্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং র্যাব-০৫ এর একটি যৌথ অভিযানিক দল নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানাধীন মহেশপুর কদমকুড়ি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামি শাহিন আলম (৩০), পিতা-মোঃ হালিম, সাং-মধ্যম তালবাড়ীয়া, থানা-মিরসরাই, জেলা-চট্টগ্রামকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিহত মোঃ হারুন একজন প্রবাসী ছিলেন এবং চলতি বছরের (৩০ এপ্রিল) তিন মাসের ছুটিতে দেশে এসেছিলেন। দীর্ঘ দিন ধরে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে ভিকটিমের পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জের ধরেই গত (৯ জুলাই) নিহত হারুনের বোন শাহেনা বেগমের বসতঘরের চালের পানি ভিকটিমের বাড়ির উঠানে পড়ে স্যাঁতসেঁতে অবস্থা তৈরি হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য ভিকটিম এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ডাকলে ভাগ্নে শাহিন আলমের সাথে তার বাকবিতণ্ডা শুরু হয়।
বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে ভাগ্নে শাহিন আলম এবং তার অন্যান্য সহযোগীরা তাদের বসতঘর থেকে দেশীয় ধারালো অস্ত্র, ছুরি এবং লোহার রড নিয়ে ভিকটিমকে হত্যার উদ্দেশ্যে শরীরের বিভিন্ন স্থানে উপর্যুপরি আঘাত করে। এতে হারুন গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন এবং হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ভিকটিমের পরিবার হারুনকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানায় তিনজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন (মামলা নং-০৯, তারিখ ১৩ জুলাই ২০২৫ইং, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০)।
এই হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং জড়িতদের আইনের আওতায় আনার জন্য গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে র্যাব-৭, চট্টগ্রামের। নজরদারির একপর্যায়ে র্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, মামলার ১নং এজাহারনামীয় প্রধান আসামি শাহিন আলম নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানা এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে গত শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকাল সাড়ে ৫টায় র্যাব-৭, চট্টগ্রাম এবং র্যাব-০৫ এর একটি যৌথ অভিযানিক দল নওগাঁ জেলার পত্নীতলা থানাধীন মহেশপুর কদমকুড়ি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আসামি শাহিন আলম (৩০), পিতা-মোঃ হালিম, সাং-মধ্যম তালবাড়ীয়া, থানা-মিরসরাই, জেলা-চট্টগ্রামকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই থানা পুলিশের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।