
আবার শিরোনামে অনুষা দান্ডেকর। তাঁর পুরনো একটি ভিডিয়োর জেরে রবিবাসরীয় সকাল উত্তপ্ত। ঝলকে তিনি সাফ স্বীকার করেছেন, কোনও দিনই প্রেম ছিল না কর্ণ কুন্দ্রার সঙ্গে। তাঁর দাবি, আরও ভাল কাউকে (পড়ুন পুরুষ) না পাওয়ার আগে সাময়িক কোনও পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনকে এই প্রজন্ম ‘সিচুয়েশনাল রিলেশনশিপ’-এর তকমা দিয়েছে। এই সম্পর্কই ছিল তাঁদের মধ্যে।
অনুষার মতে, “আপনার জীবনে জন্মদিন, নানা উৎসব, উদ্যাপন-সহ অনেক কিছুই আছে। সে সময়ে আপনি কি একা থাকবেন? বিয়ের আগে এই ধরনের উদ্যাপন উপভোগ করতে তাই এমন কারও পাশে থাকা দরকার যিনি সাময়িক অভাব পূরণ করবেন। কর্ণ আমার জীবনে সেই ব্যক্তি।” কোনও রাখঢাক না করেই অনুষা জানিয়েছেন, শুধুই উদ্যাপন নয়, যৌনতার জন্যও এই ধরনের সম্পর্কের প্রয়োজন। তাতে তিনি অন্তত কোনও অন্যায় খুঁজে পান না। কারণ, এই প্রজন্ম এই ধরনের সম্পর্কে অভ্যস্ত।
এই প্রসঙ্গে অনুষা সেই ভিডিয়োয় আরও বলেছেন, “কোনও মানুষ একা বাঁচতে পারে না। সবাই যৌনতার প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে কত দিন ‘স্বপ্নে দেখা রাজপুত্র’র জন্য অপেক্ষা করা যায়?” তাই যাঁর সঙ্গে সামান্য দিক থেকে মানসিকতা মেলে তাঁর সাহচর্যের উষ্ণতায় নিজেকে সেঁকে নেওয়া যেতেই পারে। পছন্দের মানুষকে খুঁজে পেলে বর্তমান সম্পর্কে ইতি টানা যেতেই পারে। কারণ, এই ধরনের সম্পর্কে, দায়িত্ব বয়ে বেড়ানোর মতো গুরুভার থাকে না।
অনুষার এই সাহসী বক্তব্যে শোরগোল বলিউডে। সমাজমাধ্যমে নিন্দার প্লাবন। ভিডিয়ো দেখার পর এক নেটাগরিক মন্তব্য বিভাগে সরাসরি লিখেছেন, “হে ভগবান! স্রেফ শরীরের খিদে মেটাতে কর্ণ কুন্দ্রাকে ব্যবহার করেছেন অনুষা!” কারও কটাক্ষ, “এই মানসিকতার মানুষকে আর যা-ই হোক, শ্রদ্ধা করা যায় না। এঁরা অত্যন্ত লোভী। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘গোল্ড ডিগার’।”
অনুষার মতে, “আপনার জীবনে জন্মদিন, নানা উৎসব, উদ্যাপন-সহ অনেক কিছুই আছে। সে সময়ে আপনি কি একা থাকবেন? বিয়ের আগে এই ধরনের উদ্যাপন উপভোগ করতে তাই এমন কারও পাশে থাকা দরকার যিনি সাময়িক অভাব পূরণ করবেন। কর্ণ আমার জীবনে সেই ব্যক্তি।” কোনও রাখঢাক না করেই অনুষা জানিয়েছেন, শুধুই উদ্যাপন নয়, যৌনতার জন্যও এই ধরনের সম্পর্কের প্রয়োজন। তাতে তিনি অন্তত কোনও অন্যায় খুঁজে পান না। কারণ, এই প্রজন্ম এই ধরনের সম্পর্কে অভ্যস্ত।
এই প্রসঙ্গে অনুষা সেই ভিডিয়োয় আরও বলেছেন, “কোনও মানুষ একা বাঁচতে পারে না। সবাই যৌনতার প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে কত দিন ‘স্বপ্নে দেখা রাজপুত্র’র জন্য অপেক্ষা করা যায়?” তাই যাঁর সঙ্গে সামান্য দিক থেকে মানসিকতা মেলে তাঁর সাহচর্যের উষ্ণতায় নিজেকে সেঁকে নেওয়া যেতেই পারে। পছন্দের মানুষকে খুঁজে পেলে বর্তমান সম্পর্কে ইতি টানা যেতেই পারে। কারণ, এই ধরনের সম্পর্কে, দায়িত্ব বয়ে বেড়ানোর মতো গুরুভার থাকে না।
অনুষার এই সাহসী বক্তব্যে শোরগোল বলিউডে। সমাজমাধ্যমে নিন্দার প্লাবন। ভিডিয়ো দেখার পর এক নেটাগরিক মন্তব্য বিভাগে সরাসরি লিখেছেন, “হে ভগবান! স্রেফ শরীরের খিদে মেটাতে কর্ণ কুন্দ্রাকে ব্যবহার করেছেন অনুষা!” কারও কটাক্ষ, “এই মানসিকতার মানুষকে আর যা-ই হোক, শ্রদ্ধা করা যায় না। এঁরা অত্যন্ত লোভী। ইংরেজিতে যাকে বলে ‘গোল্ড ডিগার’।”