
রাজশাহী মহানগরীর চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকায় তালাইমারী সরকারী পশু হাসপাতালের ডা. মোঃ হারুন-অর রশিদ-এর বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসায় ৭ লক্ষ টাকা মূল্যের একটি গর্ভবতী গাভীর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় মহানগরীর চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী গাভীর মালিক মোঃ বাদশা আলম, চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকার বাসিন্দা মোঃ ফজলুল হকের ছেলে।
এ ঘটনায় শনিবার দিনগত রাত ২টার দিকে চন্দ্রিমা থানায় পশু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন বাদশা।
বাদশা জানান, গত ৩০ সেপ্টেম্বর তার ৭ মাসের গর্ভবতী গাভী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ দিন দুপুর ১২টায় তিনি ডা. মোঃ হারুন-অর রশিদকে ফোন করে গাভীর অবস্থার কথা জানান। ডাক্তার ১০০০ টাকা ভিজিট দাবি করেন এবং বাদশা তাতে রাজি হন। দুপুর ১টায় ডাক্তার বাদশার বাড়িতে আসেন এবং গাভী পরীক্ষা করে জানান, গাভীর ওলান শক্ত, ১০৫ ডিগ্রি জ্বর, গাভী দাঁড়াতে পারছে না এবং খাচ্ছে না। তিনি একটি প্রেসক্রিপশনে ওষুধ ও ইনজেকশন লিখে দেন।
বাদশা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গাভীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন, কিন্তু গাভীর অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। বিষয়টি ডাক্তারকে জানালে তিনি তিন দিন ধরে সকাল-বিকাল দুটি করে ইনজেকশন পুশ করেন। সর্বশেষ শনিবার দুপুর আড়াইটায় ডা. হারুন-অর রশিদের পরামর্শে তারই পাঠানো এক পশু ডাক্তার গাভীর শরীরে তিনটি ইনজেকশন পুশ করেন এবং ৫০০ টাকা ভিজিট নিয়ে চলে যান। সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় গর্ভবতী গাভীটি মারা যায়।
বাদশা দাবি করেন, গাভীর মৃত্যুর আগে ডা. হারুনের পাঠানো ডাক্তারকে ফোন করে গাভীর আশঙ্কাজনক অবস্থার কথা জানানো হয়েছিল। পরে তিনি বাদশার বাড়িতে আসেন এবং ডা. হারুনকে ফোন দেন। ডা. হারুন আরও একটি নতুন ইনজেকশন লিখে দেন। কিন্তু সেটি পুশ করার আগেই গাভীটি মারা যায়। এ বিষয়ে জানতে ডা. মোঃ হারুন-অর রশিদ-এর মুঠোফোন ফোন দেয়া হয়। কিন্তুফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
স্বল্প আয়ের যুবক বাদশা তার একমাত্র পোষ্য গাভীটির মৃত্যুতে গভীর হতাশায় নিমজ্জিত। তিনি বলেন, গাভীর দুগ্ধ বিক্রিই তার একমাত্র আয়ের উৎস। এত বড় সংকট তিনি কিভাবে কাটিয়ে উঠবেন তা নিয়ে তিনি চিন্তিত।
জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি),মোঃ মেহেদী পারভেজ বলেন, গাভীর মৃত্যুর বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ঘটনায় আমাদের আইনি সহায়তাদেওয়ার কোন সুযোগ নেই। গাভীর মালিককে পরামর্শ দিয়েছি ইউএনও স্যারের কাছে যান। তিনি কোন ব্যবস্থা করলেও করতে পারেন। তাছাড়া আমাদের কিছুই করার নাই।
শনিবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় মহানগরীর চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী গাভীর মালিক মোঃ বাদশা আলম, চন্দ্রিমা থানার মেহেরচন্ডি কড়াইতলা এলাকার বাসিন্দা মোঃ ফজলুল হকের ছেলে।
এ ঘটনায় শনিবার দিনগত রাত ২টার দিকে চন্দ্রিমা থানায় পশু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন বাদশা।
বাদশা জানান, গত ৩০ সেপ্টেম্বর তার ৭ মাসের গর্ভবতী গাভী অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ দিন দুপুর ১২টায় তিনি ডা. মোঃ হারুন-অর রশিদকে ফোন করে গাভীর অবস্থার কথা জানান। ডাক্তার ১০০০ টাকা ভিজিট দাবি করেন এবং বাদশা তাতে রাজি হন। দুপুর ১টায় ডাক্তার বাদশার বাড়িতে আসেন এবং গাভী পরীক্ষা করে জানান, গাভীর ওলান শক্ত, ১০৫ ডিগ্রি জ্বর, গাভী দাঁড়াতে পারছে না এবং খাচ্ছে না। তিনি একটি প্রেসক্রিপশনে ওষুধ ও ইনজেকশন লিখে দেন।
বাদশা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গাভীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন, কিন্তু গাভীর অবস্থা আরও খারাপ হতে থাকে। বিষয়টি ডাক্তারকে জানালে তিনি তিন দিন ধরে সকাল-বিকাল দুটি করে ইনজেকশন পুশ করেন। সর্বশেষ শনিবার দুপুর আড়াইটায় ডা. হারুন-অর রশিদের পরামর্শে তারই পাঠানো এক পশু ডাক্তার গাভীর শরীরে তিনটি ইনজেকশন পুশ করেন এবং ৫০০ টাকা ভিজিট নিয়ে চলে যান। সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় গর্ভবতী গাভীটি মারা যায়।
বাদশা দাবি করেন, গাভীর মৃত্যুর আগে ডা. হারুনের পাঠানো ডাক্তারকে ফোন করে গাভীর আশঙ্কাজনক অবস্থার কথা জানানো হয়েছিল। পরে তিনি বাদশার বাড়িতে আসেন এবং ডা. হারুনকে ফোন দেন। ডা. হারুন আরও একটি নতুন ইনজেকশন লিখে দেন। কিন্তু সেটি পুশ করার আগেই গাভীটি মারা যায়। এ বিষয়ে জানতে ডা. মোঃ হারুন-অর রশিদ-এর মুঠোফোন ফোন দেয়া হয়। কিন্তুফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
স্বল্প আয়ের যুবক বাদশা তার একমাত্র পোষ্য গাভীটির মৃত্যুতে গভীর হতাশায় নিমজ্জিত। তিনি বলেন, গাভীর দুগ্ধ বিক্রিই তার একমাত্র আয়ের উৎস। এত বড় সংকট তিনি কিভাবে কাটিয়ে উঠবেন তা নিয়ে তিনি চিন্তিত।
জানতে চাইলে চন্দ্রিমা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি),মোঃ মেহেদী পারভেজ বলেন, গাভীর মৃত্যুর বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগ নিয়ে এসেছিলেন। কিন্তু পশু চিকিৎসা সংক্রান্ত ঘটনায় আমাদের আইনি সহায়তাদেওয়ার কোন সুযোগ নেই। গাভীর মালিককে পরামর্শ দিয়েছি ইউএনও স্যারের কাছে যান। তিনি কোন ব্যবস্থা করলেও করতে পারেন। তাছাড়া আমাদের কিছুই করার নাই।