
নওগাঁর পত্নীতলা, মহাদেবপুর ও সদর উপজেলাসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকায় প্রবল ঝড় বয়ে গেছে। শনিবার (৪ অক্টোবর) বিকাল চারটার দিকে শুরু হওয়া এই ঝড়ের তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়েছে ঘরবাড়ি, দোকানপাট ও গাছপালা।
বজ্রাঘাতে এক জেলের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা জানান, বিকেল চারটার পর হঠাৎ আকাশে কালো মেঘ জমে যায় এবং অল্প সময়ের মধ্যেই শুরু হয় প্রবল ঝড়। কিছুক্ষণ পর শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত। হঠাৎ এমন ঝড়বৃষ্টিতে পুরো এলাকা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে পত্নীতলা উপজেলার মাতাজী, ভাবিচা মোড় ও কাঁটাবাড়ি, মহাদেবপুর উপজেলার বিলশিকারী ও দেওয়ানপুর এবং সদর উপজেলার হাসাইগাড়ী এলাকা।
এসব অঞ্চলে অনেক ঘরবাড়ি ও দোকানপাটের চাল উড়ে গেছে, গাছপালা উপড়ে পড়েছে।
ঝড়ে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক পোল উপড়ে পড়ায় এখনো কয়েকটি গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। গ্রামবাসীরা জানান, সন্ধ্যার পর থেকে অন্ধকারে থাকতে হচ্ছে তাদের।
ঝড়ের সময় সদর উপজেলার হাসাইগাড়ী বিল এলাকায় বজ্রাঘাতে নিহত হয়েছেন মফিজ উদ্দিন (৫৫) নামের এক জেলে। বিকালে বিলে মাছ ধরার সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
`
প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। জরুরি সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে ত্রাণ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বজ্রাঘাতে এক জেলের মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা জানান, বিকেল চারটার পর হঠাৎ আকাশে কালো মেঘ জমে যায় এবং অল্প সময়ের মধ্যেই শুরু হয় প্রবল ঝড়। কিছুক্ষণ পর শুরু হয় মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত। হঠাৎ এমন ঝড়বৃষ্টিতে পুরো এলাকা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।
সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে পত্নীতলা উপজেলার মাতাজী, ভাবিচা মোড় ও কাঁটাবাড়ি, মহাদেবপুর উপজেলার বিলশিকারী ও দেওয়ানপুর এবং সদর উপজেলার হাসাইগাড়ী এলাকা।
এসব অঞ্চলে অনেক ঘরবাড়ি ও দোকানপাটের চাল উড়ে গেছে, গাছপালা উপড়ে পড়েছে।
ঝড়ে বেশ কিছু বৈদ্যুতিক পোল উপড়ে পড়ায় এখনো কয়েকটি গ্রামে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। গ্রামবাসীরা জানান, সন্ধ্যার পর থেকে অন্ধকারে থাকতে হচ্ছে তাদের।
ঝড়ের সময় সদর উপজেলার হাসাইগাড়ী বিল এলাকায় বজ্রাঘাতে নিহত হয়েছেন মফিজ উদ্দিন (৫৫) নামের এক জেলে। বিকালে বিলে মাছ ধরার সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরিবারে চলছে শোকের মাতম।
`
প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে মাঠপর্যায়ে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে। জরুরি সহায়তার জন্য সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলোতে ত্রাণ প্রস্তুত রাখা হয়েছে।