
রাজশাহীর তানোর উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নে দুঃস্থ মাতা (ভিডাব্লিউবি) কার্ড তালিকা প্রণয়ন ও বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজশে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা অর্থের বিনিময়ে সচ্ছল ও বিত্তবান পরিবারের সদস্যদের নামে কার্ড বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে প্রকৃত দুস্থ ও অসহায় নারীরা সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ নিয়ে স্থানীয় হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে দুস্থ নারীদের জন্য সরকারের ভালনারেবল গ্রুপ ডেভেলপমেন্ট (ভিজিডি) কর্মসূচিটি ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট (ভিডাবিøউবি) নামে পরিচালিত হচ্ছে। এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো গ্রামীণ হতদরিদ্র নারীদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা। তবে তানোরে এই মহৎ উদ্যোগের বাস্তবায়ন নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। সুবিধা বঞ্চিত নারীদের অভিযোগ, তাদের অধিকার কেড়ে নিয়ে সচ্ছল পরিবারের নারীরা কার্ডের চাল উত্তোলন করে বাজারেই বিক্রি করে দিচ্ছেন।
এই অনিয়মের বিষয়ে উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে সম্পদশালী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নাম তালিকাভুক্ত করে ভিডাবিøউবি কার্ড দেওয়া হয়েছে, যা সরকারের নীতির পরিপন্থী।
অভিযোগে মোসাঃ মাহমুদা খাতুনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৯৮৯৮১১৯৪২৭৭৬৪৪৩০৩ এবং কার্ডের মাস্টার রোল নম্বর ১৬। মাহমুদা খাতুন পার্শ্ববর্তী কলমা ইউনিয়নের কেওয়াপাড়া গ্রামের মুকুলের স্ত্রী হওয়া সত্তে¡ও তাকে বাধাইড় ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেখিয়ে কার্ড প্রদান করা হয়েছে। অভিযোগকারীর দাবি, মাহমুদা একটি বিত্তশালী পরিবারের সদস্য এবং অন্যায়ভাবে অসহায়দের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন।
এ বিষয়ে মাহমুদা খাতুনের স্বামী মুকুলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তার স্ত্রীর বাবার বাড়ি বাধাইড় ইউনিয়নে হওয়ায় সেখান থেকে কার্ড করা হয়েছে। তিনি বিষয়টিকে ছোট ঘটনা বলে অভিহিত করে বলেন, এসব ভুল ধরলে তো উপজেলার বেশিরভাগ কার্ডই বাদ হয়ে যাবে।
অভিযোগকারী হুমায়ন কবির জোর দিয়ে বলেন, প্রশাসন যদি সঠিকভাবে তদন্ত করে, তবে আরও অনেক বিত্তশালী পরিবারের নাম বেরিয়ে আসবে যারা অবৈধভাবে এই সুবিধা নিচ্ছেন। সচেতন মহল মনে করছেন, যারা এই দুর্নীতির সাথে জড়িত, তারা সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের অধিকার হরণকারী এবং তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।
এ বিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সাথে কথা হলে তিনি জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
অভিযোগ অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের যোগসাজশে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা অর্থের বিনিময়ে সচ্ছল ও বিত্তবান পরিবারের সদস্যদের নামে কার্ড বরাদ্দ দিয়েছেন। ফলে প্রকৃত দুস্থ ও অসহায় নারীরা সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এ নিয়ে স্থানীয় হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
জানা গেছে, ২০১৫ সাল থেকে দুস্থ নারীদের জন্য সরকারের ভালনারেবল গ্রুপ ডেভেলপমেন্ট (ভিজিডি) কর্মসূচিটি ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট (ভিডাবিøউবি) নামে পরিচালিত হচ্ছে। এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হলো গ্রামীণ হতদরিদ্র নারীদের খাদ্য সহায়তা প্রদান করা। তবে তানোরে এই মহৎ উদ্যোগের বাস্তবায়ন নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠেছে। সুবিধা বঞ্চিত নারীদের অভিযোগ, তাদের অধিকার কেড়ে নিয়ে সচ্ছল পরিবারের নারীরা কার্ডের চাল উত্তোলন করে বাজারেই বিক্রি করে দিচ্ছেন।
এই অনিয়মের বিষয়ে উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের বাসিন্দা হুমায়ুন কবির সম্প্রতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে সম্পদশালী ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নাম তালিকাভুক্ত করে ভিডাবিøউবি কার্ড দেওয়া হয়েছে, যা সরকারের নীতির পরিপন্থী।
অভিযোগে মোসাঃ মাহমুদা খাতুনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর ১৯৮৯৮১১৯৪২৭৭৬৪৪৩০৩ এবং কার্ডের মাস্টার রোল নম্বর ১৬। মাহমুদা খাতুন পার্শ্ববর্তী কলমা ইউনিয়নের কেওয়াপাড়া গ্রামের মুকুলের স্ত্রী হওয়া সত্তে¡ও তাকে বাধাইড় ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দেখিয়ে কার্ড প্রদান করা হয়েছে। অভিযোগকারীর দাবি, মাহমুদা একটি বিত্তশালী পরিবারের সদস্য এবং অন্যায়ভাবে অসহায়দের জন্য বরাদ্দকৃত সরকারি সুবিধা ভোগ করছেন।
এ বিষয়ে মাহমুদা খাতুনের স্বামী মুকুলের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, তার স্ত্রীর বাবার বাড়ি বাধাইড় ইউনিয়নে হওয়ায় সেখান থেকে কার্ড করা হয়েছে। তিনি বিষয়টিকে ছোট ঘটনা বলে অভিহিত করে বলেন, এসব ভুল ধরলে তো উপজেলার বেশিরভাগ কার্ডই বাদ হয়ে যাবে।
অভিযোগকারী হুমায়ন কবির জোর দিয়ে বলেন, প্রশাসন যদি সঠিকভাবে তদন্ত করে, তবে আরও অনেক বিত্তশালী পরিবারের নাম বেরিয়ে আসবে যারা অবৈধভাবে এই সুবিধা নিচ্ছেন। সচেতন মহল মনে করছেন, যারা এই দুর্নীতির সাথে জড়িত, তারা সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের অধিকার হরণকারী এবং তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।
এ বিষয়ে তানোর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সাথে কথা হলে তিনি জানান, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।