
নিজের ছেলের হাতে নৃশংসভাবে খুন এক বৃদ্ধা। শ্বাসরোধ করে নিজের মাকে খুন করার অভিযোগে গ্রেপ্তার এক যুবক। খুনের পর মায়ের দেহ সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলিয়ে দেন তিনি। যাতে ঘটনাটি আত্মহত্যা বলে মনে হয়। যদিও শেষমেশ তাঁর কীর্তি ফাঁস হয়েছে। বর্তমানে শ্রীঘরে ঠাঁই হয়েছে ঘাতক যুবকের।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের কৌসাম্বী জেলায়। পুলিশ জানিয়েছে, নিজের মাকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। মাকে খুনের পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়েও দেন তাঁর ছেলে। যাতে সকলের দেখে মনে হয়, বৃদ্ধা আত্মঘাতী হয়েছেন। খুনের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, গ্রেফতার যুবকের নাম, কিষান কিশোর। কৌসাম্বী জেলায় খের ওয়া গ্রামের বাসিন্দা তিনি। ৫৫ বছর বয়সি শীলা দেবীকে প্রথমে শ্বাসরোধ করে খুন করেন কিষান। কারণ? কিষানের আশঙ্কা ছিল, মা তাঁর জমি ও তিন লক্ষ টাকা ভাইয়ের নামে লিখে দেবেন। সম্পত্তির লোভেই মাকে নৃশংসভাবে খুন করেন ওই যুবক।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরেই নিজের তুতো ভাই জয় সিংয়ের বাড়িতে বসবাস করছিলেন শীলা দেবী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেই বাড়িতেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান আত্মীয়রা। মরদেহটি পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা যায়, শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে শীলা দেবীকে। এরপর তাঁর ছেলেকে জেরা শুরু করে পুলিশ। দীর্ঘ পুলিশ জেরায় মাকে খুনের ঘটনাটি তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন। বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই মহারাষ্ট্রে এমন এক হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল। বর্ষবরণের পরেরদিনই বৃদ্ধা মাকে কুপিয়ে খুন করল মেয়ে। খুনের পর রক্তমাখা ছুরি নিয়ে থানায় গিয়ে সবটা জানিয়েও দিল সে। ঘাতক যুবতীর মুখে খুনের কারণ ও বর্ণনা শুনে রীতিমতো হতবাক পুলিশ। তখনই তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। পুলিশ জানিয়েছে, মুম্বইয়ের কুরলা ইস্টের কুরেসি নগর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন ৭১ বছর বয়সি বৃদ্ধা সাবিরা বানু শেখ। বৃহস্পতিবার বাড়িতে ছোট মেয়ের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা হয়েছিল। তুমুল অশান্তির মাঝে আচমকা ধারাল ছুরি নিয়ে তাঁর উপর হামলা চালায় ছোট মেয়ে।
সেদিন বৃদ্ধা মায়ের পেটে, বুকে, ঘাড়ে বারবার ছুরির কোপ বসিয়ে খুন করে ছোট মেয়ে। এরপরই থানায় ছুটে যায় ৪১ বছর বয়সি যুবতী। পুলিশকে জানায়, বৃদ্ধা মাকে সে খুন করেছে। পুলিশকে ঘাতক যুবতী আরও জানিয়েছে, দিদিকে বেশি ভালবাসতেন মা। বাড়িতে সবকিছুতেই দিদি অগ্রাধিকার পেতেন। আজীবন সে বঞ্চিতই ছিল। মায়ের এই আচরণে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ছিল সে। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনওদিন দিদির থেকে বেশি গুরুত্ব পায়নি। এই কারণেই প্রায় অশান্তি হত বাড়িতে। সেদিন অশান্তির মাঝে রাগের মাথায় মাকে খুন করে সে।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের কৌসাম্বী জেলায়। পুলিশ জানিয়েছে, নিজের মাকে শ্বাসরোধ করে খুন করার অভিযোগ উঠেছে এক যুবকের বিরুদ্ধে। মাকে খুনের পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলিয়েও দেন তাঁর ছেলে। যাতে সকলের দেখে মনে হয়, বৃদ্ধা আত্মঘাতী হয়েছেন। খুনের অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, গ্রেফতার যুবকের নাম, কিষান কিশোর। কৌসাম্বী জেলায় খের ওয়া গ্রামের বাসিন্দা তিনি। ৫৫ বছর বয়সি শীলা দেবীকে প্রথমে শ্বাসরোধ করে খুন করেন কিষান। কারণ? কিষানের আশঙ্কা ছিল, মা তাঁর জমি ও তিন লক্ষ টাকা ভাইয়ের নামে লিখে দেবেন। সম্পত্তির লোভেই মাকে নৃশংসভাবে খুন করেন ওই যুবক।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত কয়েকদিন ধরেই নিজের তুতো ভাই জয় সিংয়ের বাড়িতে বসবাস করছিলেন শীলা দেবী। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সেই বাড়িতেই তাঁর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান আত্মীয়রা। মরদেহটি পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা যায়, শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে শীলা দেবীকে। এরপর তাঁর ছেলেকে জেরা শুরু করে পুলিশ। দীর্ঘ পুলিশ জেরায় মাকে খুনের ঘটনাটি তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন। বর্তমানে জেল হেফাজতে রয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরেই মহারাষ্ট্রে এমন এক হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল। বর্ষবরণের পরেরদিনই বৃদ্ধা মাকে কুপিয়ে খুন করল মেয়ে। খুনের পর রক্তমাখা ছুরি নিয়ে থানায় গিয়ে সবটা জানিয়েও দিল সে। ঘাতক যুবতীর মুখে খুনের কারণ ও বর্ণনা শুনে রীতিমতো হতবাক পুলিশ। তখনই তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। পুলিশ জানিয়েছে, মুম্বইয়ের কুরলা ইস্টের কুরেসি নগর এলাকার বাসিন্দা ছিলেন ৭১ বছর বয়সি বৃদ্ধা সাবিরা বানু শেখ। বৃহস্পতিবার বাড়িতে ছোট মেয়ের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা হয়েছিল। তুমুল অশান্তির মাঝে আচমকা ধারাল ছুরি নিয়ে তাঁর উপর হামলা চালায় ছোট মেয়ে।
সেদিন বৃদ্ধা মায়ের পেটে, বুকে, ঘাড়ে বারবার ছুরির কোপ বসিয়ে খুন করে ছোট মেয়ে। এরপরই থানায় ছুটে যায় ৪১ বছর বয়সি যুবতী। পুলিশকে জানায়, বৃদ্ধা মাকে সে খুন করেছে। পুলিশকে ঘাতক যুবতী আরও জানিয়েছে, দিদিকে বেশি ভালবাসতেন মা। বাড়িতে সবকিছুতেই দিদি অগ্রাধিকার পেতেন। আজীবন সে বঞ্চিতই ছিল। মায়ের এই আচরণে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ছিল সে। বারবার অভিযোগ জানিয়েও কোনওদিন দিদির থেকে বেশি গুরুত্ব পায়নি। এই কারণেই প্রায় অশান্তি হত বাড়িতে। সেদিন অশান্তির মাঝে রাগের মাথায় মাকে খুন করে সে।