
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার রশিদপুর গ্রামে ধানগাছে ফুটে উঠেছে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা। তরুণ কৃষক ইমরান হোসাইন তার ধানখেতে সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত এঁকে তৈরি করেছেন এই অনন্য সৃষ্টি, যা এখন পুরো এলাকায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কে এম রাফিউল ইসলাম।
এদিকে দেশপ্রেম ও কৃষির প্রতি ভালোবাসা থেকেই এই উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ইমরান হোসাইন। তিনি বলেন, প্রায় ৪৫ শতক জমিতে দুই জাতের ধান রোপণ করে গড়ে তুলেছেন পতাকার আকৃতি। পতাকার সবুজ অংশে লাগিয়েছেন পাকিস্তানি লং বাসমতী জাতের ধান, আর মাঝের লাল বৃত্তে রোপণ করেছেন বেগুনি রঙের পারপোল রাইস। দূর থেকে তাকালে মনে হয়, ধানের শীষে আঁকা পতাকাটি বাতাসে দুলছে।
ইমরান বলেন, দেশকে ভালোবাসা শুধু মুখের কথা নয়, কাজের মাধ্যমেও সেটা প্রকাশ করা যায়। এই খেত আমার কাছে দেশের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার প্রতীক।
তার এই সৃজনশীল উদ্যোগ দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন নানা বয়সের মানুষ। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ভিডিও করছেন, আবার অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করছেন ইমরানের এই ব্যতিক্রমী দেশপ্রেমের প্রকাশ।
স্থানীয় বাসিন্দা জামাল উদ্দিন বলেন, ইমরানের উদ্যোগের কথা শুনে দেখতে এসেছি। জীবন্ত ধানগাছে আঁকা পতাকা আগে কখনো দেখিনি। দেখে সত্যিই গর্ব হচ্ছে।
গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কে এম রাফিউল ইসলাম বলেন, ইমরানের এই প্রচেষ্টা শুধু দেশপ্রেম নয়, কৃষিক্ষেত্রে সৃজনশীলতারও দৃষ্টান্ত। তার মতো তরুণদের উদ্যোগ কৃষির প্রতি নতুন প্রজন্মকে আগ্রহী করবে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কে এম রাফিউল ইসলাম।
এদিকে দেশপ্রেম ও কৃষির প্রতি ভালোবাসা থেকেই এই উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ইমরান হোসাইন। তিনি বলেন, প্রায় ৪৫ শতক জমিতে দুই জাতের ধান রোপণ করে গড়ে তুলেছেন পতাকার আকৃতি। পতাকার সবুজ অংশে লাগিয়েছেন পাকিস্তানি লং বাসমতী জাতের ধান, আর মাঝের লাল বৃত্তে রোপণ করেছেন বেগুনি রঙের পারপোল রাইস। দূর থেকে তাকালে মনে হয়, ধানের শীষে আঁকা পতাকাটি বাতাসে দুলছে।
ইমরান বলেন, দেশকে ভালোবাসা শুধু মুখের কথা নয়, কাজের মাধ্যমেও সেটা প্রকাশ করা যায়। এই খেত আমার কাছে দেশের প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার প্রতীক।
তার এই সৃজনশীল উদ্যোগ দেখতে প্রতিদিনই ভিড় করছেন নানা বয়সের মানুষ। কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ভিডিও করছেন, আবার অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করছেন ইমরানের এই ব্যতিক্রমী দেশপ্রেমের প্রকাশ।
স্থানীয় বাসিন্দা জামাল উদ্দিন বলেন, ইমরানের উদ্যোগের কথা শুনে দেখতে এসেছি। জীবন্ত ধানগাছে আঁকা পতাকা আগে কখনো দেখিনি। দেখে সত্যিই গর্ব হচ্ছে।
গুরুদাসপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কে এম রাফিউল ইসলাম বলেন, ইমরানের এই প্রচেষ্টা শুধু দেশপ্রেম নয়, কৃষিক্ষেত্রে সৃজনশীলতারও দৃষ্টান্ত। তার মতো তরুণদের উদ্যোগ কৃষির প্রতি নতুন প্রজন্মকে আগ্রহী করবে।