
গাইবান্ধা জেলার সাদুল্লাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নের আলিনগর গ্রামে ৭০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধাকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
রবিবার (১৯ অক্টোবর, ২০২৫) দুপুরে গ্রামের একটি নির্জন হলুদের ক্ষেতে এই পাশবিক ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
নির্যাতিতা নারীকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাত সন্তানের জননী ওই বৃদ্ধা প্রতিদিনের মতো দুপুরে বাড়ির পাশে মাঠে ছাগল আনতে গিয়েছিলেন। ওই সময় একই গ্রামের দুই সন্তানের জনক আইয়ুব আলী (৫০) তাকে একা পেয়ে মুখ ও হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে পাশের হলুদের জমিতে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বৃদ্ধার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এলে অভিযুক্ত আইয়ুব আলী পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। তারা অভিযুক্ত আইয়ুব আলীকে দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয়রা আরও জানান, আইয়ুব আলীর বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিকবার অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল।
খবর পেয়ে ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ স্বপন কুমার সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, "খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভুক্তভোগী ও তার স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত আইয়ুব আলী পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার জানান, ভুক্তভোগীর পরিবার চিকিৎসার কারণে ব্যস্ত থাকায় এখনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং আসামিকে গ্রেফতারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
নির্যাতিতা নারীর হাসপাতালে তার স্বামীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ার একটি হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়, যা উপস্থিত সবাইকে আবেগাপ্লুত করে। এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় হাজার হাজার নারী-পুরুষ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
মানবাধিকার কর্মী ও সমাজকর্মীরা এই ঘটনাকে সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের চরম দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করে অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।
রবিবার (১৯ অক্টোবর, ২০২৫) দুপুরে গ্রামের একটি নির্জন হলুদের ক্ষেতে এই পাশবিক ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়।
নির্যাতিতা নারীকে গুরুতর অবস্থায় উদ্ধার করে প্রথমে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সাত সন্তানের জননী ওই বৃদ্ধা প্রতিদিনের মতো দুপুরে বাড়ির পাশে মাঠে ছাগল আনতে গিয়েছিলেন। ওই সময় একই গ্রামের দুই সন্তানের জনক আইয়ুব আলী (৫০) তাকে একা পেয়ে মুখ ও হাত-পা রশি দিয়ে বেঁধে পাশের হলুদের জমিতে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। বৃদ্ধার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এলে অভিযুক্ত আইয়ুব আলী পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।
এ ঘটনায় এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। তারা অভিযুক্ত আইয়ুব আলীকে দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয়রা আরও জানান, আইয়ুব আলীর বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিকবার অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল।
খবর পেয়ে ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ স্বপন কুমার সরকার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, "খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ভুক্তভোগী ও তার স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছি। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত আইয়ুব আলী পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার জানান, ভুক্তভোগীর পরিবার চিকিৎসার কারণে ব্যস্ত থাকায় এখনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। অভিযোগ পেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং আসামিকে গ্রেফতারে পুলিশি তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
নির্যাতিতা নারীর হাসপাতালে তার স্বামীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়ার একটি হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়, যা উপস্থিত সবাইকে আবেগাপ্লুত করে। এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় হাজার হাজার নারী-পুরুষ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
মানবাধিকার কর্মী ও সমাজকর্মীরা এই ঘটনাকে সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের চরম দৃষ্টান্ত হিসেবে উল্লেখ করে অপরাধীর সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানিয়েছেন।